ভয়াবহ বন্যার কবলে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকা। সবচেয়ে শোচনীয় অবস্থা ফেনীর। বিদ্যুৎসংযোগ না থাকায় সেখানে প্রায় সব মোবাইল টাওয়ার অচল হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় জেনারেটরের মাধ্যমে মোবাইল টাওয়ার সচল রাখার
বাংলাদেশের বন্যার্তদের জন্য সর্বাত্মক সাহায্যের আশ্বাস দিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনুসের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। গতকাল শুক্রবার (২৩ আগস্ট) তিনি এ চিঠি দেন। হাসিনা সরকারের পতনের পর, ঢাকার
কাপ্তাই হ্রদের পানি বেড়ে যাওয়ায় কর্ণফুলি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬টি স্পিলওয়ের গেট খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। শনিবার (২৪ আগস্ট) রাত ১০টায় গেট খুলে দেওয়া হবে। এজন্য ভাটি অঞ্চলকে জরুরি সতর্কবার্তা দেওয়া
ঢাকা-সিলেট রুটে পুনরায় ট্রেন চলাচল শুরু হতে যাচ্ছে আজ শনিবার (২৪ আগস্ট)। সিলেট অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ঢাকা থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে শনিবার প্রথম ট্রেন
স্মরণকালের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যায় কবলে দেশের ১১ জেলা। বন্যায় এখন পর্যন্ত ৪৯ লাখের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। আকস্মিক বন্যায় ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট তলিয়ে বিপাকে বানভাসীরা। বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে ১১ লাখ গ্রাহক।
দেশের উত্তর, দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল ও তৎসংলগ্ন উজানে আগামী ২৪ ঘণ্টায় ভারী বৃষ্টিপাতের শঙ্কা নেই। ফলে বন্যাকবলিত এলাকাগুলোর বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হতে পারে। এর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় মুহুরী নদীর (বিলোনিয়া-ত্রিপুরা) পানি
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও মাঠ প্রশাসনের সব কর্মকর্তাদের একদিনের বেতন বন্যার্তদের দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শনিবার (২৪ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানান মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব। বিজ্ঞপ্তিতে
খাগড়াছড়িতে অতিবৃষ্টির কারণে ও ঢলের পানিতে ডুবে যাওয়া বাঘাইহাট-সাজেক সড়কের তিনটি স্থান ডুবে যায়। এই তিনটি স্থান হলো ,বাঘাইহাট বাজার, দোপাতাছড়া এবং মাসালং বাজার। এই জায়গাগুলো হচ্ছে বাঘাইহাট থেকে সাজেকে
বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় বর্তমানে মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, কুমিল্লা, ফেনী, চট্টগ্রাম ও খাগড়াছড়িতে বন্যার্তদের উদ্ধার কার্যক্রমে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিট ও কন্টিনজেন্ট নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
এমন ভয়াবহ বন্যা এর আগে প্রত্যক্ষ করেনি কুমিল্লা, ফেনী, ত্রিপুরার মানুষ। কুমিল্লা, ফেনী, ত্রিপুরা এলাকায় অতিরিক্ত বৃষ্টিই মূলত এমন ভয়াবহ বন্যার অন্যতম কারণ। ‘ক্লাউড ব্লাস্ট’ বা মেঘ বিস্ফোরণের কারণে এমন