নিউজ ডেস্ক:আলমডাঙ্গার অনুপনগরের তালতলা গ্রামে ফ্লেক্সিলোড দোকানের সামনে থেকে বোমা-সদৃশ বস্তু ও চিঠি উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার সকাল নয়টার দিকে আলমডাঙ্গা থানার পুলিশ ও দুর্লভপুর ফাঁড়ির পুলিশ এ বোমা সাদৃশ্য বস্তু উদ্ধার করে। এ ঘটনার পর সকাল ১০টার দিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. কলিমুল্লাহ ও আলমডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান মুন্সী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।আলমডাঙ্গার অনুপনগরের তালতলা গ্রামে ফ্লেক্সিলোড দোকানের সামনে থেকে বোমা-সদৃশ বস্তু ও চিঠি উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার সকাল নয়টার দিকে আলমডাঙ্গা থানার পুলিশ ও দুর্লভপুর ফাঁড়ির পুলিশ এ বোমা সাদৃশ্য বস্তু উদ্ধার করে। এ ঘটনার পর সকাল ১০টার দিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. কলিমুল্লাহ ও আলমডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান মুন্সী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আলমডাঙ্গা উপজেলার অনুপনগরের নওদাপাড়ার তালতলা গ্রামে কয়েক মাস যাবৎ রাজনৈতিক উত্তেজনা বিরাজ করছে। গতকাল সোমবার ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে ওই গ্রামের সাত্তার হোসেনের ছেলে লাল্টু মাঠে কাজের উদ্দেশে যাচ্ছিলেন। এ সময় গ্রামের বকুল হোসেনের ছেলে ইনছানের ফ্লেক্সিলোডের দোকানের সামনে কালো টেপে মোড়ানো বোমা-সদৃশ বস্তু ও তার নীচে একটি চিরকুট দেখতে পান তিনি। এ সময় তিনি স্থানীয় লোকজনকে ডেকে বোমা-সদৃশ বস্তু ও চিরকুটটি দেখান।চিঠিতে এক ব্যক্তি নিজেকে কমিউনিস্ট পার্টির নেতা পরিচয় দিয়ে গ্রামের বাড়িপ্রতি ৫ শ টাকা করে চাঁদা দাবি করেন। পরে স্থানীয় লোকজন পুলিশকে খবর দিলে আলমডাঙ্গা থানার পুলিশ ও দুর্লভপুর ফাঁড়ির পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে চিরকুট ও বোমা-সদৃশ বস্তুটি উদ্ধার করে। এ ঘটনার পর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. কলিমুল্লাহ ও আলমডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান মুন্সী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।এ প্রসঙ্গে আলমডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান মুন্সী জানান, ‘স্থানীয় লোকজনের সংবাদের ভিত্তিতে সকাল ১০টার দিকে অনুপনগরে পুলিশ গিয়ে চিঠি ও বোমা-সদৃশ একটি বস্তু উদ্ধার করে। তবে কে বা কারা এ ধরনের কাজ করেছে, এখনই বলা সম্ভব হচ্ছে না। তদন্ত চলছে, দ্রুতই এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের খুঁজে বের করা হবে।