মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘বৈষম্যের প্রতি বিরাধে এবং ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে যখন ছাত্র-জনতার অর্ন্তর্বতী সরকার শপথ গ্রহণ করে এবং যে লক্ষে আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে, তখন আমাদের কর্ণে অনুরণিত হয় ফ্যাসিবাদের দোসেরদের ফাঁকা আওয়াজ, খুনিদের পুনর্বাসনের অপচেষ্টা যা আমাদের মর্মে আঘাত করে। শহিদী খুনের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা নামান্তর বলে ধরা পড়ে। এ কারণে চুয়াডাঙ্গা আদালত থেকে পিপিসহ আওয়ামী দোসরদের অপসারণ করতে হবে।’
পরে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বরারর স্মারকলিপি প্রদান করেন ষৈম্যবিরাধেী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা। এসময় উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা বৈষম্যবিরাধেী ছাত্র আন্দোলেনের শাহরিয়ার আলম, রিমন আলী, আরাফাত রহমান, হাসনা জাহান প্রমুখ।