বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে চুয়াডাঙ্গায় বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা
নিউজ ডেস্ক: বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে চুয়াডাঙ্গা ও ঝিনাইদহে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে চুয়াডাঙ্গা ও ঝিনাইদহে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে চুয়াডাঙ্গায় বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে এবং একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য শরীফুজ্জামান শরীফের নির্দেশনায় গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় চুয়াডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সামনে এ বিক্ষোভ সমাবেশ করে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপি। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আবুবক্কর সিদ্দিক আবুর সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও পৌর কাউন্সিলর সিরাজুল ইসলাম মনি। চুয়াডাঙ্গা জেলা জাসাসের সাধারণ সম্পাদক মো. সেলিমুল হাবিব সেলিমের পরিচালনায় বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন চুয়াডাঙ্গা সদর থানা বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম নজু, সদর থানা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক তরিকুল আলম জোয়ার্দ্দার বিলু, বাড়াদী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান তোবারক হোসেন, জেহালা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম রোকন, পৌর কাউন্সিলর আবুল হোসেন, মহিলা দলের নেত্রী ও পৌর কাউন্সিল শেফালী বেগম, জেলা মৎস্যজীবী দলের যুগ্ম আহ্বায়ক কামরুজ্জামান বাবলু ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিকুল ইসলাম পিটু। সমাবেশে বক্তারা বলেন, সরকারের দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, খুন, গুম, নির্যাতন, গণতন্ত্র ধ্বংস, একতরফা নির্বাচন করায় দেশের জনগণ এখন বিনা ভোটের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীকে আর চায় না। মনে-প্রাণে ঘৃণা করে। দেশের ৯৫ ভাগ মানুষ এই সরকারের বিপক্ষে চলে গেছে। আর বিচার বিভাগকে করায়ত্ব করে যা ইচ্ছা তাই করছে সরকার প্রধান। বিচার বিভাগের প্রতি প্রভাব খাটিয়ে বেগম জিয়াকে জামিন দিতে দিচ্ছেন না। বেগম জিয়াকে কারাগারে তিলে তিলে মেরে ফেলার ষড়যন্ত্র করছে এই অবৈধ সরকার। সরকার বেগম জিয়াকে মুক্তি না দিলে কি হবে, জনগণই তাঁকে মুক্ত করে আনবে। কারণ জনগণের আদালত হচ্ছে সব থেকে বড় আদালত।’ এ ছাড়াও সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা পৌর বিএনপির সাবেক সহসভাপতি খায়রুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, সাবেক দপ্তর সম্পাদক ইয়াছিন হাসান কাকন, সাবেক পৌর কাউন্সিলর বেল্টু, হাফিজুর রহমান হ্যাপি, লাল মোহাম্মদ লাল্টু, জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক জাহেদ মোহাম্মদ রাজিব খান, জেলা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক এস আই সুমন, অপু মালিক, জেলা প্রচার দলের সভাপতি মনিরুজ্জামান লিপটন, ইনতাজ আলী, হাফিজুল ইসলাম মুক্ত, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক শামিম হাসান টুটুল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের শিল্পবিষয়ক সম্পাদক শাহাজামাল, রুবেল হাসান, লাবলু, আলুকদিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান, খাদিমপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি শেরেগুল ইসলাম বিশ্বাস, সদর থানা যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক মাহাবুব, জেলা যুবদলের সদস্য শমসেরের আলী, আজিজুল ইসলাম, শাহাবুদ্দিন, আরিফ, ছাত্রদলের সাবেক নেতা রিণ্টু মহলদার, আব্দুল রহিম, হাফিজুল ইসলাম হ্যাপি, হাফিজুর, আব্দুল রাজ্জাক সণ্টু, শামসুল হক ঝণ্টু, মতিআর, রাশেদুল, জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক আমানুল্লাহ আমান, ছাত্রদলের নেতা সোহেল সিদ্দিকী সোহেল, ইকবাল হাসান, রাজা, ছোটন, রাসিব, মিনারুল, আরাফাত প্রমুখ।