1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
দেশীয় প্রজাতির মাছের বংশবিস্তার হুমকির মুখে! | Nilkontho
১৪ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | বৃহস্পতিবার | ২৯শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
চুয়াডাঙ্গা অর্ধগলিত ম*রদেহটি আলমডাঙ্গার মুন্নির ড্রেনেজ ব্যবস্থার বেহাল র্দুভোগে পলাশবাড়ীর কালীবাড়ী বাজারের ক্রেতা বিক্রেতা হত্যা মামলায় সাবেক এমপি মুকুল ও সেলিম কারাগারে হজের প্রাথমিক নিবন্ধনের শেষ সময় ৩০ নভেম্বর দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদীয় ব্যবস্থার প্রবর্তন চায় বিএনপি: তারেক রহমান ভারতীয় গণমাধ্যম প্রতিনিয়ত মিথ্যাচার করছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হাসিনার বিবৃতিতে ঢাকার অসন্তোষ জানানো হয়েছে ভারতকে নাম ও পোশাক বদলাচ্ছে র‌্যাব সব বন্ধ বিদ্যুৎকেন্দ্র সচলের নির্দেশ হাইকোর্টের ‘দুই মেয়াদের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী নয়’ পাকিস্তানের সঙ্গে নৌপথে সংযোগ শুরু, করাচি থেকে প্রথমবার এলো জাহাজ। কুইক রেন্টালে দায়মুক্তির সিদ্ধান্ত অবৈধ: হাইকোর্ট দীর্ঘজীবনের পথ দেখাতে পারে অমর জেলিফিশ ‘ইন্দিরা গান্ধী স্বর্গ থেকে নেমে এলেও আর্টিকেল ৩৭০ পুনর্বহাল করতে সক্ষম হবেন না’ ১৯ বছরের ছোট শিল্পপতির প্রেমে আমিশা! মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল হলেন ম্যাট গেটজ চুয়াডাঙ্গার উথলীতে ৯ম বার্ষিক তাফসিরুল কুরআন মহফিল অনুষ্ঠিত আদানির বিদ্যুতে ৪৮০০ কোটি শুল্ক ফাঁকি কপ-29 সম্মেলনের সাইডলাইন আজারবাইজান প্রেসিডেন্ট-ড. ইউনূসের বৈঠক চুয়াডাঙ্গায় অর্ধগলিত এক অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ

দেশীয় প্রজাতির মাছের বংশবিস্তার হুমকির মুখে!

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৩ নভেম্বর, ২০১৯

মাথাভাঙ্গা ও ভৈরবে নদী প্রবাহে অবৈধ কোমর-বাঁধ, পলিমাটি জমে হারাচ্ছে নাব্যতা
রাহুল রাজ চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি:মাছে-ভাতে বাঙালি’ কথাটি যেন খুব সহসায় বাসি হতে চলেছে। এর কারণ, বাঙালির রুচি পরিবর্তন কিংবা মাছ খাওয়ার অভ্যাস কমে যাওয়া নয়! এর কারণ হল মাছের আকাল। বিশেষ করে প্রাকৃতিক উৎস থেকে পাওয়া মাছের স্বল্পতা এতটাই প্রকট হয়ে উঠেছে যে, মাছের বদলে বিকল্প আমিষের উৎস খুঁজতে হচ্ছে আমাদের। নদী, খাল ও অন্য জলাধার, জলজ উদ্ভিদ ও মাছ আমাদের বিশাল প্রাকৃতিক সম্পদ। মানবসৃষ্ট কারণে সেই সম্পদ আজ ধ্বংসের পথে। নদীতে অবৈধ বাঁশের বাঁধ ও জাল ব্যবহার করে মাছ শিকার করার কারণে যেমন নদী হারাচ্ছে তার নাব্যতা, তেমনি বিলুপ্ত হচ্ছে দেশীয় প্রজাতির মাছ। যেখানে এক সময় আমিষের সহজলভ্য উৎস ছিল মাছ। শুধু আমিষ নয়, রসনা বিলাসেও এর জুড়ি ছিল না। কিন্তু এখন মাছের আকাল, সেই সঙ্গে মূল্যবৃদ্ধি অতৃপ্ত রসনা বিলাসের পাশাপাশি মানুষের পুষ্টিস্বল্পতার জন্যও দায়ী। চুয়াডাঙ্গায় মাথাভাঙ্গা, ভৈরবসহ পাঁচটি নদী রয়েছে। এর মধ্যে শুকিয়ে যাওয়া নবগঙ্গা ও কুমার নদ বাঁচাতে খনন কার্যক্রম চলছে। আর যে নদীগুলোতে পানি বা জলাধার রয়েছে, সেগুলো এখন কোমর-বাঁধ দখলদারদের কবলে।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, দামুড়হুদা উপজেলায় প্রায় ২৬ কিলোমিটার মাথাভাঙ্গা ও ৫৮ কিলোমিটার ভৈরব নদের প্রবাহ রয়েছে। এ অঞ্চলে নদীতে আড়াআড়ী বাঁধ দেওয়ার কারণে মাটির পলি এবং অন্য পরিপোষক পদার্থ বিভিন্ন কাঠামোতে আটকে যাওয়ায় নদীর পানিতে মিশে ছড়িয়ে যেতে পারছে না। যার কারণে, পলি জমে নাব্যতা হারাচ্ছে নদী, তেমনি ¯্রােত বৃদ্ধি পেয়ে নদীর পাড় ভাঙনের সৃষ্টি হচ্ছে। মাথাভাঙ্গা নদীর বিষ্ণুপুর ব্রিজ, কেশবপুর, বাস্তপুর, রঘুনাথপুর, আরামডাঙ্গা গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া মাথাভাঙ্গা নদীতে বাঁধ দিয়ে অবৈধভাবে মাছ শিকার করা হচ্ছে। একই চিত্র ভৈরব নদীতেও।
অপর দিকে, কিছু দেশী প্রজাতির মাছ প্রজননের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ খুঁজে থাকে। কিন্তু কোমর-বাঁধের কারণে তারা গন্তব্যে প্রজননের উপযুক্ত পরিবেশে যেতে পারে না। ফলে সঠিক সময়ে ডিম দিতে না পারায় এসব দেশীয় প্রজাতির মাছের বংশবিস্তার হুমকির মুখে। এ ছাড়া কারেন্ট জাল ব্যবহারের ফলে ছোট পোনা এবং মা মাছ ধরা এবং বিক্রিও বিলুপ্তির অন্যতম কারণ।
পরিবেশবিদদের মতে, কৃষিজমিতে অনিয়ন্ত্রিত কীটনাশক ও অবৈধ কারেন্ট জালের ব্যবহার, খাল-বিল-ডোবা ভরাট, উন্মুক্ত জলাশয়ে বাঁধ নির্মাণসহ মাছের বিচরণক্ষেত্রের প্রতিকূল পরিবর্তনের কারণে দিন দিন দেশীয় মাছ বিলুপ্ত হচ্ছে। মানুষ বাজার থেকে নিয়মিত দেশি মাছ কিনতেন। অনেকে নিজেদের পলো, জাল, বড়শি দিয়ে খাল, বিল, পুকুরে মাছ ধরতেন। এ ছাড়া টাঁকি/চ্যাং, আইড়, পুঁটি, খলিসা, তাঁরা গুছে, ট্যাংরা, বাইন, কালবাউশসহ ৫৫ প্রজাতির মাছ বিপন্ন প্রায়। জলাশয়-ডোবা ভরাট, অবৈধ কারেন্ট জাল দিয়ে মাছ ধরা, জমিতে কীটনাশকের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারসহ মাছের অনূকূল পরিবেশ তৈরি না হওয়ায় অনেক মাছ বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
দামুড়হুদা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সেলিম রেজা বলেন, কিছু অসাধু মৎসজীবী গোপনে চুরি করে নদীতে বাঁধ দিচ্ছে। এদের তালিকা তৈরি করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট দেওয়া হয়েছে। খুব দ্রুত এসব উচ্ছেদ করাসহ সমস্যা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মুনিম লিংকন বলেন, ‘নদীতে অবৈধভাবে বাঁধ দেওয়ার কারণে নদী যেমন নাব্যতা হারাচ্ছে, তেমনিভাবে দেশী প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হচ্ছে। নদী রক্ষার্থে আমাদের সবার সচেতন হওয়া দরকার। তবে খুব দ্রুত এসব অপসারণসহ জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

 

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:৫৭
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:২৪
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:০২
  • ১১:৫২
  • ৩:৪৫
  • ৫:২৪
  • ৬:৪০
  • ৬:১৬

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০