নিউজ ডেস্ক:
রোববার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের সার্বিক কাজ পরিদর্শন শেষে রেলপথমন্ত্রী একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, করোনার কারণে দুই মাস ছুটি শেষে গত ৩১ মে ১৭ জোড়া ট্রেন পুনরায় চালু করে রেল। রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক রাখতে রোববার থেকে আরো ১৩ জোড়া ট্রেন চলাচল শুরু হলো। সব স্বাস্থ্যবিধি মেনে ট্রেন চলাচল করবে। তবে এজন্য যাত্রী সাধারণের সহযোগিতা প্রয়োজন।
শতভাগ মানুষের স্মার্টফোন দিয়ে অনলাইনে টিকিট কাটার সক্ষমতা নেই, সেক্ষেত্রে তারা কি তাহলে ভ্রমণ করতে পারবে না? এমন এক প্রশ্নের জবাবে নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, করোনা মহামারির সময় খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করতে হবে। স্কুল-কলেজ এখনো খোলা হয়নি, তাই এখনো স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরেনি দেশ।
তিনি বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারে দুর্নীতি যেমন কমবে, আমাদের সময়ও বাঁচবে। অনলাইনে টিকিটেও অভ্যস্ত হয়ে যায় মানুষ। ঘরে বসে যাতে টিকিট কাটতে পারে সেজন্য এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমরা পরীক্ষা করে দেখবো কী কী সুবিধা অসুবিধা হচ্ছে, সেগুলো চিহ্নিত করে দূর করা হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. সেলিম রেজা, বাংলাদেশ রেলওয়ে মহাপরিচালক মো. শামসুজ্জামান, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) মিয়া জাহান প্রমুখ।