রাহুল রাজ চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি:সকলকে কাঁদিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসান (ইন্নালিল্লাহি……রাজেউন)। গতকাল সোমবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ঢাকার গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৭ বছর। কবি ময়নুল হাসান আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ জেহালা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুল হকের মেজো ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক কন্যা গল্পকার ও কবি মোহনা হাসান প্রেমাসহ অসংখ্য ভক্ত ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় তার বাসায় এসে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান আলমডাঙ্গার সাহিত্যাঙ্গনের গল্পকার ওমর আলী মাষ্টার, আ ফ ম সিরাজ সামজী, প্রভাষক আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আব্দুল কাদের, আব্দুল কুদ্দুস, আবু সাইদ, আয়ার রশিদসহ লেখক ও সাংবাদিকবৃন্দ। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে গাংচিল প্রকাশনীর হাজী খান আক্তার হোসেন বলেন, কবি ময়নুল হাসান ছিলেন সুদক্ষ সংগঠক। তার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘকে এগিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ। আমি ও আমার গাংচিল প্রকাশনী তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সভাপতি ডা. শাহীনুর হায়দার বলেন, ময়নুল হাসান ছিলেন লেখক সংঘের প্রাণ পুরুষ। তার অকালে চলে যাওয়াতে আজ লেখক সংঘের পুরা পরিবার পঙ্গু মনে হচ্ছে। যেন লেখক সংঘে আজ সাগরে জলে ভেসে গেছে। আজ লেখক সংঘের পৃথিবীতে যেন আধার নেমে এসেছে। লেখক সংঘ পরিবার থেকে তার বিদেহী আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
জেলা লেখক সংঘের নাট্য সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন লাভলু অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, কবি ময়নুল ছিলেন আমার সাহিত্য পিতা, আমাকে লেখক সংঘে এনে কবিতা, নাট্য লিখতে শিখিয়েছে। সকলের কাছে আমার সাহিত্য পিতার বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করছি।
আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ওমর আলী মাষ্টার বলেন, ময়নুল হাসান একজন সৎ সংগঠক। পৃথিবীর নিয়ম এটায় সবাইকে যেতে হবে। কেউ একদিন আগে কেউ বা পরে, আমি তার বিদায়ী রুহের মাগফেরাত কামনা করছি ও তার পরিবারের মঙ্গল কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার তিনি মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎিসক জানান, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরের দিন বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকা গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রেমের কবি ময়নুল হাসান সোনালী ব্যাংক চুয়াডাঙ্গা শাখার সিনিয়র অফিসার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি দেশের অনন্যা, নন্দিতা, এমএ কামাল বুক, গাংচিলসহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে, গল্প, উপন্যাস ও কবিতার বই প্রকাশ করেছে। আজ মুন্সীগঞ্জে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘ। সংগঠনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি আ. শু. বাঙ্গালী ও সাধারণ সম্পাদক গভীর শোক জ্ঞাপন করেছেন। একইসাথে সংগঠনের মুখপত্র ‘প্রগতিপত্র’র সম্পাদকম-লীর সদস্যবৃন্দ কাজল মাহমুদ, আ. শু. বাঙ্গালী, কোরবান আলী ম-ল, আব্দুল মান্নান ফকির ও হাবিবী জহির রায়হান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে চুয়াডাঙ্গাস্থ ‘যুগসন্ধি নজরুল গবেষণা আকাদেমি’র মহাপরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক কবি অমিতাভ মীর গভীর শোক প্রকাশসহ মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে।
চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।না ফেরার দেশে কবি ময়নুল হাসান : বিভিন্ন মহলের শোক
আলমডাঙ্গা অফিস: সকলকে কাঁদিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসান (ইন্নালিল্লাহি……রাজেউন)। গতকাল সোমবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ঢাকার গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৭ বছর। কবি ময়নুল হাসান আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ জেহালা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুল হকের মেজো ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক কন্যা গল্পকার ও কবি মোহনা হাসান প্রেমাসহ অসংখ্য ভক্ত ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় তার বাসায় এসে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান আলমডাঙ্গার সাহিত্যাঙ্গনের গল্পকার ওমর আলী মাষ্টার, আ ফ ম সিরাজ সামজী, প্রভাষক আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আব্দুল কাদের, আব্দুল কুদ্দুস, আবু সাইদ, আয়ার রশিদসহ লেখক ও সাংবাদিকবৃন্দ। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে গাংচিল প্রকাশনীর হাজী খান আক্তার হোসেন বলেন, কবি ময়নুল হাসান ছিলেন সুদক্ষ সংগঠক। তার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘকে এগিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ। আমি ও আমার গাংচিল প্রকাশনী তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সভাপতি ডা. শাহীনুর হায়দার বলেন, ময়নুল হাসান ছিলেন লেখক সংঘের প্রাণ পুরুষ। তার অকালে চলে যাওয়াতে আজ লেখক সংঘের পুরা পরিবার পঙ্গু মনে হচ্ছে। যেন লেখক সংঘে আজ সাগরে জলে ভেসে গেছে। আজ লেখক সংঘের পৃথিবীতে যেন আধার নেমে এসেছে। লেখক সংঘ পরিবার থেকে তার বিদেহী আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
জেলা লেখক সংঘের নাট্য সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন লাভলু অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, কবি ময়নুল ছিলেন আমার সাহিত্য পিতা, আমাকে লেখক সংঘে এনে কবিতা, নাট্য লিখতে শিখিয়েছে। সকলের কাছে আমার সাহিত্য পিতার বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করছি।
আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ওমর আলী মাষ্টার বলেন, ময়নুল হাসান একজন সৎ সংগঠক। পৃথিবীর নিয়ম এটায় সবাইকে যেতে হবে। কেউ একদিন আগে কেউ বা পরে, আমি তার বিদায়ী রুহের মাগফেরাত কামনা করছি ও তার পরিবারের মঙ্গল কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার তিনি মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎিসক জানান, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরের দিন বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকা গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রেমের কবি ময়নুল হাসান সোনালী ব্যাংক চুয়াডাঙ্গা শাখার সিনিয়র অফিসার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি দেশের অনন্যা, নন্দিতা, এমএ কামাল বুক, গাংচিলসহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে, গল্প, উপন্যাস ও কবিতার বই প্রকাশ করেছে। আজ মুন্সীগঞ্জে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘ। সংগঠনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি আ. শু. বাঙ্গালী ও সাধারণ সম্পাদক গভীর শোক জ্ঞাপন করেছেন। একইসাথে সংগঠনের মুখপত্র ‘প্রগতিপত্র’র সম্পাদকম-লীর সদস্যবৃন্দ কাজল মাহমুদ, আ. শু. বাঙ্গালী, কোরবান আলী ম-ল, আব্দুল মান্নান ফকির ও হাবিবী জহির রায়হান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে চুয়াডাঙ্গাস্থ ‘যুগসন্ধি নজরুল গবেষণা আকাদেমি’র মহাপরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক কবি অমিতাভ মীর গভীর শোক প্রকাশসহ মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে।
চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।না ফেরার দেশে কবি ময়নুল হাসান : বিভিন্ন মহলের শোক
আলমডাঙ্গা অফিস: সকলকে কাঁদিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসান (ইন্নালিল্লাহি……রাজেউন)। গতকাল সোমবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ঢাকার গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৭ বছর। কবি ময়নুল হাসান আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ জেহালা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুল হকের মেজো ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক কন্যা গল্পকার ও কবি মোহনা হাসান প্রেমাসহ অসংখ্য ভক্ত ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় তার বাসায় এসে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান আলমডাঙ্গার সাহিত্যাঙ্গনের গল্পকার ওমর আলী মাষ্টার, আ ফ ম সিরাজ সামজী, প্রভাষক আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আব্দুল কাদের, আব্দুল কুদ্দুস, আবু সাইদ, আয়ার রশিদসহ লেখক ও সাংবাদিকবৃন্দ। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে গাংচিল প্রকাশনীর হাজী খান আক্তার হোসেন বলেন, কবি ময়নুল হাসান ছিলেন সুদক্ষ সংগঠক। তার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘকে এগিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ। আমি ও আমার গাংচিল প্রকাশনী তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সভাপতি ডা. শাহীনুর হায়দার বলেন, ময়নুল হাসান ছিলেন লেখক সংঘের প্রাণ পুরুষ। তার অকালে চলে যাওয়াতে আজ লেখক সংঘের পুরা পরিবার পঙ্গু মনে হচ্ছে। যেন লেখক সংঘে আজ সাগরে জলে ভেসে গেছে। আজ লেখক সংঘের পৃথিবীতে যেন আধার নেমে এসেছে। লেখক সংঘ পরিবার থেকে তার বিদেহী আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
জেলা লেখক সংঘের নাট্য সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন লাভলু অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, কবি ময়নুল ছিলেন আমার সাহিত্য পিতা, আমাকে লেখক সংঘে এনে কবিতা, নাট্য লিখতে শিখিয়েছে। সকলের কাছে আমার সাহিত্য পিতার বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করছি।
আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ওমর আলী মাষ্টার বলেন, ময়নুল হাসান একজন সৎ সংগঠক। পৃথিবীর নিয়ম এটায় সবাইকে যেতে হবে। কেউ একদিন আগে কেউ বা পরে, আমি তার বিদায়ী রুহের মাগফেরাত কামনা করছি ও তার পরিবারের মঙ্গল কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার তিনি মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎিসক জানান, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরের দিন বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকা গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রেমের কবি ময়নুল হাসান সোনালী ব্যাংক চুয়াডাঙ্গা শাখার সিনিয়র অফিসার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি দেশের অনন্যা, নন্দিতা, এমএ কামাল বুক, গাংচিলসহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে, গল্প, উপন্যাস ও কবিতার বই প্রকাশ করেছে। আজ মুন্সীগঞ্জে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘ। সংগঠনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি আ. শু. বাঙ্গালী ও সাধারণ সম্পাদক গভীর শোক জ্ঞাপন করেছেন। একইসাথে সংগঠনের মুখপত্র ‘প্রগতিপত্র’র সম্পাদকম-লীর সদস্যবৃন্দ কাজল মাহমুদ, আ. শু. বাঙ্গালী, কোরবান আলী ম-ল, আব্দুল মান্নান ফকির ও হাবিবী জহির রায়হান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে চুয়াডাঙ্গাস্থ ‘যুগসন্ধি নজরুল গবেষণা আকাদেমি’র মহাপরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক কবি অমিতাভ মীর গভীর শোক প্রকাশসহ মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে।
চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।না ফেরার দেশে কবি ময়নুল হাসান : বিভিন্ন মহলের শোক
আলমডাঙ্গা অফিস: সকলকে কাঁদিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসান (ইন্নালিল্লাহি……রাজেউন)। গতকাল সোমবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ঢাকার গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৭ বছর। কবি ময়নুল হাসান আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ জেহালা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুল হকের মেজো ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক কন্যা গল্পকার ও কবি মোহনা হাসান প্রেমাসহ অসংখ্য ভক্ত ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় তার বাসায় এসে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান আলমডাঙ্গার সাহিত্যাঙ্গনের গল্পকার ওমর আলী মাষ্টার, আ ফ ম সিরাজ সামজী, প্রভাষক আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আব্দুল কাদের, আব্দুল কুদ্দুস, আবু সাইদ, আয়ার রশিদসহ লেখক ও সাংবাদিকবৃন্দ। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে গাংচিল প্রকাশনীর হাজী খান আক্তার হোসেন বলেন, কবি ময়নুল হাসান ছিলেন সুদক্ষ সংগঠক। তার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘকে এগিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ। আমি ও আমার গাংচিল প্রকাশনী তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সভাপতি ডা. শাহীনুর হায়দার বলেন, ময়নুল হাসান ছিলেন লেখক সংঘের প্রাণ পুরুষ। তার অকালে চলে যাওয়াতে আজ লেখক সংঘের পুরা পরিবার পঙ্গু মনে হচ্ছে। যেন লেখক সংঘে আজ সাগরে জলে ভেসে গেছে। আজ লেখক সংঘের পৃথিবীতে যেন আধার নেমে এসেছে। লেখক সংঘ পরিবার থেকে তার বিদেহী আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
জেলা লেখক সংঘের নাট্য সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন লাভলু অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, কবি ময়নুল ছিলেন আমার সাহিত্য পিতা, আমাকে লেখক সংঘে এনে কবিতা, নাট্য লিখতে শিখিয়েছে। সকলের কাছে আমার সাহিত্য পিতার বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করছি।
আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ওমর আলী মাষ্টার বলেন, ময়নুল হাসান একজন সৎ সংগঠক। পৃথিবীর নিয়ম এটায় সবাইকে যেতে হবে। কেউ একদিন আগে কেউ বা পরে, আমি তার বিদায়ী রুহের মাগফেরাত কামনা করছি ও তার পরিবারের মঙ্গল কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার তিনি মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎিসক জানান, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরের দিন বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকা গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রেমের কবি ময়নুল হাসান সোনালী ব্যাংক চুয়াডাঙ্গা শাখার সিনিয়র অফিসার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি দেশের অনন্যা, নন্দিতা, এমএ কামাল বুক, গাংচিলসহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে, গল্প, উপন্যাস ও কবিতার বই প্রকাশ করেছে। আজ মুন্সীগঞ্জে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘ। সংগঠনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি আ. শু. বাঙ্গালী ও সাধারণ সম্পাদক গভীর শোক জ্ঞাপন করেছেন। একইসাথে সংগঠনের মুখপত্র ‘প্রগতিপত্র’র সম্পাদকম-লীর সদস্যবৃন্দ কাজল মাহমুদ, আ. শু. বাঙ্গালী, কোরবান আলী ম-ল, আব্দুল মান্নান ফকির ও হাবিবী জহির রায়হান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে চুয়াডাঙ্গাস্থ ‘যুগসন্ধি নজরুল গবেষণা আকাদেমি’র মহাপরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক কবি অমিতাভ মীর গভীর শোক প্রকাশসহ মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে।
চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।না ফেরার দেশে কবি ময়নুল হাসান : বিভিন্ন মহলের শোক
আলমডাঙ্গা অফিস: সকলকে কাঁদিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসান (ইন্নালিল্লাহি……রাজেউন)। গতকাল সোমবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ঢাকার গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৭ বছর। কবি ময়নুল হাসান আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ জেহালা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুল হকের মেজো ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক কন্যা গল্পকার ও কবি মোহনা হাসান প্রেমাসহ অসংখ্য ভক্ত ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় তার বাসায় এসে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান আলমডাঙ্গার সাহিত্যাঙ্গনের গল্পকার ওমর আলী মাষ্টার, আ ফ ম সিরাজ সামজী, প্রভাষক আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আব্দুল কাদের, আব্দুল কুদ্দুস, আবু সাইদ, আয়ার রশিদসহ লেখক ও সাংবাদিকবৃন্দ। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে গাংচিল প্রকাশনীর হাজী খান আক্তার হোসেন বলেন, কবি ময়নুল হাসান ছিলেন সুদক্ষ সংগঠক। তার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘকে এগিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ। আমি ও আমার গাংচিল প্রকাশনী তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সভাপতি ডা. শাহীনুর হায়দার বলেন, ময়নুল হাসান ছিলেন লেখক সংঘের প্রাণ পুরুষ। তার অকালে চলে যাওয়াতে আজ লেখক সংঘের পুরা পরিবার পঙ্গু মনে হচ্ছে। যেন লেখক সংঘে আজ সাগরে জলে ভেসে গেছে। আজ লেখক সংঘের পৃথিবীতে যেন আধার নেমে এসেছে। লেখক সংঘ পরিবার থেকে তার বিদেহী আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
জেলা লেখক সংঘের নাট্য সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন লাভলু অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, কবি ময়নুল ছিলেন আমার সাহিত্য পিতা, আমাকে লেখক সংঘে এনে কবিতা, নাট্য লিখতে শিখিয়েছে। সকলের কাছে আমার সাহিত্য পিতার বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করছি।
আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ওমর আলী মাষ্টার বলেন, ময়নুল হাসান একজন সৎ সংগঠক। পৃথিবীর নিয়ম এটায় সবাইকে যেতে হবে। কেউ একদিন আগে কেউ বা পরে, আমি তার বিদায়ী রুহের মাগফেরাত কামনা করছি ও তার পরিবারের মঙ্গল কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার তিনি মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎিসক জানান, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরের দিন বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকা গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রেমের কবি ময়নুল হাসান সোনালী ব্যাংক চুয়াডাঙ্গা শাখার সিনিয়র অফিসার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি দেশের অনন্যা, নন্দিতা, এমএ কামাল বুক, গাংচিলসহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে, গল্প, উপন্যাস ও কবিতার বই প্রকাশ করেছে। আজ মুন্সীগঞ্জে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘ। সংগঠনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি আ. শু. বাঙ্গালী ও সাধারণ সম্পাদক গভীর শোক জ্ঞাপন করেছেন। একইসাথে সংগঠনের মুখপত্র ‘প্রগতিপত্র’র সম্পাদকম-লীর সদস্যবৃন্দ কাজল মাহমুদ, আ. শু. বাঙ্গালী, কোরবান আলী ম-ল, আব্দুল মান্নান ফকির ও হাবিবী জহির রায়হান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে চুয়াডাঙ্গাস্থ ‘যুগসন্ধি নজরুল গবেষণা আকাদেমি’র মহাপরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক কবি অমিতাভ মীর গভীর শোক প্রকাশসহ মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে।
চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।না ফেরার দেশে কবি ময়নুল হাসান : বিভিন্ন মহলের শোক
আলমডাঙ্গা অফিস: সকলকে কাঁদিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসান (ইন্নালিল্লাহি……রাজেউন)। গতকাল সোমবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ঢাকার গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৭ বছর। কবি ময়নুল হাসান আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ জেহালা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুল হকের মেজো ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক কন্যা গল্পকার ও কবি মোহনা হাসান প্রেমাসহ অসংখ্য ভক্ত ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় তার বাসায় এসে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান আলমডাঙ্গার সাহিত্যাঙ্গনের গল্পকার ওমর আলী মাষ্টার, আ ফ ম সিরাজ সামজী, প্রভাষক আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আব্দুল কাদের, আব্দুল কুদ্দুস, আবু সাইদ, আয়ার রশিদসহ লেখক ও সাংবাদিকবৃন্দ। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে গাংচিল প্রকাশনীর হাজী খান আক্তার হোসেন বলেন, কবি ময়নুল হাসান ছিলেন সুদক্ষ সংগঠক। তার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘকে এগিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ। আমি ও আমার গাংচিল প্রকাশনী তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সভাপতি ডা. শাহীনুর হায়দার বলেন, ময়নুল হাসান ছিলেন লেখক সংঘের প্রাণ পুরুষ। তার অকালে চলে যাওয়াতে আজ লেখক সংঘের পুরা পরিবার পঙ্গু মনে হচ্ছে। যেন লেখক সংঘে আজ সাগরে জলে ভেসে গেছে। আজ লেখক সংঘের পৃথিবীতে যেন আধার নেমে এসেছে। লেখক সংঘ পরিবার থেকে তার বিদেহী আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
জেলা লেখক সংঘের নাট্য সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন লাভলু অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, কবি ময়নুল ছিলেন আমার সাহিত্য পিতা, আমাকে লেখক সংঘে এনে কবিতা, নাট্য লিখতে শিখিয়েছে। সকলের কাছে আমার সাহিত্য পিতার বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করছি।
আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ওমর আলী মাষ্টার বলেন, ময়নুল হাসান একজন সৎ সংগঠক। পৃথিবীর নিয়ম এটায় সবাইকে যেতে হবে। কেউ একদিন আগে কেউ বা পরে, আমি তার বিদায়ী রুহের মাগফেরাত কামনা করছি ও তার পরিবারের মঙ্গল কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার তিনি মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎিসক জানান, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরের দিন বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকা গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রেমের কবি ময়নুল হাসান সোনালী ব্যাংক চুয়াডাঙ্গা শাখার সিনিয়র অফিসার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি দেশের অনন্যা, নন্দিতা, এমএ কামাল বুক, গাংচিলসহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে, গল্প, উপন্যাস ও কবিতার বই প্রকাশ করেছে। আজ মুন্সীগঞ্জে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘ। সংগঠনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি আ. শু. বাঙ্গালী ও সাধারণ সম্পাদক গভীর শোক জ্ঞাপন করেছেন। একইসাথে সংগঠনের মুখপত্র ‘প্রগতিপত্র’র সম্পাদকম-লীর সদস্যবৃন্দ কাজল মাহমুদ, আ. শু. বাঙ্গালী, কোরবান আলী ম-ল, আব্দুল মান্নান ফকির ও হাবিবী জহির রায়হান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে চুয়াডাঙ্গাস্থ ‘যুগসন্ধি নজরুল গবেষণা আকাদেমি’র মহাপরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক কবি অমিতাভ মীর গভীর শোক প্রকাশসহ মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে।
চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।না ফেরার দেশে কবি ময়নুল হাসান : বিভিন্ন মহলের শোক
আলমডাঙ্গা অফিস: সকলকে কাঁদিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসান (ইন্নালিল্লাহি……রাজেউন)। গতকাল সোমবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ঢাকার গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৭ বছর। কবি ময়নুল হাসান আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ জেহালা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুল হকের মেজো ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক কন্যা গল্পকার ও কবি মোহনা হাসান প্রেমাসহ অসংখ্য ভক্ত ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় তার বাসায় এসে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান আলমডাঙ্গার সাহিত্যাঙ্গনের গল্পকার ওমর আলী মাষ্টার, আ ফ ম সিরাজ সামজী, প্রভাষক আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আব্দুল কাদের, আব্দুল কুদ্দুস, আবু সাইদ, আয়ার রশিদসহ লেখক ও সাংবাদিকবৃন্দ। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে গাংচিল প্রকাশনীর হাজী খান আক্তার হোসেন বলেন, কবি ময়নুল হাসান ছিলেন সুদক্ষ সংগঠক। তার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘকে এগিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ। আমি ও আমার গাংচিল প্রকাশনী তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সভাপতি ডা. শাহীনুর হায়দার বলেন, ময়নুল হাসান ছিলেন লেখক সংঘের প্রাণ পুরুষ। তার অকালে চলে যাওয়াতে আজ লেখক সংঘের পুরা পরিবার পঙ্গু মনে হচ্ছে। যেন লেখক সংঘে আজ সাগরে জলে ভেসে গেছে। আজ লেখক সংঘের পৃথিবীতে যেন আধার নেমে এসেছে। লেখক সংঘ পরিবার থেকে তার বিদেহী আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
জেলা লেখক সংঘের নাট্য সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন লাভলু অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, কবি ময়নুল ছিলেন আমার সাহিত্য পিতা, আমাকে লেখক সংঘে এনে কবিতা, নাট্য লিখতে শিখিয়েছে। সকলের কাছে আমার সাহিত্য পিতার বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করছি।
আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ওমর আলী মাষ্টার বলেন, ময়নুল হাসান একজন সৎ সংগঠক। পৃথিবীর নিয়ম এটায় সবাইকে যেতে হবে। কেউ একদিন আগে কেউ বা পরে, আমি তার বিদায়ী রুহের মাগফেরাত কামনা করছি ও তার পরিবারের মঙ্গল কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার তিনি মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎিসক জানান, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরের দিন বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকা গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রেমের কবি ময়নুল হাসান সোনালী ব্যাংক চুয়াডাঙ্গা শাখার সিনিয়র অফিসার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি দেশের অনন্যা, নন্দিতা, এমএ কামাল বুক, গাংচিলসহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে, গল্প, উপন্যাস ও কবিতার বই প্রকাশ করেছে। আজ মুন্সীগঞ্জে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘ। সংগঠনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি আ. শু. বাঙ্গালী ও সাধারণ সম্পাদক গভীর শোক জ্ঞাপন করেছেন। একইসাথে সংগঠনের মুখপত্র ‘প্রগতিপত্র’র সম্পাদকম-লীর সদস্যবৃন্দ কাজল মাহমুদ, আ. শু. বাঙ্গালী, কোরবান আলী ম-ল, আব্দুল মান্নান ফকির ও হাবিবী জহির রায়হান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে চুয়াডাঙ্গাস্থ ‘যুগসন্ধি নজরুল গবেষণা আকাদেমি’র মহাপরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক কবি অমিতাভ মীর গভীর শোক প্রকাশসহ মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে।
চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।না ফেরার দেশে কবি ময়নুল হাসান : বিভিন্ন মহলের শোক
আলমডাঙ্গা অফিস: সকলকে কাঁদিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসান (ইন্নালিল্লাহি……রাজেউন)। গতকাল সোমবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ঢাকার গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৭ বছর। কবি ময়নুল হাসান আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ জেহালা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুল হকের মেজো ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক কন্যা গল্পকার ও কবি মোহনা হাসান প্রেমাসহ অসংখ্য ভক্ত ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় তার বাসায় এসে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান আলমডাঙ্গার সাহিত্যাঙ্গনের গল্পকার ওমর আলী মাষ্টার, আ ফ ম সিরাজ সামজী, প্রভাষক আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আব্দুল কাদের, আব্দুল কুদ্দুস, আবু সাইদ, আয়ার রশিদসহ লেখক ও সাংবাদিকবৃন্দ। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে গাংচিল প্রকাশনীর হাজী খান আক্তার হোসেন বলেন, কবি ময়নুল হাসান ছিলেন সুদক্ষ সংগঠক। তার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘকে এগিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ। আমি ও আমার গাংচিল প্রকাশনী তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সভাপতি ডা. শাহীনুর হায়দার বলেন, ময়নুল হাসান ছিলেন লেখক সংঘের প্রাণ পুরুষ। তার অকালে চলে যাওয়াতে আজ লেখক সংঘের পুরা পরিবার পঙ্গু মনে হচ্ছে। যেন লেখক সংঘে আজ সাগরে জলে ভেসে গেছে। আজ লেখক সংঘের পৃথিবীতে যেন আধার নেমে এসেছে। লেখক সংঘ পরিবার থেকে তার বিদেহী আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
জেলা লেখক সংঘের নাট্য সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন লাভলু অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, কবি ময়নুল ছিলেন আমার সাহিত্য পিতা, আমাকে লেখক সংঘে এনে কবিতা, নাট্য লিখতে শিখিয়েছে। সকলের কাছে আমার সাহিত্য পিতার বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করছি।
আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ওমর আলী মাষ্টার বলেন, ময়নুল হাসান একজন সৎ সংগঠক। পৃথিবীর নিয়ম এটায় সবাইকে যেতে হবে। কেউ একদিন আগে কেউ বা পরে, আমি তার বিদায়ী রুহের মাগফেরাত কামনা করছি ও তার পরিবারের মঙ্গল কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার তিনি মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎিসক জানান, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরের দিন বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকা গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রেমের কবি ময়নুল হাসান সোনালী ব্যাংক চুয়াডাঙ্গা শাখার সিনিয়র অফিসার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি দেশের অনন্যা, নন্দিতা, এমএ কামাল বুক, গাংচিলসহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে, গল্প, উপন্যাস ও কবিতার বই প্রকাশ করেছে। আজ মুন্সীগঞ্জে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘ। সংগঠনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি আ. শু. বাঙ্গালী ও সাধারণ সম্পাদক গভীর শোক জ্ঞাপন করেছেন। একইসাথে সংগঠনের মুখপত্র ‘প্রগতিপত্র’র সম্পাদকম-লীর সদস্যবৃন্দ কাজল মাহমুদ, আ. শু. বাঙ্গালী, কোরবান আলী ম-ল, আব্দুল মান্নান ফকির ও হাবিবী জহির রায়হান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে চুয়াডাঙ্গাস্থ ‘যুগসন্ধি নজরুল গবেষণা আকাদেমি’র মহাপরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক কবি অমিতাভ মীর গভীর শোক প্রকাশসহ মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে।
চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।না ফেরার দেশে কবি ময়নুল হাসান : বিভিন্ন মহলের শোক
আলমডাঙ্গা অফিস: সকলকে কাঁদিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসান (ইন্নালিল্লাহি……রাজেউন)। গতকাল সোমবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ঢাকার গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৭ বছর। কবি ময়নুল হাসান আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ জেহালা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুল হকের মেজো ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক কন্যা গল্পকার ও কবি মোহনা হাসান প্রেমাসহ অসংখ্য ভক্ত ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় তার বাসায় এসে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান আলমডাঙ্গার সাহিত্যাঙ্গনের গল্পকার ওমর আলী মাষ্টার, আ ফ ম সিরাজ সামজী, প্রভাষক আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আব্দুল কাদের, আব্দুল কুদ্দুস, আবু সাইদ, আয়ার রশিদসহ লেখক ও সাংবাদিকবৃন্দ। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে গাংচিল প্রকাশনীর হাজী খান আক্তার হোসেন বলেন, কবি ময়নুল হাসান ছিলেন সুদক্ষ সংগঠক। তার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘকে এগিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ। আমি ও আমার গাংচিল প্রকাশনী তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সভাপতি ডা. শাহীনুর হায়দার বলেন, ময়নুল হাসান ছিলেন লেখক সংঘের প্রাণ পুরুষ। তার অকালে চলে যাওয়াতে আজ লেখক সংঘের পুরা পরিবার পঙ্গু মনে হচ্ছে। যেন লেখক সংঘে আজ সাগরে জলে ভেসে গেছে। আজ লেখক সংঘের পৃথিবীতে যেন আধার নেমে এসেছে। লেখক সংঘ পরিবার থেকে তার বিদেহী আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
জেলা লেখক সংঘের নাট্য সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন লাভলু অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, কবি ময়নুল ছিলেন আমার সাহিত্য পিতা, আমাকে লেখক সংঘে এনে কবিতা, নাট্য লিখতে শিখিয়েছে। সকলের কাছে আমার সাহিত্য পিতার বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করছি।
আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ওমর আলী মাষ্টার বলেন, ময়নুল হাসান একজন সৎ সংগঠক। পৃথিবীর নিয়ম এটায় সবাইকে যেতে হবে। কেউ একদিন আগে কেউ বা পরে, আমি তার বিদায়ী রুহের মাগফেরাত কামনা করছি ও তার পরিবারের মঙ্গল কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার তিনি মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎিসক জানান, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরের দিন বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকা গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রেমের কবি ময়নুল হাসান সোনালী ব্যাংক চুয়াডাঙ্গা শাখার সিনিয়র অফিসার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি দেশের অনন্যা, নন্দিতা, এমএ কামাল বুক, গাংচিলসহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে, গল্প, উপন্যাস ও কবিতার বই প্রকাশ করেছে। আজ মুন্সীগঞ্জে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘ। সংগঠনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি আ. শু. বাঙ্গালী ও সাধারণ সম্পাদক গভীর শোক জ্ঞাপন করেছেন। একইসাথে সংগঠনের মুখপত্র ‘প্রগতিপত্র’র সম্পাদকম-লীর সদস্যবৃন্দ কাজল মাহমুদ, আ. শু. বাঙ্গালী, কোরবান আলী ম-ল, আব্দুল মান্নান ফকির ও হাবিবী জহির রায়হান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে চুয়াডাঙ্গাস্থ ‘যুগসন্ধি নজরুল গবেষণা আকাদেমি’র মহাপরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক কবি অমিতাভ মীর গভীর শোক প্রকাশসহ মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে।
চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।না ফেরার দেশে কবি ময়নুল হাসান : বিভিন্ন মহলের শোক
আলমডাঙ্গা অফিস: সকলকে কাঁদিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসান (ইন্নালিল্লাহি……রাজেউন)। গতকাল সোমবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ঢাকার গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৭ বছর। কবি ময়নুল হাসান আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ জেহালা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুল হকের মেজো ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক কন্যা গল্পকার ও কবি মোহনা হাসান প্রেমাসহ অসংখ্য ভক্ত ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় তার বাসায় এসে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান আলমডাঙ্গার সাহিত্যাঙ্গনের গল্পকার ওমর আলী মাষ্টার, আ ফ ম সিরাজ সামজী, প্রভাষক আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আব্দুল কাদের, আব্দুল কুদ্দুস, আবু সাইদ, আয়ার রশিদসহ লেখক ও সাংবাদিকবৃন্দ। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে গাংচিল প্রকাশনীর হাজী খান আক্তার হোসেন বলেন, কবি ময়নুল হাসান ছিলেন সুদক্ষ সংগঠক। তার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘকে এগিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ। আমি ও আমার গাংচিল প্রকাশনী তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সভাপতি ডা. শাহীনুর হায়দার বলেন, ময়নুল হাসান ছিলেন লেখক সংঘের প্রাণ পুরুষ। তার অকালে চলে যাওয়াতে আজ লেখক সংঘের পুরা পরিবার পঙ্গু মনে হচ্ছে। যেন লেখক সংঘে আজ সাগরে জলে ভেসে গেছে। আজ লেখক সংঘের পৃথিবীতে যেন আধার নেমে এসেছে। লেখক সংঘ পরিবার থেকে তার বিদেহী আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
জেলা লেখক সংঘের নাট্য সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন লাভলু অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, কবি ময়নুল ছিলেন আমার সাহিত্য পিতা, আমাকে লেখক সংঘে এনে কবিতা, নাট্য লিখতে শিখিয়েছে। সকলের কাছে আমার সাহিত্য পিতার বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করছি।
আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ওমর আলী মাষ্টার বলেন, ময়নুল হাসান একজন সৎ সংগঠক। পৃথিবীর নিয়ম এটায় সবাইকে যেতে হবে। কেউ একদিন আগে কেউ বা পরে, আমি তার বিদায়ী রুহের মাগফেরাত কামনা করছি ও তার পরিবারের মঙ্গল কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার তিনি মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎিসক জানান, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরের দিন বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকা গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রেমের কবি ময়নুল হাসান সোনালী ব্যাংক চুয়াডাঙ্গা শাখার সিনিয়র অফিসার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি দেশের অনন্যা, নন্দিতা, এমএ কামাল বুক, গাংচিলসহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে, গল্প, উপন্যাস ও কবিতার বই প্রকাশ করেছে। আজ মুন্সীগঞ্জে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘ। সংগঠনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি আ. শু. বাঙ্গালী ও সাধারণ সম্পাদক গভীর শোক জ্ঞাপন করেছেন। একইসাথে সংগঠনের মুখপত্র ‘প্রগতিপত্র’র সম্পাদকম-লীর সদস্যবৃন্দ কাজল মাহমুদ, আ. শু. বাঙ্গালী, কোরবান আলী ম-ল, আব্দুল মান্নান ফকির ও হাবিবী জহির রায়হান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে চুয়াডাঙ্গাস্থ ‘যুগসন্ধি নজরুল গবেষণা আকাদেমি’র মহাপরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক কবি অমিতাভ মীর গভীর শোক প্রকাশসহ মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে।
চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।না ফেরার দেশে কবি ময়নুল হাসান : বিভিন্ন মহলের শোক
আলমডাঙ্গা অফিস: সকলকে কাঁদিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসান (ইন্নালিল্লাহি……রাজেউন)। গতকাল সোমবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ঢাকার গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৭ বছর। কবি ময়নুল হাসান আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ জেহালা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুল হকের মেজো ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক কন্যা গল্পকার ও কবি মোহনা হাসান প্রেমাসহ অসংখ্য ভক্ত ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় তার বাসায় এসে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান আলমডাঙ্গার সাহিত্যাঙ্গনের গল্পকার ওমর আলী মাষ্টার, আ ফ ম সিরাজ সামজী, প্রভাষক আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আব্দুল কাদের, আব্দুল কুদ্দুস, আবু সাইদ, আয়ার রশিদসহ লেখক ও সাংবাদিকবৃন্দ। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে গাংচিল প্রকাশনীর হাজী খান আক্তার হোসেন বলেন, কবি ময়নুল হাসান ছিলেন সুদক্ষ সংগঠক। তার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘকে এগিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ। আমি ও আমার গাংচিল প্রকাশনী তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সভাপতি ডা. শাহীনুর হায়দার বলেন, ময়নুল হাসান ছিলেন লেখক সংঘের প্রাণ পুরুষ। তার অকালে চলে যাওয়াতে আজ লেখক সংঘের পুরা পরিবার পঙ্গু মনে হচ্ছে। যেন লেখক সংঘে আজ সাগরে জলে ভেসে গেছে। আজ লেখক সংঘের পৃথিবীতে যেন আধার নেমে এসেছে। লেখক সংঘ পরিবার থেকে তার বিদেহী আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
জেলা লেখক সংঘের নাট্য সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন লাভলু অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, কবি ময়নুল ছিলেন আমার সাহিত্য পিতা, আমাকে লেখক সংঘে এনে কবিতা, নাট্য লিখতে শিখিয়েছে। সকলের কাছে আমার সাহিত্য পিতার বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করছি।
আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ওমর আলী মাষ্টার বলেন, ময়নুল হাসান একজন সৎ সংগঠক। পৃথিবীর নিয়ম এটায় সবাইকে যেতে হবে। কেউ একদিন আগে কেউ বা পরে, আমি তার বিদায়ী রুহের মাগফেরাত কামনা করছি ও তার পরিবারের মঙ্গল কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার তিনি মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎিসক জানান, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরের দিন বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকা গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রেমের কবি ময়নুল হাসান সোনালী ব্যাংক চুয়াডাঙ্গা শাখার সিনিয়র অফিসার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি দেশের অনন্যা, নন্দিতা, এমএ কামাল বুক, গাংচিলসহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে, গল্প, উপন্যাস ও কবিতার বই প্রকাশ করেছে। আজ মুন্সীগঞ্জে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘ। সংগঠনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি আ. শু. বাঙ্গালী ও সাধারণ সম্পাদক গভীর শোক জ্ঞাপন করেছেন। একইসাথে সংগঠনের মুখপত্র ‘প্রগতিপত্র’র সম্পাদকম-লীর সদস্যবৃন্দ কাজল মাহমুদ, আ. শু. বাঙ্গালী, কোরবান আলী ম-ল, আব্দুল মান্নান ফকির ও হাবিবী জহির রায়হান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে চুয়াডাঙ্গাস্থ ‘যুগসন্ধি নজরুল গবেষণা আকাদেমি’র মহাপরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক কবি অমিতাভ মীর গভীর শোক প্রকাশসহ মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে।
চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।না ফেরার দেশে কবি ময়নুল হাসান : বিভিন্ন মহলের শোক
আলমডাঙ্গা অফিস: সকলকে কাঁদিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসান (ইন্নালিল্লাহি……রাজেউন)। গতকাল সোমবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ঢাকার গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৭ বছর। কবি ময়নুল হাসান আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ জেহালা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুল হকের মেজো ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক কন্যা গল্পকার ও কবি মোহনা হাসান প্রেমাসহ অসংখ্য ভক্ত ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় তার বাসায় এসে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান আলমডাঙ্গার সাহিত্যাঙ্গনের গল্পকার ওমর আলী মাষ্টার, আ ফ ম সিরাজ সামজী, প্রভাষক আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আব্দুল কাদের, আব্দুল কুদ্দুস, আবু সাইদ, আয়ার রশিদসহ লেখক ও সাংবাদিকবৃন্দ। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে গাংচিল প্রকাশনীর হাজী খান আক্তার হোসেন বলেন, কবি ময়নুল হাসান ছিলেন সুদক্ষ সংগঠক। তার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘকে এগিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ। আমি ও আমার গাংচিল প্রকাশনী তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সভাপতি ডা. শাহীনুর হায়দার বলেন, ময়নুল হাসান ছিলেন লেখক সংঘের প্রাণ পুরুষ। তার অকালে চলে যাওয়াতে আজ লেখক সংঘের পুরা পরিবার পঙ্গু মনে হচ্ছে। যেন লেখক সংঘে আজ সাগরে জলে ভেসে গেছে। আজ লেখক সংঘের পৃথিবীতে যেন আধার নেমে এসেছে। লেখক সংঘ পরিবার থেকে তার বিদেহী আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
জেলা লেখক সংঘের নাট্য সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন লাভলু অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, কবি ময়নুল ছিলেন আমার সাহিত্য পিতা, আমাকে লেখক সংঘে এনে কবিতা, নাট্য লিখতে শিখিয়েছে। সকলের কাছে আমার সাহিত্য পিতার বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করছি।
আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ওমর আলী মাষ্টার বলেন, ময়নুল হাসান একজন সৎ সংগঠক। পৃথিবীর নিয়ম এটায় সবাইকে যেতে হবে। কেউ একদিন আগে কেউ বা পরে, আমি তার বিদায়ী রুহের মাগফেরাত কামনা করছি ও তার পরিবারের মঙ্গল কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার তিনি মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎিসক জানান, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরের দিন বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকা গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রেমের কবি ময়নুল হাসান সোনালী ব্যাংক চুয়াডাঙ্গা শাখার সিনিয়র অফিসার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি দেশের অনন্যা, নন্দিতা, এমএ কামাল বুক, গাংচিলসহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে, গল্প, উপন্যাস ও কবিতার বই প্রকাশ করেছে। আজ মুন্সীগঞ্জে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘ। সংগঠনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি আ. শু. বাঙ্গালী ও সাধারণ সম্পাদক গভীর শোক জ্ঞাপন করেছেন। একইসাথে সংগঠনের মুখপত্র ‘প্রগতিপত্র’র সম্পাদকম-লীর সদস্যবৃন্দ কাজল মাহমুদ, আ. শু. বাঙ্গালী, কোরবান আলী ম-ল, আব্দুল মান্নান ফকির ও হাবিবী জহির রায়হান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে চুয়াডাঙ্গাস্থ ‘যুগসন্ধি নজরুল গবেষণা আকাদেমি’র মহাপরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক কবি অমিতাভ মীর গভীর শোক প্রকাশসহ মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে।
চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।না ফেরার দেশে কবি ময়নুল হাসান : বিভিন্ন মহলের শোক
আলমডাঙ্গা অফিস: সকলকে কাঁদিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসান (ইন্নালিল্লাহি……রাজেউন)। গতকাল সোমবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ঢাকার গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৭ বছর। কবি ময়নুল হাসান আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ জেহালা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুল হকের মেজো ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক কন্যা গল্পকার ও কবি মোহনা হাসান প্রেমাসহ অসংখ্য ভক্ত ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় তার বাসায় এসে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান আলমডাঙ্গার সাহিত্যাঙ্গনের গল্পকার ওমর আলী মাষ্টার, আ ফ ম সিরাজ সামজী, প্রভাষক আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আব্দুল কাদের, আব্দুল কুদ্দুস, আবু সাইদ, আয়ার রশিদসহ লেখক ও সাংবাদিকবৃন্দ। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে গাংচিল প্রকাশনীর হাজী খান আক্তার হোসেন বলেন, কবি ময়নুল হাসান ছিলেন সুদক্ষ সংগঠক। তার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘকে এগিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ। আমি ও আমার গাংচিল প্রকাশনী তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সভাপতি ডা. শাহীনুর হায়দার বলেন, ময়নুল হাসান ছিলেন লেখক সংঘের প্রাণ পুরুষ। তার অকালে চলে যাওয়াতে আজ লেখক সংঘের পুরা পরিবার পঙ্গু মনে হচ্ছে। যেন লেখক সংঘে আজ সাগরে জলে ভেসে গেছে। আজ লেখক সংঘের পৃথিবীতে যেন আধার নেমে এসেছে। লেখক সংঘ পরিবার থেকে তার বিদেহী আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
জেলা লেখক সংঘের নাট্য সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন লাভলু অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, কবি ময়নুল ছিলেন আমার সাহিত্য পিতা, আমাকে লেখক সংঘে এনে কবিতা, নাট্য লিখতে শিখিয়েছে। সকলের কাছে আমার সাহিত্য পিতার বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করছি।
আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ওমর আলী মাষ্টার বলেন, ময়নুল হাসান একজন সৎ সংগঠক। পৃথিবীর নিয়ম এটায় সবাইকে যেতে হবে। কেউ একদিন আগে কেউ বা পরে, আমি তার বিদায়ী রুহের মাগফেরাত কামনা করছি ও তার পরিবারের মঙ্গল কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার তিনি মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎিসক জানান, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরের দিন বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকা গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রেমের কবি ময়নুল হাসান সোনালী ব্যাংক চুয়াডাঙ্গা শাখার সিনিয়র অফিসার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি দেশের অনন্যা, নন্দিতা, এমএ কামাল বুক, গাংচিলসহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে, গল্প, উপন্যাস ও কবিতার বই প্রকাশ করেছে। আজ মুন্সীগঞ্জে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘ। সংগঠনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি আ. শু. বাঙ্গালী ও সাধারণ সম্পাদক গভীর শোক জ্ঞাপন করেছেন। একইসাথে সংগঠনের মুখপত্র ‘প্রগতিপত্র’র সম্পাদকম-লীর সদস্যবৃন্দ কাজল মাহমুদ, আ. শু. বাঙ্গালী, কোরবান আলী ম-ল, আব্দুল মান্নান ফকির ও হাবিবী জহির রায়হান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে চুয়াডাঙ্গাস্থ ‘যুগসন্ধি নজরুল গবেষণা আকাদেমি’র মহাপরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক কবি অমিতাভ মীর গভীর শোক প্রকাশসহ মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে।
চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।না ফেরার দেশে কবি ময়নুল হাসান : বিভিন্ন মহলের শোক
আলমডাঙ্গা অফিস: সকলকে কাঁদিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসান (ইন্নালিল্লাহি……রাজেউন)। গতকাল সোমবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ঢাকার গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৭ বছর। কবি ময়নুল হাসান আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ জেহালা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুল হকের মেজো ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক কন্যা গল্পকার ও কবি মোহনা হাসান প্রেমাসহ অসংখ্য ভক্ত ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় তার বাসায় এসে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান আলমডাঙ্গার সাহিত্যাঙ্গনের গল্পকার ওমর আলী মাষ্টার, আ ফ ম সিরাজ সামজী, প্রভাষক আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আব্দুল কাদের, আব্দুল কুদ্দুস, আবু সাইদ, আয়ার রশিদসহ লেখক ও সাংবাদিকবৃন্দ। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে গাংচিল প্রকাশনীর হাজী খান আক্তার হোসেন বলেন, কবি ময়নুল হাসান ছিলেন সুদক্ষ সংগঠক। তার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘকে এগিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ। আমি ও আমার গাংচিল প্রকাশনী তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সভাপতি ডা. শাহীনুর হায়দার বলেন, ময়নুল হাসান ছিলেন লেখক সংঘের প্রাণ পুরুষ। তার অকালে চলে যাওয়াতে আজ লেখক সংঘের পুরা পরিবার পঙ্গু মনে হচ্ছে। যেন লেখক সংঘে আজ সাগরে জলে ভেসে গেছে। আজ লেখক সংঘের পৃথিবীতে যেন আধার নেমে এসেছে। লেখক সংঘ পরিবার থেকে তার বিদেহী আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
জেলা লেখক সংঘের নাট্য সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন লাভলু অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, কবি ময়নুল ছিলেন আমার সাহিত্য পিতা, আমাকে লেখক সংঘে এনে কবিতা, নাট্য লিখতে শিখিয়েছে। সকলের কাছে আমার সাহিত্য পিতার বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করছি।
আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ওমর আলী মাষ্টার বলেন, ময়নুল হাসান একজন সৎ সংগঠক। পৃথিবীর নিয়ম এটায় সবাইকে যেতে হবে। কেউ একদিন আগে কেউ বা পরে, আমি তার বিদায়ী রুহের মাগফেরাত কামনা করছি ও তার পরিবারের মঙ্গল কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার তিনি মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎিসক জানান, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরের দিন বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকা গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রেমের কবি ময়নুল হাসান সোনালী ব্যাংক চুয়াডাঙ্গা শাখার সিনিয়র অফিসার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি দেশের অনন্যা, নন্দিতা, এমএ কামাল বুক, গাংচিলসহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে, গল্প, উপন্যাস ও কবিতার বই প্রকাশ করেছে। আজ মুন্সীগঞ্জে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘ। সংগঠনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি আ. শু. বাঙ্গালী ও সাধারণ সম্পাদক গভীর শোক জ্ঞাপন করেছেন। একইসাথে সংগঠনের মুখপত্র ‘প্রগতিপত্র’র সম্পাদকম-লীর সদস্যবৃন্দ কাজল মাহমুদ, আ. শু. বাঙ্গালী, কোরবান আলী ম-ল, আব্দুল মান্নান ফকির ও হাবিবী জহির রায়হান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে চুয়াডাঙ্গাস্থ ‘যুগসন্ধি নজরুল গবেষণা আকাদেমি’র মহাপরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক কবি অমিতাভ মীর গভীর শোক প্রকাশসহ মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে।
চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।না ফেরার দেশে কবি ময়নুল হাসান : বিভিন্ন মহলের শোক
আলমডাঙ্গা অফিস: সকলকে কাঁদিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসান (ইন্নালিল্লাহি……রাজেউন)। গতকাল সোমবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ঢাকার গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৭ বছর। কবি ময়নুল হাসান আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ জেহালা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুল হকের মেজো ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক কন্যা গল্পকার ও কবি মোহনা হাসান প্রেমাসহ অসংখ্য ভক্ত ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় তার বাসায় এসে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান আলমডাঙ্গার সাহিত্যাঙ্গনের গল্পকার ওমর আলী মাষ্টার, আ ফ ম সিরাজ সামজী, প্রভাষক আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আব্দুল কাদের, আব্দুল কুদ্দুস, আবু সাইদ, আয়ার রশিদসহ লেখক ও সাংবাদিকবৃন্দ। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে গাংচিল প্রকাশনীর হাজী খান আক্তার হোসেন বলেন, কবি ময়নুল হাসান ছিলেন সুদক্ষ সংগঠক। তার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘকে এগিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ। আমি ও আমার গাংচিল প্রকাশনী তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সভাপতি ডা. শাহীনুর হায়দার বলেন, ময়নুল হাসান ছিলেন লেখক সংঘের প্রাণ পুরুষ। তার অকালে চলে যাওয়াতে আজ লেখক সংঘের পুরা পরিবার পঙ্গু মনে হচ্ছে। যেন লেখক সংঘে আজ সাগরে জলে ভেসে গেছে। আজ লেখক সংঘের পৃথিবীতে যেন আধার নেমে এসেছে। লেখক সংঘ পরিবার থেকে তার বিদেহী আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
জেলা লেখক সংঘের নাট্য সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন লাভলু অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, কবি ময়নুল ছিলেন আমার সাহিত্য পিতা, আমাকে লেখক সংঘে এনে কবিতা, নাট্য লিখতে শিখিয়েছে। সকলের কাছে আমার সাহিত্য পিতার বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করছি।
আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ওমর আলী মাষ্টার বলেন, ময়নুল হাসান একজন সৎ সংগঠক। পৃথিবীর নিয়ম এটায় সবাইকে যেতে হবে। কেউ একদিন আগে কেউ বা পরে, আমি তার বিদায়ী রুহের মাগফেরাত কামনা করছি ও তার পরিবারের মঙ্গল কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার তিনি মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎিসক জানান, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরের দিন বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকা গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রেমের কবি ময়নুল হাসান সোনালী ব্যাংক চুয়াডাঙ্গা শাখার সিনিয়র অফিসার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি দেশের অনন্যা, নন্দিতা, এমএ কামাল বুক, গাংচিলসহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে, গল্প, উপন্যাস ও কবিতার বই প্রকাশ করেছে। আজ মুন্সীগঞ্জে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘ। সংগঠনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি আ. শু. বাঙ্গালী ও সাধারণ সম্পাদক গভীর শোক জ্ঞাপন করেছেন। একইসাথে সংগঠনের মুখপত্র ‘প্রগতিপত্র’র সম্পাদকম-লীর সদস্যবৃন্দ কাজল মাহমুদ, আ. শু. বাঙ্গালী, কোরবান আলী ম-ল, আব্দুল মান্নান ফকির ও হাবিবী জহির রায়হান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে চুয়াডাঙ্গাস্থ ‘যুগসন্ধি নজরুল গবেষণা আকাদেমি’র মহাপরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক কবি অমিতাভ মীর গভীর শোক প্রকাশসহ মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে।
চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।না ফেরার দেশে কবি ময়নুল হাসান : বিভিন্ন মহলের শোক
আলমডাঙ্গা অফিস: সকলকে কাঁদিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসান (ইন্নালিল্লাহি……রাজেউন)। গতকাল সোমবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ঢাকার গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৭ বছর। কবি ময়নুল হাসান আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ জেহালা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুল হকের মেজো ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক কন্যা গল্পকার ও কবি মোহনা হাসান প্রেমাসহ অসংখ্য ভক্ত ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় তার বাসায় এসে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান আলমডাঙ্গার সাহিত্যাঙ্গনের গল্পকার ওমর আলী মাষ্টার, আ ফ ম সিরাজ সামজী, প্রভাষক আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আব্দুল কাদের, আব্দুল কুদ্দুস, আবু সাইদ, আয়ার রশিদসহ লেখক ও সাংবাদিকবৃন্দ। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে গাংচিল প্রকাশনীর হাজী খান আক্তার হোসেন বলেন, কবি ময়নুল হাসান ছিলেন সুদক্ষ সংগঠক। তার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘকে এগিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ। আমি ও আমার গাংচিল প্রকাশনী তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সভাপতি ডা. শাহীনুর হায়দার বলেন, ময়নুল হাসান ছিলেন লেখক সংঘের প্রাণ পুরুষ। তার অকালে চলে যাওয়াতে আজ লেখক সংঘের পুরা পরিবার পঙ্গু মনে হচ্ছে। যেন লেখক সংঘে আজ সাগরে জলে ভেসে গেছে। আজ লেখক সংঘের পৃথিবীতে যেন আধার নেমে এসেছে। লেখক সংঘ পরিবার থেকে তার বিদেহী আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
জেলা লেখক সংঘের নাট্য সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন লাভলু অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, কবি ময়নুল ছিলেন আমার সাহিত্য পিতা, আমাকে লেখক সংঘে এনে কবিতা, নাট্য লিখতে শিখিয়েছে। সকলের কাছে আমার সাহিত্য পিতার বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করছি।
আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ওমর আলী মাষ্টার বলেন, ময়নুল হাসান একজন সৎ সংগঠক। পৃথিবীর নিয়ম এটায় সবাইকে যেতে হবে। কেউ একদিন আগে কেউ বা পরে, আমি তার বিদায়ী রুহের মাগফেরাত কামনা করছি ও তার পরিবারের মঙ্গল কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার তিনি মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎিসক জানান, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরের দিন বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকা গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রেমের কবি ময়নুল হাসান সোনালী ব্যাংক চুয়াডাঙ্গা শাখার সিনিয়র অফিসার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি দেশের অনন্যা, নন্দিতা, এমএ কামাল বুক, গাংচিলসহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে, গল্প, উপন্যাস ও কবিতার বই প্রকাশ করেছে। আজ মুন্সীগঞ্জে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘ। সংগঠনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি আ. শু. বাঙ্গালী ও সাধারণ সম্পাদক গভীর শোক জ্ঞাপন করেছেন। একইসাথে সংগঠনের মুখপত্র ‘প্রগতিপত্র’র সম্পাদকম-লীর সদস্যবৃন্দ কাজল মাহমুদ, আ. শু. বাঙ্গালী, কোরবান আলী ম-ল, আব্দুল মান্নান ফকির ও হাবিবী জহির রায়হান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে চুয়াডাঙ্গাস্থ ‘যুগসন্ধি নজরুল গবেষণা আকাদেমি’র মহাপরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক কবি অমিতাভ মীর গভীর শোক প্রকাশসহ মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে।
চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।না ফেরার দেশে কবি ময়নুল হাসান : বিভিন্ন মহলের শোক
আলমডাঙ্গা অফিস: সকলকে কাঁদিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসান (ইন্নালিল্লাহি……রাজেউন)। গতকাল সোমবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ঢাকার গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৭ বছর। কবি ময়নুল হাসান আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ জেহালা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শামসুল হকের মেজো ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক কন্যা গল্পকার ও কবি মোহনা হাসান প্রেমাসহ অসংখ্য ভক্ত ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় তার বাসায় এসে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান আলমডাঙ্গার সাহিত্যাঙ্গনের গল্পকার ওমর আলী মাষ্টার, আ ফ ম সিরাজ সামজী, প্রভাষক আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আব্দুল কাদের, আব্দুল কুদ্দুস, আবু সাইদ, আয়ার রশিদসহ লেখক ও সাংবাদিকবৃন্দ। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে গাংচিল প্রকাশনীর হাজী খান আক্তার হোসেন বলেন, কবি ময়নুল হাসান ছিলেন সুদক্ষ সংগঠক। তার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘকে এগিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সবকিছুর মালিক মহান আল্লাহ। আমি ও আমার গাংচিল প্রকাশনী তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সভাপতি ডা. শাহীনুর হায়দার বলেন, ময়নুল হাসান ছিলেন লেখক সংঘের প্রাণ পুরুষ। তার অকালে চলে যাওয়াতে আজ লেখক সংঘের পুরা পরিবার পঙ্গু মনে হচ্ছে। যেন লেখক সংঘে আজ সাগরে জলে ভেসে গেছে। আজ লেখক সংঘের পৃথিবীতে যেন আধার নেমে এসেছে। লেখক সংঘ পরিবার থেকে তার বিদেহী আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
জেলা লেখক সংঘের নাট্য সম্পাদক ও সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন লাভলু অপ্রতিরোধ্য প্রেমের কবি ময়নুল হাসানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, কবি ময়নুল ছিলেন আমার সাহিত্য পিতা, আমাকে লেখক সংঘে এনে কবিতা, নাট্য লিখতে শিখিয়েছে। সকলের কাছে আমার সাহিত্য পিতার বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করছি।
আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ওমর আলী মাষ্টার বলেন, ময়নুল হাসান একজন সৎ সংগঠক। পৃথিবীর নিয়ম এটায় সবাইকে যেতে হবে। কেউ একদিন আগে কেউ বা পরে, আমি তার বিদায়ী রুহের মাগফেরাত কামনা করছি ও তার পরিবারের মঙ্গল কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার তিনি মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎিসক জানান, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরের দিন বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকা গ্রিনরোডস্থ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রেমের কবি ময়নুল হাসান সোনালী ব্যাংক চুয়াডাঙ্গা শাখার সিনিয়র অফিসার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি দেশের অনন্যা, নন্দিতা, এমএ কামাল বুক, গাংচিলসহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে, গল্প, উপন্যাস ও কবিতার বই প্রকাশ করেছে। আজ মুন্সীগঞ্জে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা লেখক সংঘ। সংগঠনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি আ. শু. বাঙ্গালী ও সাধারণ সম্পাদক গভীর শোক জ্ঞাপন করেছেন। একইসাথে সংগঠনের মুখপত্র ‘প্রগতিপত্র’র সম্পাদকম-লীর সদস্যবৃন্দ কাজল মাহমুদ, আ. শু. বাঙ্গালী, কোরবান আলী ম-ল, আব্দুল মান্নান ফকির ও হাবিবী জহির রায়হান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে চুয়াডাঙ্গাস্থ ‘যুগসন্ধি নজরুল গবেষণা আকাদেমি’র মহাপরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন ও নির্বাহী পরিচালক কবি অমিতাভ মীর গভীর শোক প্রকাশসহ মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছে।
চুয়াডাঙ্গা লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক কবি ময়নুল হাসানের অকাল প্রয়াণে দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।