জাতীয় শোক দিবস পালন উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গায় প্রস্তুতি সভা
নিউজ ডেস্ক:স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালন উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গায় প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়। সভায় চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক গোপাল চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস কীভাবে পালন করা যায়, সে ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালন উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গায় প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়। সভায় চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক গোপাল চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস কীভাবে পালন করা যায়, সে ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।শোক দিবসের কর্মসূচি সঠিক ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে জেলা প্রশাসক গোপাল চন্দ্র দাস বলেন, ‘যেকোনো সময়ের চেয়ে আমাদের মধ্যে দেশপ্রেম এবং নিজস্ব সংস্কৃতির প্রতি আন্তরিকতা ও ভালোবাসা বহুগুণে বেড়েছে। এটা আমাদের জন্য অনেকটা আশার বাণী। এখন অনেকটাই এ বিষয়ে আমরা এগিয়ে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে যাঁদের জন্য আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি, সে সব বীর এবং তাঁদের পরিবারের জন্য দোয়া কামনা করা হবে।’ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) শারমিন সুলতানা এ সভার কার্যবিবরণী তুলে ধরেন। এতে বলা হয়, ১৫ আগস্ট সরকারি ছুটির দিন। এ দিন সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্ত্বশাসিত ভবন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি ভবনসমূহে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে। বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হবে। এ ছাড়া বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আলোচনা সভা, কবিতা পাঠ, রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, হামদ্ ও নাত প্রতিযোগিতা এবং দোয়ার আয়োজন করবে। আসরের নমাজের পর দেশের সব মসজিদে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। সুবিধামতো সময়ে জেলার সব মন্দির, গীর্জা ও ধর্মীয়প্রতিষ্ঠানে বিশেষ প্রার্থনা করা হবে। এ ছাড়া চুয়াডাঙ্গা ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও শিশু একাডেমীতে নানা রকম প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।প্রস্তুতি সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন ডা. এ এস এম মারুফ হাসান, চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) খোন্দকার ফরহাদ আহমদ, চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল আরিফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হেড কোয়ার্টার) আবুল বাশার, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মনিরা পারভীন, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সি আলমগীর হান্নান, দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীপ্তিময়ী জামান, জীবননগর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম, আলমডাঙ্গা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা লিটন আলী, সদর উপজেলার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা ইসরাত জাহানসহ সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা।