জীবননগরে এবার ২৬টি ম-পে পূজা অনুষ্ঠিত হবে
নিউজ ডেস্ক:বছর ঘুরে আসছে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসব। ইতিমধ্যেই জীবননগরে মৃৎশিল্পীরা প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। উৎসবের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে জীবননগরে। বিভিন্ন জায়গা থেকে আসছে প্রতিমা তৈরির অর্ডার। আর মন্দির কমিটির চাহিদা অনুযায়ী প্রতিমা শিল্পীরা তাঁদের মনের মতো করে বানাচ্ছেন প্রতিমা। মনের মাধুরী মিশিয়ে তাঁরা চেষ্টা করছেন প্রতিমাগুলোর সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে। প্রতিমাগুলোর দিকে তাকিয়ে যেন দর্শনার্থীরা চোখ ফেরাতে না পারেন, এ চিন্তা মাথায় রেখে শিল্পীরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। দুর্গোৎসব উপলক্ষে এখন জীবননগর শহরের সার্বজনীন কালী মন্দির, পেয়ারাতলা, মাধবপুর, আন্দুলবাড়ীয়া, বকুন্ডিয়াসহ বিভিন্ন গ্রামে প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে মৃৎশিল্পীদের। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই অর্ডারের প্রতিমা হস্তান্তরের জন্য তাঁরা দিন-রাত কাজ করছেন।বছর ঘুরে আসছে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসব। ইতিমধ্যেই জীবননগরে মৃৎশিল্পীরা প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। উৎসবের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে জীবননগরে। বিভিন্ন জায়গা থেকে আসছে প্রতিমা তৈরির অর্ডার। আর মন্দির কমিটির চাহিদা অনুযায়ী প্রতিমা শিল্পীরা তাঁদের মনের মতো করে বানাচ্ছেন প্রতিমা। মনের মাধুরী মিশিয়ে তাঁরা চেষ্টা করছেন প্রতিমাগুলোর সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে। প্রতিমাগুলোর দিকে তাকিয়ে যেন দর্শনার্থীরা চোখ ফেরাতে না পারেন, এ চিন্তা মাথায় রেখে শিল্পীরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। দুর্গোৎসব উপলক্ষে এখন জীবননগর শহরের সার্বজনীন কালী মন্দির, পেয়ারাতলা, মাধবপুর, আন্দুলবাড়ীয়া, বকুন্ডিয়াসহ বিভিন্ন গ্রামে প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে মৃৎশিল্পীদের। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই অর্ডারের প্রতিমা হস্তান্তরের জন্য তাঁরা দিন-রাত কাজ করছেন। জীবননগর পৌর এলাকার মৃৎশিল্পী হাজারী পাল। চারজন কর্মী নিয়ে তিনি দিন-রাত প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। নরম কাদা-মাটি দিয়ে শৈল্পিক ছোঁয়ায় কীভাবে দুর্গাকে আরও জীবন্ত করা যায়, সেই চেষ্টাই করছেন তাঁরা। একটি প্রতিমা তৈরি করতে ১০ থেকে ১৫ দিন সময় লাগে। মন্দির কমিটি প্রতিমা যেভাবে চায়, তাদের সেভাবেই বানাতে হয়। হাজারী পাল জানান, প্রতিমা তৈরি করতে ৩৫ হাজার থেকে শুরু করে ৭০ হাজার টাকা পর্যন্ত নিয়ে থাকেন তিনি। এ বছর তিনি আটটি প্রতিমা তৈরির কাজ করেছেন। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের জীবননগর উপজেলা শাখার সভাপতি শ্রী রমেন বিশ্বাস বলেন, আগামী ৪ অক্টোবর যষ্ঠীপূজার মধ্য দিয়ে শুরু হবে শারদীয় দুর্গোৎসব। এরপর ৫ অক্টোবর মহাসপ্তমী, ৬ অক্টোবর মহাঅষ্টমী, ৭ অক্টোবর মহানবমী ও ৮ অক্টোবর দশমীর মধ্যে দিয়ে উৎসব শেষ হবে। এবার জীবননগর উপজেলায় ২৬টি ম-পে পূজা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিবারের মতো এবারও যেন শান্তিপূর্ণভাবে পূজা সম্পন্ন হয়, তার জন্য তাঁরা সব ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জানান ঐক্য পরিষদের এ নেতা । জীবননগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম (ইউএনও) বলেন, প্রতিবছরের ন্যায় এ বছরেও দুর্গোৎসব উপলক্ষে প্রশাসনিকভাবে সব পদক্ষেপ নেওয়া হবে, যাতে করে কোনো রকম অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সে জন্য প্রশাসন সব সময় মাঠে থাকবে।