নিহত কামরুল ইসলাম সরকার ও আহত রেজাউল ইসলাম সরকার ওই গ্রামের মৃত লছিম উদ্দিন সরকারের ছেলে। আহত রেজাউলকে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য নুরুল ইসলাম জানান, করেরগ্রাম এলাকায় একই পরিবারের মধ্যে বসত ভিটার জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। রোববার বিকেলে আজিজুল ইসলাম সরকারের ছেলে আজমল সরকার কাউকে কিছু না বলে তার চাচাতো ভাই মৃত লছিম উদ্দিন সরকারের ছেলে কামরুল ইসলামের ঘরের জানালা ভাঙ্গতে শুরু করে। এসময় কামরুল গিয়ে বাধা দিলে আজমল তাকে ছুরিকাঘাত করলে সে ঘটনাস্থলেই মারা যায়। এসময় কামরুলের বড় ভাই এগিয়ে গেলে তাকেও ছুড়িকাঘাত করে আজমল। স্থানীয় আহত রেজাউলকে উদ্ধার করে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। এদিকে খবর পেয়ে নলডাঙ্গা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরন করে।
নলডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তফা কামাল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নাটোর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করা হয়েছে। ঘাত আজমল ঘটনার পর পরই পালিয়ে যাওয়ায় তাকে ধরা যায়নি। তাকে ধরতে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।