1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
অসুস্থ এবং সফররত ব্যক্তিদের রোজা পালন প্রসঙ্গে আল কোরআনে বলা হয়েছে যা ! | Nilkontho
২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | শনিবার | ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
অবশেষে চালু হলো ইন্টারনেট চুয়াডাঙ্গায় কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ ছোটবেলায় মায়ের বয়সী শর্মিলাকে চড় মেরেছিলেন প্রসেনজিৎ, কেন? সকালের নাস্তায় রাখতে পারেন যেসব খাবার হানিফ ফ্লাইওভারে পুলিশ-শিক্ষার্থী সংঘর্ষে তরুণ নিহত ঢাকাসহ সারাদেশে ২২৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ক্যান্সার আক্রান্তদের ৭৩.৫% পুরুষ ধূমপান, ৬১.৫% নারী তামাকে আসক্ত প্যারিসে ‘রৌদ্র ছায়ায় কবি কণ্ঠে কাব্য কথা’ শীর্ষক আড্ডা যে জিকিরে আল্লাহ’র রহমতের দুয়ার খুলে যায় কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কতা, দূতাবাস বন্ধ সারাদেশে আজ ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি আসামি ধরতে যেয়ে গ্রামবাসী হামলা ৫ পুলিশ সদস্য আহত, নারীসহ আটক ৭ বৃহস্পতিবার সারাদেশে  শাটডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা যুগান্তরের সাংবাদিক ও তার পরিবারের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন জাবিতে পুলিশের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষ শিক্ষার্থীদের ফরিদপুরে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩, আহত ৩০ শেরপুরে শিক্ষার্থী, ছাত্রলীগ ও পুলিশের ত্রিমুখী সংঘর্ষ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিন্দা জানালেন প্রধানমন্ত্রী খাওয়ার পর যে ৫ ভুল স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ভিসি চত্বরে পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেডে পাঁচ সাংবাদিক আহত

অসুস্থ এবং সফররত ব্যক্তিদের রোজা পালন প্রসঙ্গে আল কোরআনে বলা হয়েছে যা !

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১১ জুন, ২০১৮
  • ৪৪ মোট দেখা:

নিউজ ডেস্ক:

অসুস্থ এবং সফররত ব্যক্তিদের রোজা পালন প্রসঙ্গে আল কোরআনে বলা হয়েছে ‘(তাও আবার সারা বছরের জন্য নয়—রোজা ফরজ করা হয়েছে) হাতে গোনা কয়েক দিনের জন্য। (তার পরেও তোমাদের) কেউ যদি অসুস্থ হয়ে যায় কিংবা কেউ যদি সফরে থাকে— সে ব্যক্তি সমপরিমাণ দিনের রোজা (সুস্থ হয়ে গেলে অথবা সফর থেকে ফিরে এলে) পরে আদায় করে নেবে। এর পরও যাদের জন্য রোজা রাখা একান্ত কষ্টকর ব্যাপার বলে মনে হবে, তারা এর পরিবর্তে একজন মিসকিনকে খাদ্য দান করবে। যে ব্যক্তি খুশির সঙ্গে সৎকর্ম করে তার জন্য তা কল্যাণকর হয়। আর যদি রোজা রাখ তবে তা তোমাদের জন্য বিশেষ কল্যাণকর, যদি তোমরা তা বুঝতে পার।’ (২য় সুরা বাকারা আয়াত-১৮৪)। অসুস্থতার কারণে কিংবা ভ্রমণরত অবস্থায় রোজা পালন করা কষ্টদায়ক হলে সে ক্ষেত্রে অন্যসময়ে অনুরূপ সংখ্যক (অর্থাৎ যে কটি রোজা পালন করা সম্ভব হয়নি) রোজা অবশ্যই পালন করার কথা বলা হয়েছে। সে রোজা পালনও সম্ভব না হলে ফিদায়া হিসেবে গরিব মিসকিনকে খাদ্য দানের মাধ্যমে তা পূরণের সুযোগ রয়েছে। তবে সম্ভব হলে (অর্থাৎ কষ্টদায়ক না হলে) রোজা পালন করা ‘বিশেষ কল্যাণকর’ হবে বলে আয়াতের শেষাংশে উল্লেখ করা হয়েছে। বিষয়টি বিশেষ গুরুত্ব সহকারে লক্ষণীয়। রোজার ব্যাপারে ইসলামের প্রধানতম সংস্কার হলো এর বাস্তবিকতা এবং ধারণাগত পরিবর্তন। অসুস্থতা কিংবা সফরের কারণে শারীরিক দুর্বলতা, ক্লান্তি, শ্রান্তি ও অবসাদে রোজাদার যাতে সব ধরনের হুকুম আহকাম পালন করে যথার্থভাবে ইবাদত করতে অসুবিধার সম্মুখীন না হয় সে জন্য অসুস্থতা ও সফরকালে রোজা পালন থেকে অব্যাহতির বিধান দেওয়া হয়েছে। বস্তত রোজা পালনের মাধ্যমে রোজাদার যাতে সজীবতা, হৃদয়ের পবিত্রতা এবং চিন্তাধারার বিশুদ্ধতা অর্জনসহ রুহানি তৃপ্তি, নতুন উদ্যম ও প্রেরণা লাভ করে সে দিকে বিশেষ গুরুত্ব আরোপিত হয়েছে।

অসুস্থ ব্যক্তি বলতে তাফসিরে মারেফুল কোরআনে বলা হয়েছে রোজা রাখতে যার কঠিন কষ্ট হয় অথবা রোগ মারাত্মক বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাফসিরে ফি জিলালিল কোরআনে অভিমত প্রকাশ করা হয়েছে যে কোনো বিশেষ রোগ ব্যাধির উল্লেখ করে অসুস্থ ব্যক্তির রোজা কাজা করার নির্দেশের পরিধিকে সীমাবদ্ধ করে দেওয়া হয়নি। যে কোনো রোগ যাতে রোজা রাখা তার জন্য দুরূহ হয়ে যায় সে ক্ষেত্রের জন্য এই অনুমতি। প্রকৃত প্রস্তবে অসুস্থ ব্যক্তি যদি রোজা রাখার কারণে কোনো শারীরিক ক্ষতি বা মৃত্যুর আশঙ্কা বোধ করে তবে এ অবস্থায় রোজা রাখবে না। সুস্থ হওয়ার পর কাজা করবে। শুধু মনের ধারণায় অসুস্থতার অজুহাতে রোজা রাখা থেকে বিরত থাকা দুরস্ত নয়। চিকিৎসকের পরামর্শ অথবা নিজের পূর্ব অভিজ্ঞতা কিংবা কোনো লক্ষণ দ্বারা প্রবল ধারণা জন্মে যে, রোজা রাখলে ক্ষতি হবে তখন রোজা রাখা ত্যাগ করা যাবে। সফররত ব্যক্তি বলতে কোরআনের তাফসিরকারক এবং শরীয়তের পরিভাষাবিদরা ব্যাখ্যা করেছেন যে, ওই ব্যক্তি যিনি সফরে আছেন। বাড়িঘর থেকে বেরিয়ে কোথাও যাওয়া নয়, সফর দীর্ঘ হতে হবে। রসুলে করিম (দ.) এর হাদিস এবং সাহাবিদের অনুসরণের ওপর ভিত্তি করে ইমাম আবু হানিফা (রহ.) এবং অন্যান্য ফেকাহবিদরা সফরের দূরত্বকে তিন মনজিল বলে মত প্রকাশ করেন। অর্থাৎ একজন লোক স্বাভাবিকভাবে পায়ে হেঁটে তিন দিনে যতটুকু দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে ততটুকু দূরত্বকে বোঝায়। পরবর্তীকালের ফেকাহবিদরা এ দূরত্বকে আটচল্লিশ মাইল সাব্যস্ত করেন। মহানবী (স.)-এর হাদিস মতে সফরের সময়সীমা বলতে সফরকালীন সময় এবং মধ্যবর্তী যাত্রাবিরতির মেয়াদ ঊর্ধ্বপক্ষে পনেরো দিনের কম সময়কে বোঝায়। কেউ যদি সফরের মধ্যেই কোথাও পনেরো দিন অবস্থান করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তখন সেটা আর সফরের মধ্যে বিবেচিত হবে না। সফরের দূরত্ব এবং অবস্থানের মেয়াদ বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে বিবেচনা করলে দেখা যায় বিজ্ঞানের বদৌলতে এখন স্বল্প সময়ে প্রায় বিনাক্লেশে অনেক দূরের পথ অতিক্রম করা সম্ভব এবং অবস্থান ক্ষেত্র অধিকাংশ ক্ষেত্রে অতীতের মুসাফিরের ন্যায় নয়। রোজা পালনের ক্ষেত্রে অতীতে যে প্রেক্ষাপটে বিশেষ বিবেচনা প্রযোজ্য ছিল আধুনিককালে তা অবস্থা অনুযায়ীই প্রযোজ্য হবে। যে সফর সমস্যাসঙ্কুল এবং রোজা পালনের জন্য অনুকূল নয় সে সফরের দূরত্ব ও সময়সীমা সে আলোকেই বিবেচিত হবে। আল্লামা ইউসুফ আলীর ভাষ্যমতে— There are various degrees of fatigue in riding a given distance on horseback or by a camel or in a comfortable train or by motor car or by a steamer, aeroplane, or airship. In my opinion the standard must depend on the means of locomotion and on the relative resources of the traveller. It is better to determine it in each case according to circumstances. সে কারণে যেনতেন সফরের দোহাই দিয়ে রোজা পালনে বিরত থাকার হালকা ব্যাখ্যা বা অজুহাত দাঁড় করার অবকাশও নেই। আল্লাহরাব্বুল আলামিনের সন্তুষ্টি ও অনুগ্রহ অর্জনের জন্য তার দেয়া ফরজ বিধান রোজা পালন সৌভাগ্যেরই বিষয়। সুতরাং সে রোজা পালনে বিরত থাকার কোনো উপায় ও উপলক্ষ খোজা আত্মপ্রবঞ্চনার শামিল।

লেখক : সাবেক সচিব ও এনবিআর-এর সাবেক চেয়ারম্যান।    

সূত্র : বিডি প্রতিদিন

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:০৫
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৬:৫৫
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:১০
  • ১২:১৪
  • ৪:৪৯
  • ৬:৫৫
  • ৮:১৭
  • ৫:৩০

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১