১. ইসবগুলের মধ্যে থাকা ফাইবার হজম সংক্রান্ত সমস্যা নিরাময়ে সাহায্য করে।
২.নিয়মিত ইসবগুল খেলে রক্তে থাকা ‘খারাপ’কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। কার্ডিয়োভাসকুলার রোগ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে ইসবগুল।
৩. শরীরে জমা দূষিত পদার্থ বের করতে এবং অন্ত্র ভালো রাখতে ইসবগুলের যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে। অন্ত্র ভালো থাকলে বিপাকহার বাড়ে। এর ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।
৪. ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও উপকারী ইসবগুল। এতে যথেষ্ট পরিমাণে ফাইবার থাকায় এটি রক্তে থাকা অতিরিক্ত গ্লুকোজ় শোষণে বাধা দেয়। ইনসুলিন হরমোনের ক্ষরণ এবং উৎপাদনের সমতা বজায় রাখতেও ইসবগুল কার্যকর ভূমিকা রাখে।
৫. অন্ত্রের মধ্যে থাকা ভালো ব্যাক্টেরিয়ার সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করে ইসবগুল। এর ফলে শারীরবৃত্তীয় অনেক কাজই সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন হয়। অন্ত্র ভালো থাকলে পরিপাকতন্ত্রের উপরেও চাপ কম পড়ে। এর ফলে হজম ভালো হয়।