নিউজ ডেস্ক:
মাত্র ২২ বছর বয়সে অস্কার জিতেছেন। দেশ–বিদেশে অসংখ্য সম্মান কুড়িয়েছেন।
জেনিফার লরেন্সের হলিউড ক্যারিয়ার যে কোনও অভিনেত্রীর কাছেই ঈর্ষনীয়। মাত্র ২৭ বছর বয়সে তিনি যে কৃতিত্ব অর্জন করেছেন, বেভারলি হিলসে কয়েক দশক কাটিয়েও তা অর্জন করতে পারেননি অনেকে।
নিজের বড়াই করা তার স্বভাবের মধ্যে পড়ে না। তাই আগের মতোই উদার তিনি। তবে একমাত্র সংসার পাতার কথা উঠলেই আঁতকে ওঠেন। আর মা হওয়ার কথা নাকি স্বপ্নেও ভাবতে পারেন না। সম্প্রতি তাঁর ছবি ‘মাদার’ মুক্তি পেয়েছে। পরিচালক ড্যারেন অ্যারোনোফস্কি আবার তার প্রেমিকও।
দুনিয়া জুড়ে ছবির প্রচারে বেরিয়েছেন তারা। সেখানে মা হওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে কিনা তার কাছে জানতে চাওয়া হয়। তাতে আঁতকে ওঠেন জেনিফার। তিনি বলেন, ‘স্বপ্নেও মা হওয়ার কথা ভাবি না। যত দিন যাচ্ছে অনীহা আরও বাড়ছে। শুনতে আশ্চর্য লাগলেও আমার সঙ্গে এমনটাই ঘটছে। ২১–২২ বছর বয়সে স্বপ্নের জগতে থাকতাম। ভাবতাম কবে যে মা হবো। এখন ওসব কথা উঠলে দশ হাত দূরে ছিটকে যাই। ’
এর আগে অভিনেতা নিকোলাস হোল্টের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন জেনিফার। ‘এক্সমেন’ সিরিজে একসঙ্গে কাজ করেছিলেন তারা। ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পঞ্চাশ ছুঁইছুঁই ড্যারেনের প্রেমে পড়েন তিনি। তবে বিয়ের কথা নাকি একেবারেই ভাবছেন না তাঁরা। ২০০১ সালে অভিনেত্রে রেচেল ওয়েইজের সঙ্গে বাগদান হয় ড্যারেনের। পরে তা ভেঙে যায়। তাদের একটি পুত্রসন্তান রয়েছে। রেচেল বর্তমানে ‘জেমস বন্ড’ ড্যানিয়েল ক্রেগের স্ত্রী।