1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
নেই মুছাপুর স্লুইসগেটের অস্তিত্ব, আতঙ্কে এলাকা ছাড়া স্থানীয়রা | Nilkontho
২৬শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | শনিবার | ১০ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
১০ বছর পলাতক থাকার পর অবশেষে চট্টগ্রামে ধরা উপদেষ্টা আসিফের বাজার পরিদর্শন ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে রোমান্টিক রেভুলেশন বললেন মঈন খান নরসিংদীতে ট্রাকচাপায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার ৬ যাত্রী নিহত যুক্তরাষ্ট্রে অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা স্থগিত প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ জীবননগর সীমান্ত বিল থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার। নির্বাচন নিয়ে যা বলছে সরকার এবং রাজনৈতিক নেতারা রাষ্ট্রপতির অপসারণ বিষয়টি রাজনৈতিকভাবে মীমাংসার চেষ্টায় ছাত্রনেতারা ঢাকায় ফিরলেন মির্জা ফখরুল শাকিবের ‘বরবাদ’ ছবিতে থাওছেন যিশু ইরানে হামলার সমাপ্তি ঘোষণা করলো ইসরায়েল রংপুরে জামায়াতের হিন্দু শাখার কমিটি গঠন সুশান্তের মৃত্যুর ঘটনায় রিয়া চক্রবর্তী নির্দোষ ইসরাইলের হামলার পাল্টা জবাব দেবে ইরান সারজিস-হাসনাতের রংপুর সফর প্রতিহতের ঘোষণা জাপার ‘লেখা হয়েছে জামায়াতের নাম রক্ত ও চোখের পানি দিয়ে ’ ঘূর্ণিঝড় ডানার প্রভাবে সর্বোচ্চ ৮২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত চুয়াডাঙ্গায় শেখ পরিবারের সদস্য মঈন আব্দুল্লাহ গ্রেপ্তার ইরানে ইসরায়েলের হামলা

নেই মুছাপুর স্লুইসগেটের অস্তিত্ব, আতঙ্কে এলাকা ছাড়া স্থানীয়রা

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৪

বন্যার পানির তীব্র চাপে ভেঙে যাওয়া নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে মুছাপুর স্লুইসগেটের কোনো অস্তিত্ব নেই। তীব্র স্রোতে তা সাগরে ভেসে যায়। এদিকে আতঙ্কে এলাকা ছাড়া হচ্ছেন স্থানীয়রা।

জানা গেছে, ফেনীর সোনাগাজী, দাগনভূঁইয়া ও নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপকূলে অব্যাহত নদী ভাঙন ঠেকাতে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নিজস্ব অর্থায়নে ‘নতুন ডাকাতিয়া ও পুরাতন ডাকাতিয়া ছোট ফেনী নদীর পানি নিষ্কাশন প্রকল্পের’ আওতায় কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুরে ২০০৫ সালে প্রথম ১৯ কোটি ৪৪ লাখ ৭৪ হাজার টাকা ব্যয়ে ২৩ ভেন্টের রেগুলেটর নির্মাণ শুরু হয়। ২০০৫ সালের ৮ মার্চ সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এ প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। রেগুলেটরের নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার পর ২৩টি ভেন্টে ২৩টি করে রেডিয়্যাল গেট ও ফ্ল্যাব গেট স্থাপন করা হয়। এ রেগুলেটরের পানি নিষ্কাশন ক্ষমতা ৭৫৬.১৫ ঘনমিটার/সেকেন্ড এবং এর পানি ধারণ সমতল (+) ৪.০০ মিটার (পিডব্লিউডি)।

সোমবার (২৬ আগস্ট) সকালে বন্যার পানির তীব্র চাপে মুছাপুর স্লুইসগেট ভেঙে যায়। তারপর থেকে নিরাপদ আশ্রয়স্থলের দিকে ছুটছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। খবর পেয়ে জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান, সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশরাফ উদ্দিন ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আনোয়ার হোসেন পাটোয়ারী গঠনাস্থল পরিদর্শন করেন।

স্থানীয় বাসিন্দা সাইফুল ইসলাম পারভেজ ঢাকা পোস্টকে বলেন, সমুদ্রের দিকে পানির তীব্র স্রোত রয়েছে। এখানে যে একটা স্লুইসগেট ছিল তার অস্তিত্বও নেই। সাধারণ মানুষজন আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। আশপাশে ভেঙে যাচ্ছে। তাই যে যার মতো নিরাপদ আশ্রয়ে যাচ্ছেন।

মুছাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আইয়ুব আলী ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমাদের এলাকার মানুষ কান্নাকাটি করছে। তারা অনেক স্বপ্ন নিয়ে ক্লোজারের আশপাশে বসতি স্থাপন করেছিল। পর্যটন শিল্পের বিকাশে এর অবদান ছিল। অনেক মানুষ দূর-দূরান্ত থেকে এখানে বেড়াতে আসতো। এতে করে অর্থনীতির চাকা সচল থাকতো। স্লুইসগেটটি বিলীন হয়ে যাওয়ায় সবার ভেতর ভয় ডুকে গেছে। আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুক।

এদিকে পানি উন্নয়ন বোর্ড নোয়াখালীর নির্বাহী প্রকৌশলী মুন্সী আমির ফয়সাল ঢাকা পোস্টকে বলেন, চলমান বন্যার পানির প্রচণ্ড চাপের কারণে  মুছাপুর রেগুলেটরটি কল্যাপস করেছে। রেকর্ড ভঙ্গকারী বৃষ্টিপাতের কারণে উজান থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি আসে ও দীর্ঘ সময় ধরে অবস্থান করে এবং কাঠামোর উজান ও ভাটিতে পানি স্তরের পার্থক্য, ডিজাইন পার্থক্যের চেয়ে অনেক বেশি হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে পানির চাপে রেগুলেটরটি কল্যাপস করে। রেগুলেটরটি কল্যাপস করার ফলে উজানের বিস্তীর্ণ এলাকার পানি নিষ্কাশনে কোনো সমস্যা হবে না।

তিনি আরও বলেন, রেগুলেটরটি সন্দ্বীপ চ্যানেল হতে ৬৫০ মিটার দূরে অবস্থিত। রেগুলেটরের ভাটিতে কোনো লোকালয় না থাকার কারণে জন-বসতির কোনো ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা নেই। তবে সামদ্রিক ঘূর্ণিঝড় বা উঁচু জোয়ারের সময়ে ডাইভারশন চ্যানেল দিয়ে লবনাক্ত পানি লোকালয়ে প্রবেশ করতে পারে যা পরবর্তীতে ভাটার সময়ে পুনরায় ডাইভারশন চ্যানেল দিয়ে সন্দ্বীপ চ্যানেলে নিষ্কাশিত হবে। তবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারিত বিস্তীর্ণ এলাকা তলিয়ে যেতে পারে, এই ধরনের আশঙ্কা নেই।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:৪৯
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:৩৪
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৫৪
  • ১১:৫২
  • ৩:৫৪
  • ৫:৩৪
  • ৬:৪৮
  • ৬:০৬

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বু বৃহ
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১