1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
অতীত ভুলে বিএনপির সঙ্গে কাজ করতে চান জয় | Nilkontho
১১ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | শনিবার | ২৭শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানল নিয়ন্ত্রণে কিছুটা অগ্রগতি মেঘনায় বাল্কহেড-স্পিডবোট সংঘর্ষে নিহত ২, নিখোঁজ একাধিক থানায় ঢুকে আসামি ছিনতাই মায়ের জন্য খাবার নিয়ে হাসপাতালে তারেক রহমান যুক্তরাজ্যে নির্বাচনে জয়ী হতে টিউলিপকে যেভাবে সহযোগিতা করেছে আওয়ামী লীগ চাঁদপুরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত  পিছিয়ে গেল কাভিশের কনসার্ট রংপুরে স্মরণকালের বৃহৎ সাংবাদিক সমাবেশের প্রস্তুতি শৈত্যপ্রবাহের মাঝে ২ বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস খুলনাকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিলো রাজশাহী ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কিলোমিটার যানজট, যাত্রীদের ভোগান্তি জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব তৈরি হয়নি: নজরুল ইসলাম খান সংস্কার পরিকল্পনা এগিয়ে নিয়ে আমরা বিদায় নেব: আদিলুর রহমান ঢামেক মর্গে পড়ে আছে জুলাই বিপ্লবের ৬ শহীদের লাশ লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানল : ‘মনে হচ্ছে পারমাণবিক বোমা ফেলা হয়েছে’ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবরেটরী স্কুল এন্ড কলেজের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি শহীদ আবু সাঈদের কবরে রাবি উপাচার্যের  শ্রদ্ধা নিবেদন খুলনার স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে কক্সবাজার সৈকতে গুলি করে হত্যা কিয়ামতের দিন যে ৫ প্রশ্নের জবাব দিতে হবে

অতীত ভুলে বিএনপির সঙ্গে কাজ করতে চান জয়

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৪

বিএনপির প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই বাংলাদেশের ঐতিহাসিক রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের একটা দা-কুমড়া সম্পর্ক গড়ে ওঠে। যদিও দল দুটি একত্রে আন্দোলন শুরু করেছিল স্বৈরাচার খ্যাত হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সরকার পতনের ডাকে।

১৯৯০ সালে এরশাদ সরকারের পতন হয়। এরপর আবার আলাদা হয় আওয়ামী লীগ-বিএনপির সম্পর্ক। রাজনৈতিক কারণেই হোক, এই দল দুটি এক হয়েছিল। এরপর দিন গড়িয়ে সপ্তাহ, মাস, বছর পেরিয়েছে বিএনপি ক্ষমতায় এসেছে, আবার নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কাছে হেরেছে। নির্বাচনে জয়ের হিসেবে আওয়ামী লীগ এগিয়ে। সেটি ‘রাতের ভোট’ হোক কিংবা ‘ডামি’; আওয়ামী লীগ বছরের পর বছর বাংলাদেশের ক্ষমতায় থেকে একক কর্তৃত্ব কায়েম করতে চেয়েছিল। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থেকে নিজেকে নিয়ে গিয়েছিলেন এরশাদের কাতারে।

এরশাদের যেমন পতন হয়েছিল, তার চেয়েও মারাত্মক পতন হয়েছে হাসিনার। কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্রদের আন্দোলনের ডাক, অসংখ্য মৃত্যু, মামলা পরিণত হয় সরকারকে উৎখাতের ডাকে। অগ্রভাগে ছাত্র, তাদের পেছনে সাধারণ জনতা এ আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ করেন। ছাত্র-জনতার এ আন্দোলনে ৫ আগস্ট গত হয় শেখ হাসিনা তথা আওয়ামী লীগের ক্ষমতা।

শেখ হাসিনা এখন ভারতে আছেন। রাজনীতিতে নিজের অবস্থান নিয়ে এখনও কোনো মন্তব্য দেননি তিনি। কিন্তু তার ছেলে ও উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোয় প্রতিনিয়ত নানা ধরনের বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। প্রতিবারই নিজের দেওয়া বক্তব্য পাল্টাচ্ছেন তিনি। কিছুদিন আগে বলেন, তার মা শেখ হাসিনা বাংলাদেশের রাজনীতিতে আর ফিরবেন না। আবার বললেন, ফিরবেন। এরপর রাজনীতিতে নিজে নামবেন বলে ঘোষণা দেন জয়।

গত বৃহস্পতিবার আবার বললেন, নিজেদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সঙ্গে যাবতীয় দ্বন্দ্ব মিটিয়ে ফেলবেন। অতীত ভুলে বিএনপির সঙ্গে কাজ করতে চান জয়।

মার্কিন বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ কথা জানান জয়। তিনি বলেন, আমি বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির ও তার বিবৃতি খুব খুশি হয়েছি। বিগত দিনগুলো কেটে যাক। তাদের প্রতি আমার আহ্বান থাকবে, আসুন অতীত ভুলে যাই। আমরা যেন প্রতিহিংসার রাজনীতি না করি। ঐক্য সরকার হোক বা না হোক আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

জয় আরও বলেন, আমরা বিএনপির সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক। বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন করতে ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে আমি তাদের সঙ্গে কাজ করতে চাই। আমাদের শান্তিপূর্ণ গণতন্ত্র আছে, যেখানে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে।

শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর ৭ আগস্ট ঢাকার নয়াপল্টনে সমাবেশ করে বিএনপি। এতে বিএনপির নেতাকর্মীদের প্রতিশোধমূলক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেন খালেদা জিয়া। মূলত তার এই বক্তব্যকে গ্রহণ করেই জয় বিএনপির সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।

জয় বলেন, আমি বিশ্বাস করি যে রাজনীতি ও আলোচনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যেমন তর্ক করতে পারি, তেমন কোনো বিষয়ে এক বা ভিন্ন মত পোষণ করতে পারি। সময়ের প্রয়োজনে আমরা একটা সমঝোতায় যেতে পারি।

রয়টার্সকে শেখ হাসিনার অবসরের কথাও জানান জয়। আওয়ামী লীগের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হওয়ার প্রশ্নে তিনি বলেন, আমার মা যেভাবেই হোক এ মেয়াদের পর অবসর নিতে যাচ্ছেন। দল যদি আমাকে চায়, আমি অবশ্যই বিবেচনা করব।

জয় জানান, বাংলাদেশে বিদ্রোহের নেতৃত্বদানকারী ছাত্রদের দাবি অনুসারে তার মা দেশে ফিরে বিচারের মুখোমুখি হতে প্রস্তুত। তিনি বলেন, গ্রেপ্তারের হুমকিতে আমার মা কখনো ভয় পাননি। আমার মা কোনো অন্যায় করেননি। শুধু তার সরকারের লোকেরা বে-আইনি কাজ করেছে। তার মানে এই নয় যে আমার মা আদেশ দিয়েছেন। তার মানে এই নয় যে আমার মা এর জন্য দায়ী।

বিক্ষোভের সময় মানুষকে গুলি করার অনুমতি দেওয়ার জন্য শেখ হাসিনা সরকারের কারা দায়ী, সে বিষয়ে কিছু বলেননি জয়। তবে তার ভাষ্য, একটি সরকারের পেছনে অনেক ষড়যন্ত্র থাকে। যারা দায়ী, তাদের বিচারের আওতায় আনা উচিত। আমার মা একেবারেই কাউকে প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা করার নির্দেশ দেননি। পুলিশ সহিংসতা রোধের চেষ্টা করছিল। কিন্তু কিছু পুলিশ অফিসার অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ করেছে।

তিনি বলেন, আন্দোলনের বিষয়ে নানা আলাপে আমি অংশ নিয়েছিলাম। মাকে বলেছিলেন, আমাদের অবিলম্বে (ছাত্রলীগকে) বলতে হবে আক্রমণ না করতে, সহিংসতা বন্ধ করতে। যেসব পুলিশ ছাত্রদের গুলি করেছে তাদের সাময়িক বরখাস্ত করেছি। আমরা যা করতে পেরেছি তা করেছি।

জয় বলেন, যখন তার ইচ্ছা তবে দেশে ফিরবেন। আমি কখনো বে-আইনি কিছু করিনি। তাহলে কেউ আমাকে আটকাবে কি করে? রাজনৈতিক দলগুলো কোথাও যাচ্ছে না। আপনারা আমাদের নিশ্চিহ্ন করতে পারবেন না। আমাদের সাহায্য ছাড়া, আমাদের সমর্থক ছাড়া আপনারা বাংলাদেশে স্থিতিশীলতা আনতে পারবেন না।

 Save as PDF

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • Invalid Adjusted Time
  • Invalid Adjusted Time
  • Invalid Adjusted Time
  • Invalid Adjusted Time
  • Invalid Adjusted Time
  • Invalid Adjusted Time

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১