নিউজ ডেস্ক:
অনেকের শরীরেই কিন্তু এই জন্মদাগ দেখা যায়৷ অনেকেই চলতি কথায় একে জরুল বলে থাকেন৷ বংশ পরম্পরাতেও আবার এই দাগ দেখা যায়৷ কিন্তু কেন হয় এই ধরনের হালকা বাদামি বা কালো দাগ সেই বিষয়ে মানুষ বেশি মাথা না ঘামালেও, এই জন্মদাগের পিছনের রহস্য নিয়েই কিন্তু আগ্রহ সকলের৷
১৯৬০ সালে চিকিৎসক ইয়ান স্টিভনসন এ বিষয়ে বেশ কিছু তথ্য তুলে ধরেছিলেন বলে শোনা যায়৷ আমাদের আজকের এই প্রদিবেদনে রইলো সেই তথ্যগুলি সম্পর্কে বিস্তারিত-
১। নাকে জন্মদাগ-
এর অর্থ আপনি একজন সৃজনশীল ব্যক্তি, যার শিল্পকলার প্রতি আলাদা একটা টান রয়েছে৷
২।
কাঁধে জন্মদাগ-
বাঁ দিকের কাঁধে এই ধরনের দাগ থাকলে মনে করা হয়, ব্যক্তি আর্থিক অনটনের মধ্যে দিয়ে জীবনযাপন করবেন৷ কিন্তু ডান কাঁধে জন্মদাগ থাকলেই আবার বিপরীত অবস্থা৷ ধন-সম্পত্তিতে আপনি পরিপূর্ণ থাকবেন৷
৩। ঘাড়ের ডান দিকে জন্মদাগ-
এর অর্থ সেই ব্যক্তি এককথায় ঘরকুনো। তবে ঘরকুনোর থেকেও বলা ভালো, ওই ব্যক্তি নিজের পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে ভালোবাসেন এবং সেই সঙ্গে শান্ত স্বভাবের৷
৪। পায়ে জন্মদাগ-
মনে করা হয়, পায়ে জন্মদাগ থাকলে সেই ব্যক্তির প্রতিভা বিকশিত হয় না ঠিকঠাক, কারণ তার সিদ্ধান্ত নিতেই সময় চলে যায়৷ তাই তিনি অন্যদের থেকে পিছিয়েও পড়েন৷
৫। বুকে জন্মদাগ-
বুকের বাঁ-দিকে এই দাগ থাকাও নাকি সৌভাগ্যের প্রতীক৷ যা র এমন দাগ রয়েছে সে প্রায় সব পদক্ষেপই নাকি সফল হয়৷ আবার বুকের ডানদিকের কিছুটা নিচে এই দাগ থাকলেও কিন্তু সৌভাগ্য আপনার সঙ্গেই থাকবে বলে মনে করা হয়৷
৬। পেটে জন্মদাগ-
এই ধরনের ব্যক্তিরা নাকি স্বার্থপর গোছের হয়৷ তাই এদের থেকে একটু দূরত্ব বজায় রাখলেই মনে হয় ভালো৷
৭। হাতের আঙুলে জন্ম দাগ-
কোনও ব্যক্তির হাতে অথবা হাতের আঙুলে জন্মদাগ থাকলে তিনি নিজের কাজ নিজে করতেই ভালবাসেন। বলে মনে করা হয়৷
৮। পায়ের নিচে জন্মদাগ–
এই ধরনের ব্যক্তিরা ভ্রমণপিপাসু হন ৷