জীবননগরে বিজিবির অভিযান : মদসহ আশিক আটক
নিউজ ডেস্ক:জীবননগরে মাদকবিরোধী ঝটিকা অভিযান চালিয়ে দুই বোতল মদসহ আশিকুর রহমান আশিক (২২) নামের এক চোরাকারবারিকে আটক করেছেন খালিশপুর ব্যাটালিয়নের (৫৮ বিজিবি) অধীনস্থ জীবননগর বিশেষ ক্যাম্পের সদস্যরা। গত মঙ্গলবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শহরের দত্তনগর রোডে অভিযান চালিয়ে মদ, মোটরসাইকেলসহ তাঁকে আটক করা হয়। আটক হওয়া আশিক জীবননগরের পুরাতন তেঁতুলিয়া গ্রামের মৃত সোহরাব উদ্দিনের ছেলে। এ ব্যাপারে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে সীমান্ত ইউনিয়নের মেদিনীপুর গ্রামের মৃত হাবিল ম-লের ছেলে আব্দুল আলিম মেম্বার ও খয়েরহুদা গ্রামের মৃত শরীফ উদ্দিনের ছেলে যুবলীগের নেতা জুয়েলকে (৩৫) পলাতক আসামি দেখিয়ে জীবননগর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে।জীবননগরে মাদকবিরোধী ঝটিকা অভিযান চালিয়ে দুই বোতল মদসহ আশিকুর রহমান আশিক (২২) নামের এক চোরাকারবারিকে আটক করেছেন খালিশপুর ব্যাটালিয়নের (৫৮ বিজিবি) অধীনস্থ জীবননগর বিশেষ ক্যাম্পের সদস্যরা। গত মঙ্গলবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শহরের দত্তনগর রোডে অভিযান চালিয়ে মদ, মোটরসাইকেলসহ তাঁকে আটক করা হয়। আটক হওয়া আশিক জীবননগরের পুরাতন তেঁতুলিয়া গ্রামের মৃত সোহরাব উদ্দিনের ছেলে। এ ব্যাপারে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে সীমান্ত ইউনিয়নের মেদিনীপুর গ্রামের মৃত হাবিল ম-লের ছেলে আব্দুল আলিম মেম্বার ও খয়েরহুদা গ্রামের মৃত শরীফ উদ্দিনের ছেলে যুবলীগের নেতা জুয়েলকে (৩৫) পলাতক আসামি দেখিয়ে জীবননগর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। একই দিন বিকেলে সীমান্ত ইউনিয়নের গোয়ালপাড়া বাজারে অভিযান চালান বিজিবির সদস্যরা। এ সময় স্থানীয় ইউপি সদস্য গয়েশপুর গ্রামের ইসরাফিল হোসেন পুকু মেম্বারের দোকান তল্লাশি করে দোকানের মধ্য থেকে ১৩৫টি ফেনসিডিলের খালি বোতল উদ্ধার করে বিজিবি। তবে অভিযানকালে ঘটনাস্থলে পাওয়া যায়নি পুকু মেম্বারকে। স্থানীয়দের অভিযোগ, সীমান্ত ইউপি সদস্য আব্দুল আলিম মেম্বার, ইসরাফিল হোসেন পুকু মেম্বার, ইমাদ উদ্দিন, আব্দুল আলিম মেম্বারের ভাই আবু তালেব, ভাইয়ের ছেলে আব্বাস উদ্দিন, নতুন পাড়া গ্রামের জামাল খোড়া ও আশরাফুল ইসলাম দীর্ঘদিন যাবৎ হুন্ডির ব্যবসা করে আসছেন। তবে তাঁদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের কোনো দপ্তরে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ না থাকলেও চোরকারবারের সঙ্গে তাঁদের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে ব্যাপক জনশ্রুতি রয়েছে। সরকারি দলের স্থানীয় প্রভাবশালীদের আশির্বাদ থাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাদক ও চোরাচালানবিরোধী অভিযানের মধ্যও কখনো তাঁদের হতে হয়নি তালিকাভুক্ত। এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে তাঁরা মাদক, সোনা পাচারসহ বিভিন্ন চোরকারবার করে আসছেন বলে জানা গেছে।