নিউজ ডেস্ক:
একটি স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি নিরামিষ আহার। আমাদের সবজি খাওয়ার, নিরামিষ খাওয়ার চল ছিল, এখনও আছে।
আমেরিকাতেও এখন ৪০ লাখ লোক নিরামিষাশী। নিরামিষ আহারে বড়ই স্বাস্থ্য সুবিধা, কোলেস্টেরল কম, মোট চর্বি, স্যাচুরেটেড চর্বি ও কম; করোনারি হৃদরোগ ও টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমবে।
আমিষ বেছে নিন-
মাংসের আমিষে দেহের জন্য প্রয়োজনীয় সব রকমের এমিনো এসিডই আছে; কিন্তু সবজির আমিষে সব অত্যাবশ্যক এমিনো এসিড থাকে না। তাই নানা রকমের উদ্ভিজ্জ খাবার খেয়ে এমিনো এসিডগুলোর চাহিদা মিটাতে হয়।
নানারকমের এমিনো এসিড পেতে গেলে নিরামিষাশীদের খেতে হয় নানারকম বাদাম, বীজ, শুঁটি, ডাল, শস্য, সয়াবিন। ভাত ও মটরশুঁটি, শিম, ডাল এসব দিয়ে খিচুড়ি খেলে আমিষের চাহিদা পূরণ হল।
সোয়া দিয়ে পরিপূর্ণ করুন: সোয়া দ্রব্য হল প্রোটিনের বিশাল উৎস। মাংসের পরিপূরক বটে। করতে পারেন টফু কাবাব।
এ ছাড়া সোয়া দিয়ে নানা খাবার তৈরি করা যায়। ধোঁকাও তৈরি হয় সোয়া ও ডাল দিয়ে।
সবজি দিয়ে করা যায় নানা প্রিয় রেসিপি: নানারকম রান্না। ভাপে সিদ্ধ সবজি। সরষে, পোস্ত, হলুদ কাঁচা লঙ্কা, জিরা, তেজপাতা দিয়ে নিরামিষ, ধোঁকার ডালনা, সয়াবিনের তরকারি। উচ্ছে ভাজা, শাক ভাজা, থোড়ের চচ্চড়ি, কত যে রেসিপি। খেতে সুস্বাদুও বটে।