1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
হঠাৎ অস্থির দেশের ধান-চালের বাজার | Nilkontho
১৯শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | মঙ্গলবার | ৪ঠা অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
দামুড়হুদার হুদাপাড়ায় বিজিবির অভিযানে পিস্তল-গুলি ও ফেনসিডিল উদ্ধার চুয়াডাঙ্গায় সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে মোবাইল ব্যবহার করছেন আ’লীগ নেতারা ধর্মপাশায় হজরত মুহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কটুক্তি প্রথমবারের মতো রুশ বাহিনীকে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি পুতিনের থানাকে জনগণের আস্থার জায়গায় পরিণত করতে হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মালয়েশিয়ায় যৌন নিপীড়নের শিকার দুই বাংলাদেশি নারী উদ্ধার ‘দেশে প্রায় দুই কোটি লোক কিডনি রোগে আক্রান্ত’ প্রয়োজনে আবারও অভ্যুত্থান ঘটানো হবে: সারজিস হাইকোর্টের তিন বিচারপতির পদত্যাগ চাঁদের মাটিতে ঘুরে বেড়াচ্ছে ‘জল ভালুক’? বেরোবির সাবেক প্রক্টর তিন দিনের রিমান্ডে গ্রাহকের ৬০০ কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা বন্ধুমিতালী ফাউন্ডেশন, প্রতিবাদে মানববন্ধন চাঁদপুরে দুই কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা ইউক্রেনকে ক্ষেপণাস্ত্র দেওয়ার সিদ্ধান্তে তীব্র সমালোচনার মুখে বাইডেন আওয়ামী লীগের নির্বাচনে আসা নিয়ে কঠোর হুঁশিয়ারি সারজিসের এক সপ্তাহে ৫ হাজার ১২৮ মেট্রিকটন আমদানি ৪০ টাকা দরে আলু বিক্রি করবে টিসিবি করাচি-চট্টগ্রাম রুট চালু হওয়ায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন তিতুমীরের ১৪ শিক্ষার্থী বৈঠক করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে

হঠাৎ অস্থির দেশের ধান-চালের বাজার

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৮ জানুয়ারি, ২০১৯

নিউজ ডেস্ক:হঠাৎ করেই নতুন বছরের (২০১৯ সাল) শুরুতে ধান-চালের বাজার অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে। মান ভেদে ধানের দাম মনে বেড়েছে ১০০-১২০ টাকা। আর চালের দাম ৫০ কেজির বস্তায় বেড়েছে ১০০-৩০০ টাকা পযর্ন্ত। সে হিসেবে নতুন বছরে কেজিতে ধানের দাম বেড়েছে আড়াই থেকে ৩ টাকা। আর চালের দাম কেজিতে বেড়েছে ২ থেকে ৫ টাকা। অভিযোগ উঠেছে, চালের মিল মালিকরা কারসাজি করে চালের দাম বাড়ি দিচ্ছেন। তবে মিল মালিকদের একটি পক্ষের দাবি, চালের দাম স্বাভাবিক রয়েছে। সরকারের বেঁধে দেয়া দামের মধ্যেই চাল বিক্রি হচ্ছে। আর ব্যবসায়ীদের একপক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, একাদশ জাতীয় সংসদ নিবার্চনের পর চালের দাম কিছুটা বেড়েছে। ৭-১০ দিনের মধ্যে চালের দাম কমে স্বাভাবিক হয়ে আসবে। কারণ, বতর্মানে ধান বা চালের কোনো ঘাটতি নেই।
গতকাল সোমবার বিভিন্ন বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চলতি বছরের দ্বিতীয় দিন বা বুধবার থেকে চালের দাম বাড়া শুরু হয়। বতর্মানে খুচরা পর্যায়ে ভালো মানের মিনিকেট চালের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৪-৫৮ টাকা, যা নিবার্চনের আগে ছিল ৫০-৫২ টাকা। সে হিসাবে মিনিকেট চালের দাম কেজিতে বেড়েছে ৪-৬ টাকা। তবে সব থেকে বেশি বেড়েছে মাঝারি মানের চালের দাম। বতর্মানে মাঝারি মানের চাল বিআর-২৮ ও লতা চাল বিক্রি হচ্ছে ৪৪-৪৮ টাকা কেজি, যা আগে ছিল ৩৮- ৪২ টাকা। অথার্ৎ নতুন বছরে মাঝারি মানের চালের দাম কেজিতে বেড়েছে ৬ টাকা। নিবার্চনের আগে ৩৪-৩৬ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া মোটা চালের দাম বেড়ে হয়েছে ৩৮-৪০ টাকা। এই হিসাবে মোটা চালের দাম কেজিতে বেড়েছে ৪ টাকা।
চালের দাম বাড়ার কারণ হিসেবে ঝিনাইদহের ডাকবাংলার একটি চাতালে কাজ করা মো. খায়রুল ইসলাম বলেন, কয়েকদিন ধরেই ধানের দাম বাড়তি। সব ধরনের ধানের দাম মণে ১০০-১২০ টাকা বেড়েছে। ধানের দাম বাড়ার এই প্রভাব পড়েছে চালের দামের ওপর। আরেক রাইস মিল ব্যবসায়ী মো. জানে আলম ভূঁইয়া বলেন, ৩-৪ দিন ধরে চালের দাম বাড়তি। প্রথমে রশিদের চালের দাম বেড়েছে। এরপর একে একে সব কোম্পানি চালের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। এই ব্যবসায়ী বলেন, নিবার্চনের আগে ৫০ কেজির এক বস্তা মিনিকেট চাল বিক্রি করেছি ২৬০০-২৬৫০ টাকা। এখন সেই চাল ২৭৫০ টাকা বিক্রি করতে হচ্ছে। ১৯৫০ টাকা বিক্রি করা বিআর-২৮ চালের বস্তা এখন বিক্রি করতে হচ্ছে ২২৫০ টাকা। এভাবে সব ধরনের চালের দাম বেড়েছে।
ব্যবসায়ী মো. শিপলু বলেন, সব ধরনের চালের দাম বাড়তি। ২-৩ দিনের মধ্যে সব ধরনের চালের দাম কেজিতে ৫-৬ টাকা বেড়ে গেছে। হঠাৎ কি কারণে যে চালের দাম এমন বাড়ল, কিছুই বুঝতে পারছি না। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, মিল মালিকরা চালের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। চালের দাম বাড়ার কারণ জানতে চাইলে বাংলাদেশ অটো রাইসমিল ওনার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি খোরশেদ আলম বলেন, এখন চালের দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। বন্যা, খরা, বৃষ্টি কোনো কিছুই হয়নি। সরবরাহও স্বাভাবিক রয়েছে। তাহলে কেন চালের দাম বাড়বে। চালের দাম বাড়ার যদি কোনো কারণ থাকে, তাহলো সিন্ডিকেট। মিল মালিকরা সিন্ডিকেট করে চালের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন, চালের দাম বাড়ানোর এই সিন্ডিকেটের মূল হোতা রশিদ (রশিদ এগ্রো ফুট প্রডাক্টস লিমিটেডের মালিক মো. আবদুর রশিদ)। কোনো কারণ ছাড়াই নিবার্চনের পর রশিদের চালের দাম বস্তায় বাড়ানো হয়েছে ৩০০ টাকা। দেশে কি এমন ঘটল যে, হঠাৎ করে চালের দাম এমন বাড়িয়ে দিতে হবে। চালের দাম স্বাভাবিক করতে হলে মিল মালিকদের সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে। সেই সঙ্গে বাজারে নিয়মিত মনিটরিং করতে হবে। চালের দাম বাড়ার জন্য একাদশ জাতীয় সংসদ নিবার্চনকে কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন বাংলাদেশ অটো রাইসমিল ওনার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল আজিজ।
পাবনার ঈশ্বরদীর রোজ এগ্রো প্রাইভেট লিমিটেডের মালিক আবদুল আজিজ বলেন, নিবার্চনের কারণে সরবরাহে কিছু সমস্যা হয়েছিল, যে কারণে চালের দাম কিছুটা বেড়েছে। তবে সাবির্কভাবে দেশে চালের কোনো সংকট নেই। আগামী সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে চালের দাম কমে যাবে। ইতোমধ্যে তারা হাসকি চালের দাম বস্তায় প্রায় ২০০ টাকা কমিয়ে দিয়েছেন। ঢাকার বাজারে দাম কমতে হয়ত ২-১ দিন সময় লাগবে। সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল আজিজের এই মন্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ অটো রাইসমিল ওনার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি খোরশেদ আলম বলেন, আবদুল আজিজ কোনো বড় ব্যবসায়ী না। চালের ব্যবসা সম্পর্কে তার কোনো ধারণা আছে বলে মনে হচ্ছে না। বাস্তবতা হলো, সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে চালের দাম কমবে না। বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং ওনার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও রশিদ এগ্রো ফুট প্রডাক্টস লিমিটেডের মালিক মো. আবদুর রশিদের সঙ্গে মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং ওনার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কেএম লায়েক আলী বলেন, মোট চালের দাম সরকারের বেঁধে দেয়া দামের মধ্যেই রয়েছে। কোনো জেলায়ই মোটা চালের কেজি ৩৬ টাকা পার হয়নি। ঢাকায় কেন ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে, এটা সরকারের খোঁজ নেয়া উচিত। তিনি বলেন, আগের থেকে এখন হয় তো চালের দাম একটু বাড়ছে। এটা স্বাভাবিক। চালের দাম কমে যাওয়াটাই অস্বাভাবিক ছিল। এখন কিছুটা দাম বেড়ে, সেটা সমন্বয় হয়েছে। আর মিনিকেট চালের দাম বাড়া এটা কোনো বিষয় না। এ নিয়ে সরকারেরও কোনো মাথাব্যথা নেই। কারণ, মিনিকেট চাল বছরে একবার হয়। এখন মিনিকেট চাল শেষ হয়ে আসছে। সুতরাং, ১-২ টাকা করে বাড়বেÑ এটাই স্বাভাবিক। এ ছাড়া এই চাল খাওয়ার মানুষ আলাদা। সাধারণ মানুষ এই চাল খায় না।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৫:০০
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:২২
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:০৫
  • ১১:৫৩
  • ৩:৪৩
  • ৫:২২
  • ৬:৩৮
  • ৬:১৯

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০