ভাতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট রয়েছে।
কার্বোহাইড্রেটের চাহিদা মেটাতে বিশ্বের প্রায় অর্ধেক মানুষ সরাসরি ভাতের ওপর নির্ভরশীল। ভাতে পুষ্টিগুণও তেমন নেই বললেই চলে। নিয়মিত ভাত খেলে রক্তে সুগার লেভেল দ্রুত বেড়ে যায়। পেটে চর্বি জমার পেছনেও কাজ করে করে নিয়মিত ভাত খাওয়া।
দিনের একাধিকবার যারা ভাত খান তাদের ওবেসিটি, ডায়াবেটিস ও মানসিক অবসাদ দেখা দেয়। বাদামি চালকে অনেকে নিরাপদ মনে করেন। কিন্তু বাদামি চালে আর্সেনিকের অস্তিত্ব রয়েছে। সাদা এবং বাদামি দুই প্রকার চালেই শর্করার মাত্রা সমান। বাদামি চালে প্রোটিন, ফাইবার ও আয়রন বেশি থাকে। তবে অপকারিতার পরিমাণ কোনো অংশে কম না।
অপকারিতা থাকলেও ভাত শরীরের অতি প্রয়োজনীয় ছয়টি উপাদানের একটি শর্করা। শর্করা হলো শরীরের জ্বালানির প্রধান উৎস। ত্বক, চুলের সৌন্দর্য ধরে রাখতেও শর্করা জরুরি। তাই ভাত একেবারেই বন্ধ করে দেওয়া যেমন খারাপ তেমনি অতিরিক্ত শর্করাও শরীরের জন্য ক্ষতিকর।