যারা শিক্ষার্থীদের গুলি চালিয়ে হত্যা করেছে মানবতাবিরোধী অপরাধ হিসেবে সবার সর্বোচ্চ সাজা নিশ্চিত করা হবে বলেও জানান আসিফ মাহমুদ।
গত ৪ আগস্ট আন্দোলন চলাকালে সায়েন্সল্যাব এলাকায় মাথায় গুলিবিদ্ধ হয় মো. রিয়াজ।
পরে ঢাকা মেডিকেলে কলেজ বেশ কিছুদিন আইসিইউতে থাকার পর শনিবার বিকেলে মারা যান তিনি।
একইদিন টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার সকাল সাতটায় মারা যান ইমন হোসেন।
জানাজায় উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম, হাসনাত আব্দুলাহসহ বিএনপি ও কয়েকটি সংগঠনের নেতাকর্মীরা। জানাজা শেষে দুইজনের মরদেহ তাদের নিজ নিজ গ্রামের বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়।