রোববার দুপুরে প্রথমে প্রিয় অভিনেতাকে নেয়া হয় গল্ফগ্রিনের বাড়িতে। সেখানে ভিড় করেন ভক্ত অনুরাগীরা।
এরপর দীর্ঘদিনের কর্মস্থল টেকনিশিয়ান স্টুডিও হয়ে মরদেহ নেয়া হয় রবীন্দ্র সদনে। সন্ধ্যা পর্যন্ত এখানে প্রিয় অভিনেতাকে শ্রদ্ধা জানান সর্বস্তরের মানুষ।
রবীন্দ্র সদন থেকে সন্ধ্যায় তার মরদেহ নেয়া হয় কেওড়াতলা শ্মশানে। এখানে রাষ্ট্রীয় সম্মননা জানানো হয় সত্যজিতের অপুকে।
টুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, তার চলে যাওয়া ভারতের সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে অপূরণীয় ক্ষতি।
মেধা আর মননশীলতা অভিনয়কে কতখানি বাস্তবের কাছে পৌঁছে দিতে পারে, নিজের ৬০ বছরের অভিনয় ক্যারিয়ারে আড়াইশো ছবির মাধ্যমে সেটা প্রমাণেরই প্রাণান্ত চেষ্টা ছিল তার। বাংলা সিনেমায় বোধের সংমিশ্রণে সৌমিত্রর অভিনয়ের তুলনা চলে কেবল মহানায়ক উত্তমের সঙ্গে।