অন্যের কোনো দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে তার কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেয় এমন চক্র সব যুগেই কমবেশি ছিল। এক শ্রেণির মানুষ এ ধরনের মামলা বাণিজ্যের
কোরআনুল কারীমের মর্যাদা, ফজিলত, অবস্থান ও বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে অনেক আয়াত বর্ণিত হয়েছে, তেমনি বহু হাদিসে বর্ণিত হয়েছে কুরআন পাঠের ফযিলত। কোরআনুল কারীমের যথাযথ তিলাওয়াত ও অধ্যয়ন আল্লাহর সাথে
কিছু মানুষ অন্যের সাফল্য সহ্য করতে পারে না। কেউ আল্লাহর রহমতে তার থেকে এগিয়ে যাবে, এটা সে সহ্য করতে পারে না। তাই সে প্রতিনিয়তই তার সাফল্য ম্লান করার অপচেষ্টায় লিপ্ত
আজানের মাধ্যমে নামাজ পড়ার আহ্বান করা হয়। কোরআনের সুরা মায়িদার ৫৮ আয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘আর তোমরা যখন নামাজের জন্য ডাকো, তখন তারা তাকে হাসি-তামাশা ও খেলার জিনিস বলে নেয়।
আল্লাহ তাআলার জিম্মাদারী চায় না এমন মুমিন মুসলমান খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। বাড়ি থেকে বের হচ্ছেন, দূরে কিংবা কাছে কোথাও যাচ্ছেন, বাহিরে অবস্থানের এ সময়টাতে আল্লাহর জিম্মাদারী থাকার জন্য রাসুলে আরাবির
পৃথিবীতে মানুষকে নিরাপদে বেঁচে থাকার জন্য ইসলাম দিয়েছে পূর্ণ নিশ্চয়তা। এতে মানুষের জীবন ও সম্পদের নিরাপত্তার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। ইসলামের চোখে অন্যায়ভাবে কোনো মানুষ হত্যা করা বিশ্ব
চোখ অন্তরের শাহি ফটক। অন্তর পর্যন্ত পাপ প্রবেশের প্রশস্ত রাস্তা। চোখের কারণে মানুষ বহু মন্দ কাজে জড়িয়ে পড়ে। চোখ অন্তরের ধ্বংস ত্বরান্বিত করে। কোরআন-হাদিসে মানুষকে দৃষ্টি সম্পর্কে বারবার সাবধান করা
মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন- فَمَن يَعْمَلْ مِثْقَالَ ذَرَّةٍ خَيْرًا يَرَهُ – وَمَن يَعْمَلْ مِثْقَالَ ذَرَّةٍ شَرًّا يَرَهُ ‘অতঃপর কেউ অণু পরিমাণ সৎকর্ম করলে তা দেখতে পাবে। এবং কেউ অণু পরিমাণ অসৎকর্ম
একমাত্র আল্লাহ বাদে এই মহাবিশ্বের সব সৃষ্টি নশ্বর। আল্লাহ ছাড়া সব কিছু তার নির্দিষ্ট হায়াত পূর্ণ হওয়ার পর নিঃশেষ হয়ে যাবে। এ নিশ্চিত ধ্বংসের কথা অনেক সৃষ্টিই জানে না। অন্যান্য
সিরাতুন্নবী বিশাল ও বিস্তৃত একটি বিষয়। তার কারণ এই যে, অপরাপর নবীগণের বিপরীতে আল্লাহ তায়ালা আমাদের নবী (সা.) কে সর্বশেষ নবী বানিয়ে প্রেরণ করেছেন। সঙ্গে এও বলে দিয়েছেন যে, “তোমাদের