1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
লামা হাসপাতালে কর্মচারীদের র্দুব্যবহার সহ নানা অনিয়ম দুনীর্তি ও অপর্কম দিন দিন বেড়েই চলছে কর্তৃপক্ষ নিরব | Nilkontho
১৬ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | শনিবার | ১লা অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
‘আওয়ামী লীগ ছিল আফ্রিকান মাগুর, যা পেত সব খেয়ে ফেলত’ বগুড়া বিমানবন্দর : লাল ফাইলে বন্দি ‘সবুজ সংকেত’ বড়াইগ্রামে নুয়ে পড়া ধান কাটতে হিমশিম সেই গর্বের কাজই করে গেলেন শহীদ জাবির পাকিস্তানকে হারিয়ে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ বাজিমাত অস্ট্রেলিয়ার যুক্তরাষ্ট্র ফেরত দিল ভারতকে চুরি যাওয়া শিল্পকর্ম বঙ্গোপসাগরে ভারত, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের আলাদা আলাদা স্বার্থ রয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আমরা পরিস্থিতির বলি হয়েছি : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বিএনপির ৩১ দফা দেশের উন্নয়নে ঐতিহাসিক সনদ : তারেক রহমান মাদক পাচারের অভিযোগে ফজিলা খাতুন-কে আটক করেছে র‌্যাব নিহত টিকটকার খালেদা আক্তার মুন্নি ও দুই আসামি। সাবেক প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিম মারা নেপাল থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু সরকার স্যাটেলাইট ইন্টারনেট চালু করবে ২০২৫ সাল নাগাদ সরকারি নির্মাণে পোড়া ইট ব্যবহার বন্ধ হবে : রিজওয়ানা হাসান শ্রমিকরা বেতন পেলেন , আগামীকাল খুলবে কারখানা অন্তর্বর্তী সরকার সংবাদপত্র, মতপ্রকাশ ও সমাবেশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছে : নাহিদ ইসলামের দৃষ্টিতে চুরির মাল কেনাবেচা মাধবপুরে যুবদল নেতার উপর হামলার ঘটনায় যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার মির্জাপুরে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালঙ্কারসহ নগদ ৬৮ লক্ষাধিক টাকা জব্দ

লামা হাসপাতালে কর্মচারীদের র্দুব্যবহার সহ নানা অনিয়ম দুনীর্তি ও অপর্কম দিন দিন বেড়েই চলছে কর্তৃপক্ষ নিরব

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৮

মো:ফরিদ উদ্দিন, প্রতিনিধি লামা: বান্দরবানের লামা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডাক্তারের সংখ্যা বাড়লেও সেবা বাড়েনি। প্রতিদিনই বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে এসে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে রোগীরা।হাসপাতালে খাতা-কলমে ১০জন এমবিবিএস ডাক্তার থাকলেও অধিকাংশ ডাক্তারের টানা অনুপস্থিতিতে রোগীরা পর্যাপ্ত সেবা পাচ্ছে না বলে অভিযোগ রয়েছে। রোগীদের পর্যাপ্ত সেবা না বাড়ায় ও হাসপাতালের নানা অনিয়মের কারণে সেবা প্রত্যাশী মানুষের হাহাকার বেড়েই চলেছে।কর্মচারীদের র্দুব্যবহার সহ নানা অনিয়ম দুনীর্তি ও অপর্কম দিন দিন বেড়েই চলছে বলে অভিযোগ ওঠেছে।

২০১৪ইং সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর এমপির প্রচেষ্টায় লামা হাসপাতাল ৩১ শয্যা হতে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। কাগজে কলমে ৫০ শয্যা হলেও ২০১৮ইং সালের ১লা জানুয়ারী হতে ৫০ শয্যার হাসপাতালের যাবতীয় কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে লামা হাসপাতালে ১০ জন মেডিকেল অফিসার (এমবিবিএস) ডাক্তার রয়েছে।

লামা হাসপাতালে কর্তব্যরত ডাক্তাররা হলেন,ডা. মাহমুদুর রহমান (উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প. কর্মকর্তা), ডা. মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম (কনসালটেন্ট সার্জন), ডা. মাকসুদা বেগম (গাইনী কনসালটেন্ট), ডা. মো. বেলায়েত হোসেন ডালি (কনসালটেন্ট শিশু), ডা. মো. শফিউর রহমান মজুমদার (আবাসিক মেডিকেল অফিসার),ডা. এ.বি.এম আবু সুফিয়ান (মেডিসিন বিষেশজ্ঞ), ডা. মো. মাজেদুর রহমান (মেডিকেল অফিসার),ডা. জিয়াউল হায়দার (মেডিকেল অফিসার), ডা. রেজাউল করিম (মেডিকেল অফিসার) ও ডা. মোহাম্মদুল হক (মেডিসিন বিষেশজ্ঞ)।
সরেজমিনে গেলে সেবা প্রত্যাশী রোগীরা সাথে আলাপ কালে, রোগীরা দুঃখ করে বলেন, ১০ জন ডাক্তার কর্মরত থাকলেও তাদের মধ্যে ডাঃ ডা. মাহমুদুর রহমান,ডাঃ মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম ও ডাঃ মো. শফিউর রহমান মজুমদার ছাড়া অন্যদের দেখা মিলেনা। কালেভাদ্রে দেখা মিললেও কয়েক ঘন্টা পরে চলে যান এবং রোগীরা তাদের চিনেননা বলেও জানান। আক্ষেপ করে বলেন, অন্য ডাক্তারদের মধ্যে ডাঃ এ.বি.এম আবু সুফিয়ান (মেডিসিন বিষেশজ্ঞ) ও ডাঃ মো. মাজেদুর রহমান (মেডিকেল অফিসার) দুইজনকে প্রেষণে বান্দরবান সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ায় আরো শূণ্যতা সৃষ্টি হয়। অনেক ডাক্তার বেতন নেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে কিন্তু দায়িত্ব পালন করেন অন্য হাসপাতালে।

উপজেলার প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার লোকের চিকিৎসার একমাত্র ভরসা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।অধিকাংশ ডাক্তারের অনুপস্থিতির ফলে বহির্বিভাগের রোগীদের চিকিৎসা দিতে দুই-এক ডাক্তারদের হিমশিম খেতে হয়। এছাড়া দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে রোগীদেরও ভোগান্তি পোহাতে হয়। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন গড়ে ২শ থেকে ৩শ রোগী উপজেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে এসে চিকিৎসা নিতে বহির্বিভাগের ডাক্তারদের কাছে ভিড় করে। স্থানীয়রা ডাক্তারদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে বান্দরবান সিভিল সার্জনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

এদিকে হাসপাতালে খাদ্য নিয়ে রোগীদের অভিযোগের শেষ নেই,পচা ফারমালিন দ্বারা পাকানো কলা রোগীদের খেতে দেয়া হচ্ছে। কেউ প্রতিবাদ করলে রাধুনীদের হাতে লাঞ্চিত হতে হয়। সরবরাহকারী ঠিকাদার ওসমান গনি সাথে  আলাপ কালে তিনি বলেন, পচা কালা দেয়া হয় তা সঠিক হয়নি।  এক কেজি আলু দিয়ে আমি রোগীর জিবন রক্ষা করছি ১বছরের অধিক আমি বিল পাইতেছি না। আর অনেক সময় রোগীর খাদ্য কুক মশালচি ওরা বাসায় নিয়ে যায়।তাদের র্দুব্যবহারে কাছে সবাই জিম্মি।স্থানীয়রা কিছু অসাধু ব্যক্তিদের সাথে তাদের রয়েছে সখ্যতা আমি নিষেধ করে ও কোন সমাদান পাইনি। কুক মশালচি বীনা রাণী দাশ ও নুসরাত জাহান সুরমার সাথে আলাপ জানায়, ঠিকাদার আমাদেরকে যেরকম দেয় সেই তা আমাদের রান্না করে দিতে হয়, আমরা রোগীর খাদ্য নিয়ে যাই তা মিথ্যা বানোয়াট তবে ঠিকাদার সাথে আমাদের মাঝে মাঝে পচা আলু ও পচা কলা নিয়ে বাকবিতন্ডা হয়ে থাকে।
আর রোগীর সাথে খারাপ ব্যবহার করি তা সঠিক নয়।পচা কলা দিলে রোগীরা রাগ করেন।তাই মাঝেমধ্যে কথা কাট কাটি হয়ে থাকে।

কুক মশালচি বীনা রানী বলেন,৪র্থশ্রেনীর কর্মচারিদের বরাদ্ধকৃত বাসা,  সিনিয়র নার্সদেরকে আমি ভাড়া দেয়নি, দিয়েছে প্রধান অফিস সহকারী অরুন কান্তি দত্ত শুধু আমার নাম ব্যবহার করা হয়েছে কাগজে কলমে।আমি হাসপাতালে জায়গায় নিজে বাসা তৈরি করে বসবাস করে আসছি।

সুত্রে জানা যায়, কমর্চাবীরা নিজের খেয়াল খুশিমত চলছে, প্রায় সময় ডাক্তাদের সাথে কর্মচারীদের সাথে ঝগড়াঝাঁটি নিত্য দিনের ঘটনা বলে জানা গেছে।  অন্যদিক,৪র্থশ্রেনীর কর্মচারীদের বরাদ্ধকৃত ভবনে সিনিয়র নার্সরা  সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে অল্প টাকায় ভাড়া থাকেন। আর এ সকল অপর্কম যোগান দিচ্ছেন প্রধান সহকারী কাম হিসাব রক্ষক অরুন কান্তি দত্ত বলে জানা গেছে। পাশাপাশি এক শ্রেনীর মাদকচক্র সাথে সু-সর্ম্পক গড়ে তোলায় পাচারকারী নিরাপদ আস্তানা হিসাবে বেচে নিয়েছে  বলে জানা গেছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প. কর্মকর্তা ডা. মাহমুদুর রহমান  ডাক্তারদের অনুপস্থিত থাকার কথা স্বীকার করে বলেন, ডাক্তারদের কেউ-কেউ ছুটিতে থাকে। কেউ বিভিন্ন মিটিংয়ে যোগ দেন। কেউ আবার ট্রেনিং করতে এলাকার বাইরে থাকেন। কেউ ডেপুটেশনে অন্য হাসপতালে কাজ করছেন। ফলে কাগজে-কলমে ডাক্তার অনেক থাকলেও হাসপাতালে ডাক্তার দেখা যায় না। রোগীদের   প্রায় খাদ্য নিয়ে ঝগড়া প্রায় সময় হয়ে থাকে , কুক মশালচি নুসরাত জাহান সুরমা  ও বীনা রানী সম্পর্কে  জানতে চাইলে বিষয়টি তিনি সুকৌশলে পাশকেটে গিয়ে বলেন, আমরা অনেক বিষয়  কথা বলতে পারি না ওরা স্থানীয় হওয়ায়।তবে এ সকল সমস্যা নিরসন হয়ে যাবে একটু সময় লাগবে।

বান্দরবান জেলা সিভিল সার্জন ডা. অং সুই  প্রু মারমা জানান, লামা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডাক্তারদের নিয়মিত অনুপস্থিতির বিষয়ে তিনি অবগত আছেন। ডাক্তারদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে তাদের সাথে যোগাযোগ করা হবে। আন্তরিকতা দিয়ে কাজ না হলে আইনের প্রয়োগ করা হবে।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৫:০০
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:২২
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:০৫
  • ১১:৫৩
  • ৩:৪৩
  • ৫:২২
  • ৬:৩৮
  • ৬:১৯

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০