1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
ঠাকুরগাঁওয়ে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কেঁচো জৈব সার! | Nilkontho
২৫শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | বৃহস্পতিবার | ১০ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
অবশেষে চালু হলো ইন্টারনেট চুয়াডাঙ্গায় কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ ছোটবেলায় মায়ের বয়সী শর্মিলাকে চড় মেরেছিলেন প্রসেনজিৎ, কেন? সকালের নাস্তায় রাখতে পারেন যেসব খাবার হানিফ ফ্লাইওভারে পুলিশ-শিক্ষার্থী সংঘর্ষে তরুণ নিহত ঢাকাসহ সারাদেশে ২২৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ক্যান্সার আক্রান্তদের ৭৩.৫% পুরুষ ধূমপান, ৬১.৫% নারী তামাকে আসক্ত প্যারিসে ‘রৌদ্র ছায়ায় কবি কণ্ঠে কাব্য কথা’ শীর্ষক আড্ডা যে জিকিরে আল্লাহ’র রহমতের দুয়ার খুলে যায় কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কতা, দূতাবাস বন্ধ সারাদেশে আজ ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি আসামি ধরতে যেয়ে গ্রামবাসী হামলা ৫ পুলিশ সদস্য আহত, নারীসহ আটক ৭ বৃহস্পতিবার সারাদেশে  শাটডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা যুগান্তরের সাংবাদিক ও তার পরিবারের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন জাবিতে পুলিশের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষ শিক্ষার্থীদের ফরিদপুরে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩, আহত ৩০ শেরপুরে শিক্ষার্থী, ছাত্রলীগ ও পুলিশের ত্রিমুখী সংঘর্ষ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিন্দা জানালেন প্রধানমন্ত্রী খাওয়ার পর যে ৫ ভুল স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ভিসি চত্বরে পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেডে পাঁচ সাংবাদিক আহত

ঠাকুরগাঁওয়ে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কেঁচো জৈব সার!

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৬
  • ৩৪ মোট দেখা:
নিউজ ডেস্ক:

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের কৃষকেরা এক সময় শুধুমাত্র রাসায়নিক সার ব্যবহার করে ফসল উৎপাদন করতেন। এতে জমির জমির অম্লত্ব ও ক্ষারত্ব বৃদ্ধি পায়। এ অবস্থায় কৃষি বিভাগের পরামর্শে ২০১৫ সালে ওই ইউনিয়নের ছোট বালিয়া গ্রামের ২ শতাধিক কৃষক সিমেন্টের রিং ও বিশেষায়িত কেঁচো দিয়ে প্রথম শুরু করেন কেঁচো জৈব সার তৈরির কাজ। এজন্য সিমেন্টের তৈরি রিংয়ে গোবর দিয়ে সেখানে ২শ থেকে ২শ ৫০টি কোঁচো ছেড়ে দিয়ে প্লাস্টিক দিয়ে ঢেকে রাখা হয়। ৩০-৪০ দিনের মধ্যে কেঁচোগুলি বিপাকীয় প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের মল ত্যাগ এবং মুখের বিশেষ লালা দিয়ে তৈরি করে কেঁচো জৈব সার।

ওই সার জমিতে প্রয়োগ করে আশানুরুপ উৎপাদন পেয়ে ওই সারের চাহিদা বেড়ে যায়। পরের বার বগুলাডাঙ্গী গ্রামের ৩শ ও বানিয়াপাড়া গ্রামের ২ শতাধিক পরিবার নিজ বাড়িতে কেঁচো সার উৎপাদন করতে থাকে। এ সার প্রয়োগ করলে জমিতে রাসায়নিক সার প্রয়োগ করতে হয় না। জমির স্বাস্থ্য ও মাটির গুণাগুণ ভালো থাকে এবং উৎপাদন আগের চাইতে বৃদ্ধি পায়।

বগুলাডাঙ্গী গ্রামের কৃষক জিয়াউর রহমান জানান, তিনি পিয়াজ-মরিচ, আলু ও লালশাক ক্ষেতে কেঁচো জৈব সার প্রয়োগ পূর্বের চেয়ে অনেক বেশি উৎপাদন  পেয়েছেন।

ছোট বালিয়া গ্রামের কৃষক ময়নুল ইসলাম ১ বিঘা জমিতে এ সার প্রয়োগ করে লাউ ও করলার চাষ করেছিলেন। খরচ হয়েছিল প্রায় ৩৫ হাজার টাকা। পরবর্তীতে ফলন করা লাউ-করলা বিক্রি করে পেয়েছেন ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এ ফলনে তিনি খুব খুশি।

সনেকা বেগম নামে এক কৃষাণী জানান,  বাড়িতে রিং বসিয়ে মহিলারাই এটি দেখাশুনা করতে পারে। তিনি এ পর্যন্ত প্রায় ১ হাজার টাকার সার বিক্রি করেছেন। এছাড়াও ছোট বালিয়া গ্রামে ২ টন জৈব সার প্রস্তুত হয়। প্রস্তুত করা সার নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে বাইরে বিক্রি করে ওই গ্রামের কৃষকেরা মাসে ২৪ হাজার টাকা আয় করছেন।

এরই ধারাবাহিকতায় বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ২শ, রানীংশংকৈল উপজেলার দেড়শ ও হরিপুর উপজেলার ৫০ বাড়িতে কেঁচো জৈব সার উৎপাদন শুরু হয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, কেঁচো জৈব সার শতক প্রতি ২/৪ কেজি প্রয়োগ করতে হয়। এ সার প্রয়োগ করলে রাসায়নিক সার প্রয়োগ করতে হয়না। কোনো প্রকার রাসায়নিক সার, কীটনাশক প্রয়োগ না করে প্রাকৃতিকভাবে কেঁচো জৈব সার প্রয়োগ করে  তুলনামূলকভাবে বেশি ফসল উৎপাদন করা সম্ভব।

এ ব্যাপারে বালিয়া ইউনিয়ন কৃষি কর্মকর্তা আব্দুর রহিম জানান, জমিতে রাসায়নিক সার বার বার প্রয়োগ করলে জমির অম্লত্ব ও ক্ষারত্ব বৃদ্ধি পায়। আর কেঁচো সার প্রয়োগ করলে জমির গুণগত মান ঠিক থাকে এবং জমির অন্যান্য চাহিদা পূরণ হয়। এ কারণে রাসায়নিক সারের চাইতে কেঁচো সারে ফসল উৎপাদন ভাল হয়। মাটির উর্বরা শক্তি ঠিক থাকে এবং বিভিন্ন পোকার উপদ্রব কম হয়।

এ ব্যাপারে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক আরশেদ আলী  জানান, ঠাকুরগাঁও জেলার জমিতে ব্যাপক জৈব সারের ঘাটতি রয়েছে। জমির সুস্বাস্থ্য রক্ষায়  জৈব সারের বিকল্প নেই। ইতোমধ্যে সদর উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের ৩টি গ্রামে জৈব সার উৎপাদন শুরু হয়েছে। গ্রামের কৃষকরা বাড়িতে বসে গোবর থেকে কেঁচো জৈব সার তৈরি করে রাসায়নিক সার ছাড়াই ফসল উৎপাদন করছেন। অন্যদিকে নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে অবশিষ্ট সার বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন।

এখানকার কৃষকদের লাভ দেখে অন্যন্য উপজেলার চাষিরাও জৈব সার তৈরিতে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। ইতোমধ্যে কেঁচো জৈব সার সদর উপজেলা থেকে রানীশংকৈল, বালিয়াডাঙ্গী ও হরিপুর উপজেলাতেও ছড়িয়ে পড়েছে। এ ধারা অব্যাহত থাকলে খুব শিগগিরই ঠাকুরগাঁও জেলা জৈব কৃষির আওতায় আসবে এবং মাটির উন্নয়ন ঘটিয়ে ফসলের উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হবে।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:০৫
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৬:৫৫
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:১০
  • ১২:১৪
  • ৪:৪৯
  • ৬:৫৫
  • ৮:১৭
  • ৫:৩০

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১