নিউজ ডেস্ক:
রাজশাহীর গোদাগাড়ীর ‘জঙ্গি আস্তানা’র সামনে অবস্থান নেয়া সুমাইয়া নামের এক নারী তিন ঘণ্টা পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১০টার দিকে পুলিশের আহ্বানে সাড়া দিয়ে তিনি আত্মসমর্পণ করেন বলে জানান গোদাগাড়ী থানার ওসি হিবজুর আলম মুন্সি।
এর আগে, সকাল সোয়া ৮টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা বাড়িটি লক্ষ্য করে পানি ছিটানোর সময় আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণে বাড়ির মালিক সাজ্জাদ হোসেনসহ একই পরিবারের ৫ ‘জঙ্গি’ নিহত হয়। এছাড়া বিস্ফোরণে আব্দুল মতিন নামে ফায়ার সার্ভিসের এক কর্মী নিহত হন। সুমাইয়া বাড়ি মালিক সাজ্জাদ হোসেনেরই মেয়ে।
পুলিশ জানায়, আত্মঘাতী বিস্ফোরণের পর সুমাইয়া বাড়ি থেকে বের হয়ে তার সামনে অবস্থান নেন। এ সময় পুলিশ তাকে আত্মসমর্পণের আহ্বান জানাতে থাকে। এক পর্যায়ে বেলা ১০টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি আত্মসমর্পণে সাড়া দেন। ওসি হিবজুর আলম মুন্সি জানান, আত্মসমর্পণের পর সুমাইয়াকে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে।