নিউজ ডেস্ক:
সময় বদলেছে। শব্দের অর্থও পেয়েছে অন্য মাত্রা।
যৌন আবেদনময়ী শব্দটাকে আজ আর তাই কেউ অন্যভাবে নেয় না। অথচ এই যৌন আবেদনময়ী হওয়ার কারণেই ইনস্টাগ্রামের মতো সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট থেকে নির্বাসিত হতে হল এক মডেলকে।
সেলিব্রিটিদের মধ্যে ইনস্টাগ্রাম অত্যন্ত জনপ্রিয়। বিশেষ করে ছবি পোস্টের জন্য এই প্ল্যাটফর্মকেই বেছে নেন বিশ্বের সকল সেলিব্রিটিরা। কিন্তু কপাল খারাপই বলতে হবে মডেল এলি জনসনের। যেখানে খোলামেলা ছবিতে উত্তেজনার পারদ চড়িয়ে যাচ্ছেন একের পর এক সেলেব, সেখানে তাকে পড়তে হল নির্বাসনের মুখে।
সেরকম কোনও গর্হিত কাজ তিনি করেননি। নিজের ছবিই পোস্ট করেছিলেন। কিন্তু তা সামলানো নাকি ইনস্টাগ্রামের পক্ষেও অসম্ভব হয়ে গিয়েছিল। তাই একাধিকবার তাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। যদিও আবার নিজের প্রোফাইল ফিরে পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সম্প্রতি ফের তাকে জানানো হয়েছে, তার ছবি নাকি অনেক বেশি যৌনতায় ভরপুর। তা ইনস্টাগ্রামে রাখা সম্ভব নয়। ফলত ফের নির্বাসন।
ফ্যান ও ফলোয়ারদের মধ্যে নিজের জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে এই ধরনের নেটওয়ার্কিং সাইটে ভরসা রাখেন প্রায় সকল মডেল ও অভিনেত্রীরা। এলিও ইনস্টাগ্রামে তুমুল জনপ্রিয়। কিন্তু আচমকা এই নির্বাসনে নিজের অনুরাগীদের হারিয়েছেন তিনি। স্বাভাবিকভাবেই বেশ ক্ষুব্ধ এই মডেল।
এর আগেই ইনস্টাগ্রামের এই ধরনের পদক্ষেপ বিতর্কের তৈরি করেছে। পিরিয়ডস নিয়ে একটি সোশ্যাল এক্সপেরিমেন্টের ছবি মুছে দিয়েছিল সংস্থাটি। অজুহাত ছিল অশ্লীলতার। যদিও নানা ধরনের উত্তেজক ছবির অভাব নেই নেট দুনিয়ায়। ঠিক কোন মাপকাঠিতে এই নির্বাসন, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন খোদ নেটিজেনরাই।