আইন মন্ত্রণালয়ের নেওয়া সিদ্ধান্ত গুলো হলো– জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলন দমনের জন্য যেসব হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, সেগুলোর সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার ব্যবস্থা করা; গত ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনকে দমন করতে যেসব ফৌজদারি মামলা দায়ের হয়েছে, সেগুলো আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে প্রত্যাহারের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া; শিশু-কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে যেসব শিশু-কিশোর মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলায় আটক রয়েছে, তাদের আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে ছেড়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা।
সভায় আরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, সন্ত্রাস দমন আইন ও সাইবার নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলাগুলো দ্রুত প্রত্যাহারের ব্যবস্থা করা এবং আইন ও বিচার বিভাগের ১৬৪৩০ নম্বরে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলায় ভিকটিম সাপোর্ট দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।