নিউজ ডেস্ক:অন্যের স্ত্রীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কের জেরে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হলো ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক মো. মিজানুর রহমান মিজানকে। এ ঘটনায় এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। মিজান পশ্চিম পুরন্দরপুর গ্রামের বজলুর রহমানের ছেলে। স্থানীয় ফতেপুর ইউপি চেয়রম্যান সিরাজুল ইসলাম সিরাজ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, ‘মিজান অসামাজিক কাজে লিপ্ত থাকার সময় ধরা পড়ে আবার বিয়ে করেছে। তবে সে আমার কাছে অস্বীকার করছে।’ চেয়ারম্যান আরও জানান, ইউপি সদস্য মিজানের বিয়ের খবরটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে। এদিকে গ্রামবাসীরা জানান, ২৭ জানুয়ারি পুরন্দরপুর গ্রামের মৃত রবিউল ইসলামের মেয়ে পপিকে মেম্বার মিজান কোটচাঁদপুর শহরের একটি বাড়িতে নিয়ে অসামাজিক কাজে লিপ্ত হন। এ সময় জনতার হাতে ধরা পড়ে গণধোলাইয়ের শিকার হন মিজান। এরপর ৬ লাখ টাকার কাবিনে তাঁদের বিয়ে হয়। গ্রামবাসী জানান, পপির স্বামী ও ৬ বছরের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। অন্যদিকে, মিজান মেম্বাবের প্রথম স্ত্রীর দুটি সন্তান রয়েছে। এ বিষয়ে ইউপি মেম্বার ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা মিজানের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।