1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
গৃহনির্মাণ ঋণ বাড়ানো প্রক্রিয়ায় স্থবিরতা ! | Nilkontho
১৫ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | শুক্রবার | ৩০শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
চট্টগ্রামে মুখোশধারীদের এলোপাতাড়ি গুলি, আহত ১২ ধেয়ে আসছে ২ ঘূর্ণিঝড় করোনা টিকাবিরোধী কেনেডিই হচ্ছেন ট্রাম্পের স্বাস্থ্যমন্ত্রী অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে পরিস্থিতি হবে ভয়াবহ ভারতে এক কেজি স্বর্ণ পাচার করছিলেন ট্রাকচালক তুলসী গ্যাবার্ড আমেরিকার গোয়েন্দা বিভাগের নতুন প্রধান মন্দ কাজ থেকে অন্তরকে পরিশুদ্ধ রাখার উপায় ঝিনাইদহে পুকুরে ছাত্রের মরদেহ, পরিবারের দাবি হত্যা রাষ্ট্রদূতদের নিয়ে নেতিবাচক প্রচারে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সাবেক এমপি গোলাম কিবরিয়া টিপুকে পুলিশে দিল জনতা ব্রাজিলের ড্রয়ের দিনে হেরেই গেল আর্জেন্টিনা পাটের বস্তার গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট ড. ইউনূস দেশে ফিরেছেন চুয়াডাঙ্গা অর্ধগলিত ম*রদেহটি আলমডাঙ্গার মুন্নির ড্রেনেজ ব্যবস্থার বেহাল র্দুভোগে পলাশবাড়ীর কালীবাড়ী বাজারের ক্রেতা বিক্রেতা হত্যা মামলায় সাবেক এমপি মুকুল ও সেলিম কারাগারে হজের প্রাথমিক নিবন্ধনের শেষ সময় ৩০ নভেম্বর দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদীয় ব্যবস্থার প্রবর্তন চায় বিএনপি: তারেক রহমান ভারতীয় গণমাধ্যম প্রতিনিয়ত মিথ্যাচার করছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হাসিনার বিবৃতিতে ঢাকার অসন্তোষ জানানো হয়েছে ভারতকে

গৃহনির্মাণ ঋণ বাড়ানো প্রক্রিয়ায় স্থবিরতা !

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২১ আগস্ট, ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য গৃহনির্মাণ ঋণের সিলিং বাড়ানোর প্রক্রিয়া স্থবির  হয়ে পড়েছে।
সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহনির্মাণ সিলিং বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা দেখা দেওয়ায় গত বছর এ সিলিং বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কোনো কোনো কর্মকর্তার গাফিলতির কারণে এ উদ্যোগের তেমন কোনো উদ্যোগ নেই বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীরা।

সূত্র জানায়, বর্তমান বাজারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহনির্মাণ ঋণের সিলিং নির্ধারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। এ বিষয়ে মতামত নেওয়ার জন্য একাধিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব বৈঠকে ঋণের সিলিং বাড়ানোর যৌক্তিকতা তুলে ধরে এ বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ করা হয়। অর্থ বিভাগের একজন অতিরিক্ত সচিবকে সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহনির্মাণ ঋণের সিলিং বাড়ানোর বিষয়ে একটি ধারণাপত্র তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হয়। এর পর থেকে এ বিষয়ে তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি। এ নিয়ে চাকরিজীবীদের মধ্যে চাপা ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। তবে এ বিষয়ে স্টেকহোল্ডারদের কাছ থেকে মতামত নেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে।

সূত্র জানায়, বর্তমানে বাড়ি নির্মাণের সিলিং রয়েছে মাত্র এক লাখ ২০ হাজার টাকা। এটি একটি হাস্যকর বিষয়। একটি ঘরের দুটি আসবাবপত্র কিনতেই এখন এই টাকা ব্যয় করতে হয়। ২০-২৫ বছর আগে এই সিলিং নির্ধারণ করা হয়েছিল। এত বছর পেরিয়ে যাওয়ার পরও এটির কোনো পরিবর্তন হয়নি। বছরের পর বছর ধরে আমরা শুনেই আসছি, গৃহনির্মাণ ঋণের সিলিং বাড়ানো হবে। কিন্তু তা আর হয়নি, কবে হবে তাও জানি না।

তিনি বলেন, বর্তমান বাজার দর অনুযায়ী এই সিলিং ৩০ লাখ থেকে ৪০ লাখ করা উচিত।

সূত্র জানায়, অর্থ বিভাগে অনুষ্ঠিত সরকারি চাররিজীবীদের গৃহনির্মাণ সিলিং বাড়ানো সংক্রান্ত এক বৈঠকে বলা হয়েছে, প্রায় ১৫ লাখ সরকারি কর্মচারীর একটি বড় অংশ ঢাকা বা অন্যান্য মহানগরীর বাইরে বসবাস করেন। বর্তমানে নির্ধারিত গৃহঋণ বাবদ এক লাখ ২০ হাজার টাকার সিলিং যৌক্তিকভাবে বাড়িয়ে  জেলা-উপজেলাসহ মাঠপর্যায়ে কর্মরত কর্মচারীদের যদি ১০ লাখ টাকা দেওয়া সম্ভব হয় তবে ওই পর্যায়ের একজন সরকারি কর্মচারীর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। একইভাবে বিভাগীয় শহর ও মহানগরগুলোতে বসবাসকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের গৃহনির্মাণের বিষয়টি যৌক্তিকভাবে নির্ধারণ করা এখন সময়ের দাবি।

বৈঠকে মত দেওয়া হয়, মূল বেতনের তিন ভাগের এক ভাগের বেশি কেটে নেওয়া যৌক্তিক হবে না। তবে যেহেতু এখন ৫০ ভাগ পেনশন গ্রহণের বাধ্যবাধকতা পুনঃবর্তন করা হয়েছে, সেহেতু গ্র্যাচুইটির একটি নির্দিষ্ট অংশকে ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে বিবেচনায় নিয়ে সিলিং নির্ধারণ করা যেতে পারে। এছাড়াও নবীন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য গৃহঋণ সুবিধার আওতায় চাকরি জীবনের শুরুতেই একটি বাসস্থানের সংস্থান সম্ভব হলে সরকারি চাকরিতে মেধাবীরা আকৃষ্ট হবেন। এ ক্ষেত্রে সরকারি প্রতিষ্ঠান হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশনের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে ঋণকার্যক্রম পরিচালনা করা যায় কিনা তা পরীক্ষা করে দেখা উচিত।

বৈঠকে সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহনির্মাণে দেশি উৎসের পাশাপাশি বিদেশি উৎস থেকে ঋণ নেওয়া যায় কিনা তাও খতিয়ে দেখার পরামর্শ দেওয়া হয়।

বৈঠকে মত দেওয়া হয়, বিভিন্ন গ্রেডের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মূল বেতনের ওপর ভিত্তি করে বিদ্যমান ২০টি গ্রেডকে কয়েকটি গ্রুপে যৌক্তিকভাবে বিন্যস্ত করে গ্রুপভিত্তিক ঋণের সিলিং নির্ধারণ করতে হবে। ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে মাসিক কিস্তি এমনভাবে নির্ধারণ করতে হবে, যাতে গৃহনির্মাণ বাবদ গৃহীত ঋণের অপরিশোধিত অংশ পরিশোধের ক্ষেত্রে কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী অবসর গ্রহণের সময় প্রাপ্য গ্র্যাচুইটির একটি নির্দিষ্ট অংশের বেশি (সর্বোচ্চ ৫০-৭০ শতাংশ) পরিশোধ করতে না হয়।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৫:০০
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:২২
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:০৫
  • ১১:৫৩
  • ৩:৪৩
  • ৫:২২
  • ৬:৩৮
  • ৬:১৯

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০