নিউজ ডেস্ক:
এর আগে ২০০x২০৯ মাইক্রোমিটারের একটি ক্ষুদ্রতম ক্রিসমাস গ্রিটিং কার্ডের কথা জানা যায়। আর ১ মাইক্রোমিটার হল ১ মিটারের ১০ লাখ ভাগের এক ভাগ মাত্র! হিসেব দেখে চোখ নিশ্চয়ই কপালে উঠেছে। ওঠারই কথা। কিন্তু, তার থেকেও বড় কথা, এ জিনিস তো খালি চোখে দেখাই যাবে না। কাউকে উপহার দেওয়ার তো প্রশ্নই ওঠে না। বিজ্ঞানীদের মতে, এই গ্রিটিং কার্ডটি উপহারের কাজ না করলেও, বিজ্ঞানের জগতে এটি একটি অসাধারণ দৃষ্টান্ত হয়ে রইল।
সংবাদসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, যুক্তরাজ্যের ‘ন্যাশনাল ফিজিকাল ল্যাবরেটরি’-র দুই বিজ্ঞানী, ডেভিড কক্স ও কিন মিনগার্ড মিলে এই কীর্তি স্থাপন করেন। তাদের মতে, যে টেকনোলজি ব্যবহার করে উৎসবের এই কার্ডটি তৈরি করা হয়েছে, তা সাধারণ জীবনেও কার্যকরী হবে।
সিলিকন নাইট্রেড-এর উপরে প্ল্যাটিনাম কোটিং, তার উপরে আয়ন বিম দিয়ে আঁকা হয়েছে একটি তুষার মানব, বা স্নো-ম্যান। তার নীচে পরিষ্কার অক্ষরে লেখা ‘সিজনস গ্রিটিংস’। ১৫x২০ মাইক্রোমিটার মাপের এই ক্রিসমাস কার্ডটি আগের কার্ডের তুলনায় ১০০ গুণ ছোট। বিজ্ঞানীদের মতে, একটি সাধারণ পোস্টাল স্ট্যাম্প ভরতে, এই কার্ডের সংখ্যা হতে হবে ২০০ মিলিয়নেরও বেশি।
এবেলা।