1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
আজ ৪ ডিসেম্বর দর্শনা মুক্ত দিবস | Nilkontho
১৮ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | সোমবার | ৩রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
৫ ঘণ্টা পর সড়ক-রেললাইন ছাড়ল তিতুমীরের শিক্ষার্থীরা ফের শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী হলেন আমারাসুরিয়া প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সার্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ কোথায় শেখ হাসিনা, জানতে চাইলেন ট্রাইব্যুনাল পুলিশ ভেরিফিকেশনে রাজনৈতিক পরিচয় না দেখার সুপারিশ বেকার যুবক-যুবতীদের ৫ লাখ পর্যন্ত ঋণ দিবে বিসিক দামুড়হুদায় ৮০ লিটার চোলাই মদসহ মাদক কারবারি আশরাফুল আটক শেয়ার বিক্রি করে এস আলমের ১০ হাজার কোটি টাকা আদায় করা হবে মৃত্যুর আগে ফেসবুক লাইভে বাঁচার আকুতি, সুমনের মৃত্যু ঘিরে রহস্য স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অধিনায়ক জাকারিয়া পিন্টু আর নেই কাজিপুরে সেনাবাহিনীর হাতে দুই ইয়াবা কারবারি আটক দেশে নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেল-ব্যান্ড রাউটার গণমাধ্যম সংস্কারে পূর্ণাঙ্গ কমিশন গঠন ভারত থেকে প্রথম চালানে এলো ১০৫ মেট্রিক টন চাল এক মাসের মধ্যে হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা নামলো ১৪ ডিগ্রিতে গণহত্যা মামলায় ১৩ জনকে হাজির করা হল ট্রাইব্যুনালে ইতালিকে হারিয়ে কোয়ার্টারে ফ্রান্স, আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ইংলিশদের চমক জমজমের পানি পানে সৌদি সরকারের নতুন নির্দেশনা মার্কিন অস্ত্র ব্যবহৃত হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হবে: রুশ আইনপ্রণেতা

আজ ৪ ডিসেম্বর দর্শনা মুক্ত দিবস

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০১৮

নিউজ ডেস্ক: আজ দর্শনা মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় মুক্তিবাহিনী জানতে পারেন দর্শনা পরাণপুর বেলে মাঠে ও শান্তিপাড়া এলাকায় পাকবাহিনী ঘাটি করে আছে। এ খবর পাওয়ার পর বাংলাদেশ সীমান্তের বারাদি গ্রামের অপারে ভারতে অবস্থানরত মক্তিযোদ্ধা ক্যাম্প থেকে রাতের খাবার খেয়ে মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডার নুর হাকিম, কাসেদ আলী ও আবুল খয়েরের নেতৃত্বে ৩০ জন মুক্তিযোদ্ধা এবং ভারতীয় মিত্রবাহিনীর ক্যাপ্টেন মুকিত এর নেতৃত্বে প্রায় ১৫০জন ভারতীয় মিত্রবাহিনী দামুড়হুদা উপজেলার গোবিন্দপুরের নিকট রাবারের নৌকা দিয়ে রাত ১০টায় মাথাভাঙ্গা নদী পার হয়। এরপর লোকনাথপুরের মধ্যের নলগাড়ীর ডানে ফেলে রাস্তা ধরে কখনো কাঁঠাল বাগনের ভিতর দিয়ে গিয়ে পরাণপুর ও ধাঁপড়ী রাস্তা পার হয়ে বটজল ও গবরা মাঠে মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্রবাহিনী অবস্থান নেয় বলে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নুর হাকিম জানান। এরপর ঐ মাঠে রাতভর মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনী ব্যাঙ্কার কেটে এ্যাম্বুস নিয়ে রাত ৩টায় যুদ্ধের প্রস্তুতি নেয় হয়। অপর একটি দলে মুত্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুস ছামাদ ও আব্দুর রহমানের নেতৃত্বে জীবননগর উথলী দিক থেকে এবং মোবারক হোসেনের নেতৃত্বে আর একটি মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্রবাহিনী গেদে সীমান্ত থেকে এসে দর্শনায় অবস্থান নেয়। এরপর মিত্রবাহিনীর কমান্ডার মুকিতের নির্দেশে রাত সাড়ে ৩টা দিকে পরাণপুর বেলে মাঠে শান্তিপাড়া সংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত পাক-হানাদার বাহিনী কিছু বুঝে উঠার আগেই তাদের উপর অতর্কিত সেল, এসএমজি ও এসেলারের গুলি ছুড়ে হামলা শুরু হয়। এসময় পাকবাহিনী পাল্টা গুলি, সেল শুরু করে। শুরু হয় ত্রিমুখী তুমুল যুদ্ধ। প্রায় ৩ঘন্টা ধরে থেমে থেমে মুক্তিযোদ্ধাদের গুলি, সেল, মটার গানের গুলি ও ত্রিমুখী বোমা হামলায় পাক-হানাদার বাহিনী বেশিক্ষণ টিকে থাকতে না পেরে দিশেহারা হয়ে পড়ে। এরপর চুয়াডাঙ্গা শহরের দিকে পালাতে থাকে। এসময় পাক-বাহিনী দুধপাতিলা গ্রামের খোরশেদ আলীর কাঁঠাল বাগান থেকে হঠাৎ সেলিং ও গুলি শুরু করে। এসময় মিত্রবাহিনীর দুইটি ট্যাং এসে পাক-বাহিনী উপর তুমুল আক্রমন ও গোলাবর্ষণ শুরু করলে পাক-বাহিনী আর কোন উপায় না খুজে পালাতে থাকে। পাক-বাহিনী দর্শনা রেললাইন ধরে চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের দিকে পালাতে থাকে। কিছু পাকবাহিনী সড়ক পথধরে পালাতে থাকে একের পর এক মিত্র ও মুক্তি-বাহিনীর ত্রিমুখী আক্রমনে পাক-হানাদার বাহিনী নাস্তানাবুদ হয়ে পালাতে থাকে। এ যুদ্ধে অসংখ্য পাক-সেনা মারা যায়। পাক-হানাদার বাহিনী ভোর ৫টা থেকে দর্শনা ছেড়ে পালাতে থাকে। সকাল সাড়ে ৬টার দিকে দর্শনা মুক্ত হয়। এ যুদ্ধে অংশগ্রহনকারী সিরাজগঞ্জের মুক্তিযোদ্ধা ইপিয়ার আবুল কাশেমের ডান পা সেলের আঘাতে উড়ে যায়। এছাড়া মিত্রবাহিনীর ১জন সৈনিক মারা যায়। এরপর ৪ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৬টার দিকে মুক্তিবাহিনী ও মিত্র-বাহিনীর নেতৃত্বদানকারী ক্যাপ্টেন মুকিত এর নেত্রীত্বে দর্শনা কেরু চিনিকলের প্রধান কার্যলয়ের সমানে জয়বাংলা স্লোগান দিয়ে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করে এবং দর্শনা মুক্ত করেন। জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সময় উপস্থিত থেকে মিত্র-বাহিনীর মিষ্টার বুফে স্যালুট গ্রহন করেন। এছাড়া ৪ডিসেম্বর দিনভর তুমুল যুদ্ধ করে দামুড়হুদা উপজেলার কোষাঘাটা ও উজিরপুর পাক-হানাদার মুক্ত করে মুক্তি বাহিনী ও মিত্র বাহিনী।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৫:০০
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:২২
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:০৫
  • ১১:৫৩
  • ৩:৪৩
  • ৫:২২
  • ৬:৩৮
  • ৬:১৯

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০