শিরোনাম :
Logo পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি চারা ধ্বংস Logo মিয়ানমারকে হারিয়ে মূল পর্বের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ Logo শ্রীলংকার সংগ্রহ ২৪৪ রান আসালঙ্কার সেঞ্চুরি Logo এসিআইসহ ৬ রাইস মিলের জরিমানা Logo ইবিতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতরা পেলেন আর্থিক অনুদান  Logo চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের সাথে ইসলামী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ Logo ইবিতে হবে দেশের প্রথম ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্ণার- মহা পরিচালক। Logo চাঁদপুরে বিদ্যুৎ স্পৃষ্টে বাবা ছেলের মৃত্যু! Logo দৈনিক চাঁদপুর খবর পত্রিকার আয়োজনে নবনির্বাচিত দু’জনকে সংবর্ধনা Logo চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত সাংগঠনিক সম্পাদক অপু চৌধুরী কৃতজ্ঞতা

পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে একটি গ্রহাণু !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১১:০৪:৫৭ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২ জানুয়ারি ২০১৭
  • ৭৭৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে এক গ্রহাণু। কী ঘটতে পারে, যদি এই গ্রহাণুর সঙ্গে ধাক্কা লাগে এই গ্রহের, তা নিয়ে রীতিমতো চিন্তিত নাসা’র বিজ্ঞানীরা।

৫০ অথবা ৬০ মিলিয়ন বছর আগে এমনই এক গ্রহাণুর ধাক্কায় বিলুপ্ত হয়েছিল ডাইনোসররা, এমন একটা তত্ত্ব চলিত রয়েছে। সেই সূত্র থেকেই এই ধরনের গ্রাহণুকে ‘ডাইনোসর কিলার’ বলেই ডাকা হয়।

নাসা’র বিজ্ঞানী জোসেফ নুথ জানিয়েছেন, সেই প্রগৈতিহাসিক কালের ঝটকা রীতিমতো বিপর্যয় ডেকে এনেছিল। এতদিন পরে আবার আশাঙ্কা দেখা দিতে পারে বিপদের। ১৯৯৭ এবং ২০১৪-এ পৃথিবীর সঙ্গে ধাক্কা লাগার আশাঙ্কা দেখা দিয়েছিল দু’টি ধূমকেতুর। মহাকাশের নিরিখে পৃথিবী থেকে ঢিল ছোড়া-দূরত্ব থেকে তারা ঘুরে যায়।

কিন্তু এই গ্রহাণুর ব্যাপারে এখনই নিশ্চিতভাবে কিছু বলা যাচ্ছে না। নাসা’র পক্ষ থেকে এক ইন্টারসেপ্টর মাহাকাশ যান প্রস্তুত রাখা হয়েছে এমন বিপদের মোকাবিলা করার জন্য। তেমন বুঝলে সেই যানটি পৃথিবীর দিকে ধাবমান কোনো মহাকাশ-বস্তুকে টুকরো টুকরো করে দিতে পারে।

ট্যাগস :

পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি চারা ধ্বংস

পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে একটি গ্রহাণু !

আপডেট সময় : ১১:০৪:৫৭ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২ জানুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে এক গ্রহাণু। কী ঘটতে পারে, যদি এই গ্রহাণুর সঙ্গে ধাক্কা লাগে এই গ্রহের, তা নিয়ে রীতিমতো চিন্তিত নাসা’র বিজ্ঞানীরা।

৫০ অথবা ৬০ মিলিয়ন বছর আগে এমনই এক গ্রহাণুর ধাক্কায় বিলুপ্ত হয়েছিল ডাইনোসররা, এমন একটা তত্ত্ব চলিত রয়েছে। সেই সূত্র থেকেই এই ধরনের গ্রাহণুকে ‘ডাইনোসর কিলার’ বলেই ডাকা হয়।

নাসা’র বিজ্ঞানী জোসেফ নুথ জানিয়েছেন, সেই প্রগৈতিহাসিক কালের ঝটকা রীতিমতো বিপর্যয় ডেকে এনেছিল। এতদিন পরে আবার আশাঙ্কা দেখা দিতে পারে বিপদের। ১৯৯৭ এবং ২০১৪-এ পৃথিবীর সঙ্গে ধাক্কা লাগার আশাঙ্কা দেখা দিয়েছিল দু’টি ধূমকেতুর। মহাকাশের নিরিখে পৃথিবী থেকে ঢিল ছোড়া-দূরত্ব থেকে তারা ঘুরে যায়।

কিন্তু এই গ্রহাণুর ব্যাপারে এখনই নিশ্চিতভাবে কিছু বলা যাচ্ছে না। নাসা’র পক্ষ থেকে এক ইন্টারসেপ্টর মাহাকাশ যান প্রস্তুত রাখা হয়েছে এমন বিপদের মোকাবিলা করার জন্য। তেমন বুঝলে সেই যানটি পৃথিবীর দিকে ধাবমান কোনো মহাকাশ-বস্তুকে টুকরো টুকরো করে দিতে পারে।