নিউজ ডেস্ক:ঝিনাইদহ জেলায় নারী ও শিশু ধর্ষণের ঘটনা উদ্বেগজনকহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি মাসেই সাতজন নারী ও শিশু ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। গত অক্টোবর মাসে ১৬ জনের ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়। এ ছাড়া ১০ মাসে ডাক্তারি পরীক্ষা করা হয়েছে ১১২ জনের। ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের পরিসংখ্যান বিভাগের থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। হাসপাতালের অফিস সহকারী মো. ফেরদৌস হোসেন জানান, জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ধর্ষণের শিকার নারী ও শিশুরা ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে আসেন। সবার পরীক্ষা যে পজেটিভ আসে, তা কিন্তু না। অনেক সময় প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে গিয়েও মিথ্যা ধর্ষণের অভিযোগ দেওয়া হয়। তিনি বলেন, ‘সত্য মিথ্যা যায় হোক, পরীক্ষা করে আমরা রিপোর্ট যথাস্থানে পৌঁছে দিই।’ বিষয়টি নিয়ে ঝিনাইদহ পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, প্রতিটি ধর্ষণ ঘটনায় মামলা ও ধর্ষককে গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনা হয়েছে।