আবু বকর ছিদ্দিক শার্শা (যশোর) প্রতিনিধি।। আর কয়েকদিন পর ঈদুল আযহা। কোরবানি ঈদকে সামনে রেখে খুলনা বিভাগের সবচেয়ে বড় যশোর জেলার ঐতিহ্যবাহী শার্শা উপজেলার বাগআঁচড়া ৭মাইল পশুহাট জমে উঠেছে। খুলনা বিভাগের সবচেয়ে বড় পশু হাটে ক্রেতাদের ঢল নেমেছে। শার্শা উপজেলার বাগআঁচড়ায় বিশাল এলাকা নিয়ে এ পশু হাট। কোরবানী ঈদকে সামনে রেখে পশুর ব্যাপক সমাগম ঘটেছে এ হাটে। ক্রেতা- বিক্রেত দের নিরাপত্তার জন্য পুলিশ প্রশাসন এর পাশাপাশি হাট ইজারাদাররা তাদের নিজস্ব লোকজন নিয়ে বাড়তি নজরদারী রাখছেন। তবে এ বছর বড় গরুর চাহিদা মন্দা। ক্রেতাদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে ছোট ও মাঝারি আকারের গরু। গতবারের চাইতে এবার গরুর দাম কিছুটা কম হলেও ছাগলের দাম একটু বেশি। ঈদ যতই এগিয়ে আসছে এ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় এ পশুহাটে ততই বাড়ছে গরু- ছাগলের কেনাবেচা। সাধারণ ক্রেতাদের পাশাপাশি হটে ভিড় করছেন বিভিন্ন বিভাগ ও জেলা থেকে আসা পশু ব্যাপারি ও ক্রেতা- বিক্রেতারা। হাটে এবার ভারতীয় গরু কম থাকায় ভালো দাম পেয়ে খুশি স্থানীয় বিক্রতা ও খামারিরা। দাম সার্ধের মধ্যে থাকায় পছন্দ মতো গরু কিনতে পেরে সন্তোষ প্রকাশ করছেন ক্রেতারাও। সরেজমিনে হাটে গিয়ে দেখা গেছে কোরবানি দিতে ইচ্ছুক ক্রেতারা হাটের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত ঘুরে ফিরছেন তাদের পছন্দের গরু- ছাগল কেনার জন্য। অধিংশ ক্রেতারা বাড়ি ফিরছেন পছন্দমতো কোরবানির গরু কিনে। আবার কেউ কেউ অপেক্ষা করছে শেষ মুহূর্তের জন্য। হাটে আসা কয়েক জন ক্রেতা জানান, হাটে পছন্দের গরুর অভাব নেই। তারা তাদের সার্ধ্যরে মধ্যে ভালো ষাঁড় গরু কিনতে পারছেন। বাগআঁচড়া ৭মাইল পশু হাটের ইজারাদার জানান, হাটে ক্রেতাদের পছন্দসই গরু- ছাগল উঠেছে। এবং দাম ও সার্ধের মধ্যে রয়েছে তাই হাটের বেচা বিক্রি অনেকাংশে ভালো। তবে হাটে মাঝারি গরুর চাহিদা বেশি। গরু- ছাগল বেচা কেনার সময় সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে এছাড়াও অনেক দুর দুরান্ত থেকে যেসব গরু ব্যবসায়ীরা অসছেন তাদেরকে সর্বাত্তোম সহযোগীতা করা হচ্ছে।