তিনি বলেন, ‘আমরা এক সপ্তাহ আগে অ্যান্টিভেনমের পর্যাপ্ত সরবরাহ পেয়েছি। আমরা সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসা দিতে সবসময় প্রস্তুত আছি।’ সাফিউল্লাহ নেওয়াজ জানান, বর্ষাকালে গ্রামাঞ্চলের মানুষের কাছে আতঙ্কের বিষয় হয়ে ওঠে সাপের দংশন। বিষধর সাপের দংশনে হরহামেশাই মানুষের মৃত্যু হয়। এর প্রধান কারণ হচ্ছে, সাপে দংশন করলে মানুষ রোগীকে হাসপাতালে আনতে চায় না। তিনি সাপের দংশনের শিকার রোগীদের দ্রুত হাসপাতালে আনার পরামর্শ দেন।