নিউজ ডেস্ক:
(ক) কোলন ক্যান্সার :
(১) পায়খানার সাথে লাল বা গাঢ় লাল রঙের রক্ত দেখা গেলে।
(খ) পেট ব্যথা বা ফেঁপে ওঠা, হজমে সমস্যা এবং অরুচি
(৩) পায়খানায় পরিবর্তন, যেমন কোষ্টকাঠিন্য, আবার ঘন ঘন ডায়রিয়া।
(৪) স্বাভাবিক থেকে অতিরিক্ত পায়খানা হলে।
(৫) মলাশয়ে ঘা বা অনবরত পেট ব্যথা।
(খ) প্রোস্টেট ক্যান্সার
(১) প্রোস্টেট ক্যান্সার পুরুষদের রোগ
(২) প্রস্রাবের গতি কমে যাওয়া
(৩) ঘন ঘন প্রসাব হওয়া
(৪) প্রস্রাবের চাপ ধরে রাখতে না পারা
(৫) প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া
বয়স যত বেশি প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি তত বেশি।
(গ) গর্ভাশয় ক্যান্সার
(১) মহিলাদের ক্যান্সার
(২) অনিয়মিত ঋতুস্রাবের নিবৃত্তির পরেও রক্তপাত।
(৩) অতিরিক্ত ঋতুস্রাব বা সাদাস্র্রাব
(৪) বার বার পায়খানা বা কোষ্টকাঠিন্য
(৫) ওজন কমে যাওয়া, রক্ত শূন্যতা, জ্বর ইত্যাদি।
(ঘ) পাকস্থলীর ক্যান্সার
(১) হজমে অসুবিধা, ক্ষুধামন্দা, বা বুক জ্বালা
(২) পেটে ব্যথা বা অস্বস্তিবোধ
(৩) বমিভাব বা বমি হওয়া
(৪) খাদ্য গ্রহণের পর পাকস্থলী ফেঁপে ওঠা
(৫) অবসাদ, দুর্বলতা, রক্ত শূন্যতা, ওজন কমে যাওয়া
(৬) ঘন ঘন কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া
(ঙ) ফুসফুস ক্যান্সার
(১) দীর্ঘ দিন ধরে খুসখুসে কাশি
(২) স্বরভঙ্গ
(৩) কাশির সাথে রক্ত
(৪) শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, ঘন ঘন জ্বর
(৫) ওজন হ্রাস এবং ক্ষুধামন্দা
(৬) অবসাদ
উপরে বর্ণিত বিভিন্ন লক্ষণ থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।