1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
ঝিনাইদহে অধ্যক্ষ বাদশা আলমের আর্থিক দুর্নীতির তদন্ত শরু হচ্ছে | Nilkontho
২৭শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | রবিবার | ১১ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
সংবিধান আবর্জনায় পরিণত হয়েছে: এহসানুল হক মিলন মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ৩ মমতাজ-টুলুসহ ১০৯ জনের নামে আবার হত্যা মামলা শেখ হাসিনার ভাতিজা মঈন ৫ দিনের রিমান্ডে হাসিনার বিচার না হলে সরকারকে জবাবদিহি করতে হবে: মামুনুল হক বাফুফের নতুন সভাপতি তাবিথ আউয়াল বিএনপির সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বৈঠক চলছে ১০ বছর পলাতক থাকার পর অবশেষে চট্টগ্রামে ধরা উপদেষ্টা আসিফের বাজার পরিদর্শন ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে রোমান্টিক রেভুলেশন বললেন মঈন খান নরসিংদীতে ট্রাকচাপায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার ৬ যাত্রী নিহত যুক্তরাষ্ট্রে অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা স্থগিত প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ জীবননগর সীমান্ত বিল থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার। নির্বাচন নিয়ে যা বলছে সরকার এবং রাজনৈতিক নেতারা রাষ্ট্রপতির অপসারণ বিষয়টি রাজনৈতিকভাবে মীমাংসার চেষ্টায় ছাত্রনেতারা ঢাকায় ফিরলেন মির্জা ফখরুল শাকিবের ‘বরবাদ’ ছবিতে থাওছেন যিশু ইরানে হামলার সমাপ্তি ঘোষণা করলো ইসরায়েল রংপুরে জামায়াতের হিন্দু শাখার কমিটি গঠন

ঝিনাইদহে অধ্যক্ষ বাদশা আলমের আর্থিক দুর্নীতির তদন্ত শরু হচ্ছে

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট, ২০২৪

ঝিনাইদহ অনার্স কলেজের অধ্যক্ষ বাদশা আলমের আর্থিক দুর্নীতির তদন্ত হচ্ছে। এক ভুক্তভোগীর লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসকের নির্দেশে সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) সজল কুমার দাস তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছেন। এদিকে অধ্যক্ষ বাদশা আলম হাসিনা সরকারের পতনের পর পালিয়েছেন। তিনি কলেজে আসছেন না। শোনা যাচ্ছে কলেজ ফান্ডের কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে তিনি ভারতে পালানোর চেষ্টা করছেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনে পাঠানো অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ঝিনাইদহ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ বাদশা আলম আলম আপাদমস্তক একজন দুর্নীতিবাজ। একসময় ঝিনাইদহ সদর সাব রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল লেখকের কাজ করতেন। এখনো দলিল লেখকদের তালিকায় তার নাম রয়েছে। তিনি ঝিনাইদহ কলেজের প্রথমে প্রভাষক ও পরে এক বছরের জন্য ভাইস প্রিন্সিপাল হন। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর যোগ্যতা না থাকার পরও প্রভাব খাটিয়ে অধ্যক্ষের পদ দখল করেন। চাকরি জীবন থেকেই তিনি মাদকাসক্ত ছিলেন। ফলে তিনি কলেজ ঠিকমতো আসতেন না। আসলেও দুপুরের পর। যে কারণে কলেজের কাজকর্ম ব্যহত হয়।

দুর্নীতি দমন কমিশনে দায়ের করা অভিযোগে বলা হয়, অধ্যক্ষ পদে আসার আগে তিনি ভাড়া বাড়িতে বসবাস করলেও আরাপপুর এলাকায় এখন তার দুটি আলিশান বাড়ি। যার মধ্যে একটি পাঁচতলা ও একটি চারতলা বাড়ি। বাড়ি দুটির আনুমানিক মূল্য ২০ কোটি টাকা হবে বলে তার প্রতিবেশীরা দাবি করেন। বেসরকারি কলেজের একজন অধ্যক্ষের এমন দুটি আলিশান বাড়ি কীভাবে হলো, তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।

অভিযোগ রয়েছে, ১৩ বছর অধ্যক্ষ হওয়ার সুবাদে তিনি কলেজের কোটি কোটি টাকা পকেটস্থ করেছেন। কলেজে ভর্তির সময় নেওয়া টাকার কোনো হিসাব নেই। লাইব্রেরি ফান্ডে টাকা নেওয়া হলেও বই কেনা হয় না। শিক্ষার্থীদের আইডি কার্ড বাবদ ভর্তির সময় টাকা নেওয়া হয়, কিন্তু আইডি কার্ড দেওয়া হয় না। ভর্তির সময় বিজ্ঞানাগারের জন্য টাকা কেটে রাখা হলেও ১৩ বছরে কোনো যন্ত্রপাতি কেনা হয়নি।

আইসিটি ও কৃষিশিক্ষার ব্যবহারিক পরীক্ষায় বাধ্যতামূলকভাবে ৩০০ টাকা করে জোরপূর্বক আদায় করেন অধ্যক্ষ বাদশা আলম। অনার্স লেভেলে ইনকোর্স পরীক্ষার নামে প্রতি ছাত্রের কাছ থেকে ৭০০ টাকা করে আদায় করেন বলে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন। অনার্স ফাইনাল ইয়ারে ভাইভা পরীক্ষার নামে ছাত্র প্রতি ২ হাজার টাকা করে আদায় করা হয়। এ নিয়ে ২০২৩ সালে ছাত্রলীগ কলেজে তালা ঝুলিয়ে প্রতিবাদ করলেও অধ্যক্ষ বাদশা আলম এখনো জোরপূর্বক টাকা আদায় অব্যাহত রেখেছেন।

কলেজে প্রতিটি নিয়োগে কয়েক কোটি টাকার বাণিজ্য করা হয়েছে। খুলনা, যশোর ও কুষ্টিয়ার শিক্ষকেরা নিয়মিত কলেজ করেন না। এ জন্য তাদের প্রতি মাসে অধ্যক্ষকে মাসোহারা দিতে হয়। ডিগ্রি ও উন্মুক্ত পরীক্ষায় নকল সরবরাহের জন্য কলেজের মালি আসলামের মাধ্যমে অর্থ আদায় করেন অধ্যক্ষ বাদশা আলম। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ভর্তির সময় উন্নয়ন বাবদ টাকা আদায় করা হলেও ১৩ বছরে কলেজের ফান্ড থেকে দৃশ্যত কোনো উন্নয়ন করা হয়নি। অথচ কলেজের ৬টি অ্যাকাউন্ট থেকে ভুয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে অ্যাকাউন্টে মো. আইয়ুব হোসেনের সহায়তায় কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে ঝিনাইদহ শহরের আরাপপুরে দুটি বাড়ি নির্মাণ করেছেন। এছাড়া অধ্যক্ষ বাদশা আলমের চাকরির বয়স শেষ হলেও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জাল কাগজ করে জোরপূর্বক অধ্যক্ষের চেয়ার দখল করে বসে আছেন।

অর্থ আত্মসাৎ ও অবসরের পরও অবৈধভাবে চেয়ার দখল করা নিয়ে অধ্যক্ষ বাদশা আলমের কাছে ফোন করা হলে তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। তার অফিসে গিয়ে জানা যায়, সরকার পতনের পর থেকেই তিনি পলাতক রয়েছেন।
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সজল কুমার দাস জানান, অধ্যক্ষ বাদশা আলমের আর্থিক দুর্নীতি নিয়ে তিনি তদন্ত করবেন। তদন্ত করে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠানো হবে।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:৪৯
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:৩৪
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৫৪
  • ১১:৫২
  • ৩:৫৪
  • ৫:৩৪
  • ৬:৪৮
  • ৬:০৬

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বু বৃহ
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১