1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
রোহিঙ্গা সমস্যা দেশের অর্থনীতির জন্য বড় হুমকি: অর্থমন্ত্রী ! | Nilkontho
২২শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | রবিবার | ৭ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
ঝিনাইদহে পিতা-পুত্রসহ ৪ জনকে কুপিয়ে জখম রামেকে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গৃহবধুর মৃত্যু ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধে সরকারকে আইনি নোটিশ চাকরির বয়সসীমা বৃদ্ধির বিষয়ে যা বললেন জনপ্রশাসন সচিব হেরেও পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ শান্ত ভারতের সঙ্গে নীরব থাকার দিন শেষ: পরিবেশ উপদেষ্টা চীনের নজরদারি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বড় ধরণের হুমকি: বাইডেন ডিআইজির ৪ ও পুলিশ সুপার পদে ৬ কর্মকর্তার রদবদল বাংলাদেশ নিয়ে বাইডেনের সঙ্গে আলোচনায় মোদি আর্মরশেল প্রটেকশনের ফোন নোট ৬০ এনেছে রিয়েলমি বায়তুল মোকারমের খতিব রুহুল আমিনকে অপসারণ বিদ্যুৎ অফিসের কর্মীদের কর্মবিরতি ও বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গা বড় বাজারের যানজট নিরসনে ফল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে পুলিশ সুপারের মতবিনিময় চুয়াডাঙ্গায় ‘বীর নিবাসে’ দুই দফা চুরি ৭০ বছরের পুরোনো বাইসাইকেলে চড়ে বেড়াচ্ছেন রফিক সোমবারের মধ্যে লঘুচাপ তৈরির শঙ্কা, হতে পারে ভারী বৃষ্টি সীমান্তে তিন রোহিঙ্গা নারীসহ আটক ১৭ বাড়ি থেকে বের হয়ে যে দোয়া পড়বেন আধিপত্য নিয়ে বিএনপির সংঘর্ষে প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর আবারও স্বর্ণের দামে রেকর্ড, আজ থেকে কার্যকর

রোহিঙ্গা সমস্যা দেশের অর্থনীতির জন্য বড় হুমকি: অর্থমন্ত্রী !

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, বর্বরোচিত অত্যাচারের মুখে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য বড় হুমকি। এজন্য দেশটির বর্বর সেনাসমর্থিত সরকার দায়ী।

তিনি বলেছেন, মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর অত্যাচারের মুখে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের সামলানো বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। মিয়ানমার বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দিচ্ছে।

বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বার্ষিক সম্মেলন উপলক্ষে অর্থমন্ত্রী বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থান করছেন। শনিবার ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল কমিটির (আইএমএফসি) বৈঠক শেষে রোহিঙ্গাদের সম্পর্কে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনাকালে তিনি এসব কথা বলেন বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রীর সফরসঙ্গী এবং জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা শাহেদুর রহমান।

বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্র যাওয়ার আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর অর্থমন্ত্রী রোহিঙ্গাদের সার্বিক অবস্থা দেখার জন্য কক্সবাজারের উখিয়ায় বেশ কয়েকটি রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি দোভাষীর মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনাবাহিনীর অত্যাচারের বর্ণনা শুনে অবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। সেদিন তিনি মিয়ানমার সরকারের অত্যাচারের কথা বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের সদস্য দেশগুলোর সামনে তুলে ধরার কথা বলেছিলেন।

অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, এবারের সম্মেলনের প্রত্যেকটি বৈঠকেই আমি মিয়ানমারে অত্যাচারিত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিয়ে কথা বলেছি। তাদের ওপর কীভাবে মিয়ানমার সেনাবাহিনী অত্যাচার করেছে তা তুলে ধরেছি। তারা সবাই সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন। বিশ্বব্যাংকও সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তারা অনুদান ও ঋণ দুটোই দিতে চেয়েছে।

আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনে বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর কাছ থেকে সহায়তা পাওয়া যাবে। তবে এটা ঠিক যে, বিভিন্ন দাতা দেশ ও সংস্থাগুলোর কাছ থেকে থেকে বড় ধরনের সহায়তা পাওয়া গেলেও আমাদের অর্থনীতির ওপর বড় ধাক্কা আসবে। গত দেড় মাসে পাঁচ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢুকেছে, যেখানে এই জনগোষ্ঠীর আরো চার লাখের মতো মানুষ আগে থেকেই এ দেশে আছে।

মিয়ানমারের তীব্র সমালোচনা করে আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, মিয়ানমার একটা ব্লাডি কান্ট্রি। মিয়ানমার একটা বদমায়েশ দেশ। এই মিয়ানমার দেশটি এ বছর বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করবে। এটা বাংলাদেশের জন্য রিয়েল ক্রাইসিস, এটা বাংলাদেশের ওপর হামলার শামিল।

তিনি বলেন, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী বিশ্বে একমাত্র জনবিচ্ছিন্ন সেনাবাহিনী। সম্পূর্ণ সম্পদ সেনাবাহিনীর পেছনে খরচ হয়।

বিশ্বব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে রোহিঙ্গাদের পেছনে কেন খরচ করা হবে, এ প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, আমরা মানবিক। আমাদের প্রধানমন্ত্রী প্রথম থেকেই তাদের জন্য গেট খুলে দিয়েছেন। তিনি মানবিক বলেই এ কাজটি করেছেন। বিশ্ববাসী তাকে ধন্যবাদ জানিয়েছে।

তবে রোহিঙ্গাদের ওপর সহিংসতা বন্ধ এবং তাদের বাংলাদেশ থেকে ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারের ওপর ঠিকমতো চাপ দেওয়া হচ্ছে না বলে মনে করছেন আবুল মাল আবদুল মুহিত।

তিনি বলেন, আসলেই তেমন চাপ দেওয়া হচ্ছে না। চীন-রাশিয়া তো কিছুই করছে না। সম্মিলিতভাবে সবাই মিলে মিয়ানমারের ওপর অর্থনৈতিক-বাণিজ্যিকসহ নানা বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা উচিত।

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতির কী ধরনের ক্ষতি হবে, এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গাদের জন্য আমাদের বিশাল অংকের টাকা খরচ করতে হবে। এটা আমাদের ভাবিয়ে তুলছে। দেশে গিয়েই বাজেট বরাদ্দ কাটছাট করতে হবে।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:৩৬
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৬:০৬
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৪১
  • ১২:০১
  • ৪:২১
  • ৬:০৬
  • ৭:২০
  • ৫:৫২

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বু বৃহ
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০