দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রোগীকে একটি হাসপাতালে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রাখা হয়েছে।
যদিও তার অবস্থা বর্তমানে স্থিতিশীল। তবে রোগী কোন ধরনের এমপক্স ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেন নির্দিষ্ট করে জানানো হয়নি। সংক্রমণ নিশ্চিত করতে তাকে পরীক্ষা করা হচ্ছে।
মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, নির্ধারিত প্রোটোকল অনুযায়ী রোগীর চিকিৎসা চলছে। তার সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে ও দেশে এর প্রভাব মূল্যায়নের জন্য প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে।
গত মাসে দেশটির দৈনিক পত্রিকা হিন্দু এক প্রতিবেদনে জানায়, আফ্রিকায় এমপক্সের একটি নতুন স্ট্রেন ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে ভারত। ২০২২ থেকে ২০২৪ সালের মার্চের মধ্যে পুরানো স্ট্রেনের ৩০টি সংক্রমণ শনাক্ত করেছে, যা ক্লেড-২ নামে পরিচিত।
ঘনিষ্ঠভাবে এমপক্স আক্রান্তের সংস্পর্শে গেলে এ রোগ ছড়াতে পারে। এছাড়াও মৃদু হলেও বিরল ক্ষেত্রে এ রোগ মারাত্মক হতে পারে। এর উপসর্গ ফ্লুর মতো এবং শরীরে পুঁজযুক্ত ক্ষত সৃষ্টি হয়। (সূত্র: রয়টার্স)