চুক্তি অনুযায়ী এ বছরের শেষ প্রান্তিকে শুরু করে বাংলাদেশের ১০০টি স্থানে ক্যাফে অ্যামাজনের শাখা চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপের।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মিশরে থাই রাষ্ট্রদূত পাসুসিথ ওংসুরাওয়াত এবং থাইল্যান্ডে বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সেলর মো. মাসুমুর রহমান।
0অনুষ্ঠানে দিসাহাত আশা প্রকাশ করেন যে বাংলাদেশের প্রসারমান অর্থনীতির বাজারে ক্যাফে অ্যামাজন শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করতে পারবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের ভোক্তাদের কাছে সেরা পানীয় এবং অন্যান্য সার্ভিস পৌঁছে দিতে ক্যাফে অ্যামাজনকে বসুন্ধরা গ্রুপের সাথে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই আমরা।
প্রায় দুই দশক আগে থাইল্যান্ডের খ্যাতনামা পিটিটি অয়েল অ্যান্ড রিটেইল বিজনেস পাবলিক কোম্পানির অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ‘ক্যাফে অ্যামাজন’ ব্যাংকক ভ্রমণকারীদের কাছে ‘ইউনিক ডেসটিনেশন’ হিসেবে বিবেচিত।
দেশের অর্থনীতির বিকাশে বিভিন্ন উৎপাদনমুখী শিল্পে সফল বিনিয়োগ করেছে আবাসন, জ্বালানি খাতে সুপরিচিত বসুন্ধরা গ্রুপ। বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যে বিলিয়ন ডলার লেনদেন করা দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে বসুন্ধরা গ্রুপ অন্যতম।
সেবাখাতে ‘ফুড হল’ রেস্টুরেন্ট,ক্যাফে লিও কফি হাউজ এবং ঐতিহ্যবাহী সানফ্লাওয়ার রেস্টুরেন্ট পরিচালনা করছে দেশের শীর্ষস্থানীয় এই শিল্পগোষ্ঠী।