স্টাফ রিপোর্টার :
আলমডাঙ্গা উপজেলার জেহালা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও আসন্ন ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপার্থী ও বিশিষ্ট হাট ব্যবসায়ীর গোপন ভিডিয় সোসাল মিডিয়ায় ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে।
গত কাল বৃহস্পতিবার সন্ধায় দৈনিক এই আমার দেশ গ্রুপের একটি ফেসবুক পেজে পোষ্ট হয় নাম না জানা এক সুন্দরী যুবতির সাথে জেহালা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হান্নান হোসেনের স্বল্প পোষাকে নাচানাচি ও বিভিন্ন তরল জাতিয় দ্রব্য পানের ভিডিয়।
ভিডিয়টি প্রকাশের পর স্বল্প সময়ের মদ্ধেই ছড়িয়ে পড়ে আর নানা আলোচনার বিষয় হয়ে দাড়ায় ভিডিয়টি।শহর থেকে শুরু করে গ্রাম-গঞ্জে,পাড়া মহল্লার চায়ের দোকানে মানুষের মুখোরচক বিষয় হয়ে যাই, হাট হান্নান নামে পরিচিত
ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি,আসন্ন ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপার্থী ও বিশিষ্ট হাট ব্যবসায়ীর গোপন ঘরে খোলামেলা পোষাকে সুন্দরি নারির সাথে রঙ্গলিলার ভিডিয়।
ভিডিয়টিতে দেখা যাই, বেশ সাজানো গোছানো একটি ঘরে খুব অল্প পোষাক পরে একটি সুন্দরি নারী বাংলা গান “এমন নাচ নাচিয়া, নেবো মোন কাড়িয়া, এই রং মহলে আমি ছোট বড়ো সবারি চেনা” সাথে নাচানাচি করছে ও তার সাথে জেহালা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি,আসন্ন ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপার্থী ও বিশিষ্ট হাট ব্যবসায়ী হাট হান্নানের খালি গায়ে বিভিন্ন পানিয় পান করা ও নাচানাচির দৃশ্য।
এ বিয়য়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি,আসন্ন ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপার্থী ও বিশিষ্ট হাট ব্যবসায়ীর হান্নান হোসেনের সাথে কথা বল্লে তিনি বলেন,আমি একজন নিরিহ মানুষ,আমি দুই বছর আগে একটি বিয়ে বাড়িতে গিয়েছিলাম, সেখানে হয়তোবা সবার সাথে আনন্দ করে একটু নাচানাচি করেছি,কিন্তু এই নাচের ভিডিয় আমাকে করে সবার কাছে ছোট করার জন্য এডিট করে সাজানো হয়েছে।সামনে আমার নির্বাচন, তাই আমাকে সমাজের চোখে খারাপ বানানোর জন্যই পরিকল্পিত ভাবে এই কাজটি করা হয়েছে বলে আমি মনে করি।
এ বিষয়ে জেহালা ইউনিয়ন যুবলীগের আহব্বায়ক ও আসন্ন ইউপি নির্বাচনের চেয়ারম্যান পদপার্থী মখলেচুর রহমান শিলন বলেন,বিষয়টি আসলেই লজ্জাজনক,বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া দল আওয়ামীলীগ, এই দলের পদ প্রাপ্ত নেতা এমন কাজ করতে পারে আমার জানা ছিল না,আমি মোনে করি,এই কাজ করে সে শুধু ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নয় সে জেলা আওয়ামী লীগের মুখেও চুন-কালি লাগিয়েছে।