চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন দীর্ঘদিন অকেজো
নিউজ ডেস্ক:আধুনিক যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে প্রতিনিয়তই উন্নত হচ্ছে চিকিৎসা ব্যবস্থা। আধুনিকায়ন হচ্ছে রোগ নির্ণয়ের যন্ত্রপাতিগুলোও। শরীরের ভেতর হাড়ের অবস্থা দেখতে ব্যবহার করা হয় এক্স-রে মেশিন। আধুনিকতার ছোঁয়ায় বর্তমানে এক্স-রে মেশিনও হয়েছে উন্নত প্রযুক্তির। নিখুঁত ও সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় করতে চিকিৎসকেরা ব্যবহার করছেন ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন। ফলে রোগীদের আরও উন্নত চিকিৎসাসেবা প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে। তবে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে দীর্ঘদিন যাবৎ ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন অকেজো থাকায় এর সেবা পাচ্ছে না রোগীরা। ফলে রোগীদের বাধ্য হয়ে যেতে হচ্ছে হাসপাতালের বাইরের ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। সুযোগ বুঝে অতিরিক্ত অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো। যেখানে হাসপাতালে দুই শ টাকায় ডিজিটাল এক্স-রে করাতে পারত রোগীরা, সেখানে মেশিনটি নষ্ট হওয়াই চার শ থেকে পাঁচ শ টাকা গুনতে হচ্ছে তাদের। আধুনিক যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে প্রতিনিয়তই উন্নত হচ্ছে চিকিৎসা ব্যবস্থা। আধুনিকায়ন হচ্ছে রোগ নির্ণয়ের যন্ত্রপাতিগুলোও। শরীরের ভেতর হাড়ের অবস্থা দেখতে ব্যবহার করা হয় এক্স-রে মেশিন। আধুনিকতার ছোঁয়ায় বর্তমানে এক্স-রে মেশিনও হয়েছে উন্নত প্রযুক্তির। নিখুঁত ও সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় করতে চিকিৎসকেরা ব্যবহার করছেন ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন। ফলে রোগীদের আরও উন্নত চিকিৎসাসেবা প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে। তবে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে দীর্ঘদিন যাবৎ ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন অকেজো থাকায় এর সেবা পাচ্ছে না রোগীরা। ফলে রোগীদের বাধ্য হয়ে যেতে হচ্ছে হাসপাতালের বাইরের ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। সুযোগ বুঝে অতিরিক্ত অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো। যেখানে হাসপাতালে দুই শ টাকায় ডিজিটাল এক্স-রে করাতে পারত রোগীরা, সেখানে মেশিনটি নষ্ট হওয়াই চার শ থেকে পাঁচ শ টাকা গুনতে হচ্ছে তাদের। জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৯ জুলাই ফিতা কেটে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনের আনুষ্ঠানিক উদ্ধোধন করেন চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলাইমান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন। মেশিনে হাত রেখে নিজ হাতের ডিজিটাল এক্স-রে করিয়ে মেশিনটির প্রথম ডিজিটাল এক্স-রে করান তিনি। এরপর থেকে কম খরচে হাসপাতাল থেকেই রোগীদের ডিজিটাল এক্স-রে সুবিধা দেওয়া শুরু হয়। তবে বেশি দিন সে সুবিধা পায়নি রোগীরা। মাত্র কয়েক মাস চলার পরই নষ্ট হয়ে যায় ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনটি। বর্তমানে হাসপাতালে শুধুমাত্র অ্যানালগ এক্স-রে করানো হয়। দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট হয়ে পড়ে রয়েছে হাসপাতালের টিথ এক্স-রে মেশিনটিও। ঈদের পর মেশিনটি মেরামতের কথা থাকলেও তা আজও মেরামত হয়নি। এ প্রসঙ্গে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. শামীম কবির বলেন, ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনটির একটি আইসি নষ্ট হয়ে গেছে। এ কারণে বর্তমানে ডিজিটাল এক্স-রে করানো সম্ভব হচ্ছে না। তবে মেশিনটি মেরামতের ব্যাপারে কথা হয়েছে, খুব তাড়াতাড়ি মেশিনটি ঠিক করা হবে। মেশিনটি ঠিক হয়ে গেলেই রোগীরা আবার হাসপাতালেই ডিজিটাল এক্স-রে করাতে পারবে। বর্তমানে ডিজিটাল এক্স-রে করানো সম্ভব না হলেও অ্যানালগ এক্স-রে যথারীতি চালু রয়েছে।