1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
সালফে সালেহিন যেভাবে হজ করতেন ! | Nilkontho
১৫ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | শুক্রবার | ৩০শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
চুয়াডাঙ্গা অর্ধগলিত ম*রদেহটি আলমডাঙ্গার মুন্নির ড্রেনেজ ব্যবস্থার বেহাল র্দুভোগে পলাশবাড়ীর কালীবাড়ী বাজারের ক্রেতা বিক্রেতা হত্যা মামলায় সাবেক এমপি মুকুল ও সেলিম কারাগারে হজের প্রাথমিক নিবন্ধনের শেষ সময় ৩০ নভেম্বর দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদীয় ব্যবস্থার প্রবর্তন চায় বিএনপি: তারেক রহমান ভারতীয় গণমাধ্যম প্রতিনিয়ত মিথ্যাচার করছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হাসিনার বিবৃতিতে ঢাকার অসন্তোষ জানানো হয়েছে ভারতকে নাম ও পোশাক বদলাচ্ছে র‌্যাব সব বন্ধ বিদ্যুৎকেন্দ্র সচলের নির্দেশ হাইকোর্টের ‘দুই মেয়াদের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী নয়’ পাকিস্তানের সঙ্গে নৌপথে সংযোগ শুরু, করাচি থেকে প্রথমবার এলো জাহাজ। কুইক রেন্টালে দায়মুক্তির সিদ্ধান্ত অবৈধ: হাইকোর্ট দীর্ঘজীবনের পথ দেখাতে পারে অমর জেলিফিশ ‘ইন্দিরা গান্ধী স্বর্গ থেকে নেমে এলেও আর্টিকেল ৩৭০ পুনর্বহাল করতে সক্ষম হবেন না’ ১৯ বছরের ছোট শিল্পপতির প্রেমে আমিশা! মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল হলেন ম্যাট গেটজ চুয়াডাঙ্গার উথলীতে ৯ম বার্ষিক তাফসিরুল কুরআন মহফিল অনুষ্ঠিত আদানির বিদ্যুতে ৪৮০০ কোটি শুল্ক ফাঁকি কপ-29 সম্মেলনের সাইডলাইন আজারবাইজান প্রেসিডেন্ট-ড. ইউনূসের বৈঠক চুয়াডাঙ্গায় অর্ধগলিত এক অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ

সালফে সালেহিন যেভাবে হজ করতেন !

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৫ আগস্ট, ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

হজের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব আমলই আল্লাহর একত্ববাদের শিক্ষা দেয়। মূলত এ উদ্দেশ্যেই কাবা নির্মাণ করা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘(স্মরণ করো) যখন আমি ইবরাহিমকে (আমার) ঘর নির্মাণের স্থান ঠিক করে দিলাম এই মর্মে যে, তুমি আমার সঙ্গে কাউকে শরিক করো না এবং তাওয়াফ-কিয়ামকারী ও রুকু-সিজদাকারীর জন্য আমার ঘরকে পবিত্র করো।’ (সূরা হজ : ২৬)। সালফে সালেহিন হজের মৌসুমকে গনিমত মনে করতেন। তারা এ মৌসুমে আমলের যে প্রতীক ছিলেন, তা বর্তমান জমানায় কল্পনাও করা যায় না
হজ ইসলামের অন্যতম রুকুন। আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের মোক্ষম সুযোগ। অতীতের গোনাহের পঙ্কিলতা থেকে নিজেকে ধুয়ে-মুছে পরিষ্কার করার শ্রেষ্ঠ মাধ্যম। হাদিসে হজের ফজিলতে বলা হয়েছে, যে সব ধরনের পাপাচারমুক্ত হয়ে হজ করল, সে এমনভাবে হজ থেকে ফিরে আসবে, যেমন তার জননী তাকে সদ্য প্রস্রব করেছে। (অর্থাৎ নিষ্পাপ হয়ে ফিরে আসবে)।  (বোখারি : ১৫২১; মুসলিম : ১৩৫০)।

হজে পূর্ববর্তী বুজুর্গানে কেরাম যে ঈমানি শক্তি, ইবাদতের শক্তি ও ত্যাগ-তিতিক্ষা প্রদর্শন করেছেন, তা অবিশ্বাস্য। এহরাম থেকে নিয়ে তাওয়াফে বিদা পর্যন্ত প্রভুভক্তি ও ইবাদত-বন্দেগিতে তারা একাগ্রতা এবং একনিষ্ঠতার পরাকাষ্ঠা প্রদর্শন করেছেন। হজের পুরো সময় নিবিড় মনোযোগের সঙ্গে ইবাদত-বন্দেগিতে কাটিয়েছেন। তাওহিদ প্রতিষ্ঠা ও শিরক বর্জনে আপসহীন ছিলেন। হজের মৌলিক শিক্ষাই হচ্ছে তাওহিদের সঠিক জ্ঞানার্জন ও শিরক বর্জন। হজের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব আমলই আল্লাহর একত্ববাদের শিক্ষা দেয়। মূলত এ উদ্দেশ্যেই কাবা নির্মাণ করা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘(স্মরণ করো) যখন আমি ইবরাহিমকে (আমার) ঘর নির্মাণের স্থান ঠিক করে দিলাম এই মর্মে যে, তুমি আমার সঙ্গে কাউকে শরিক করো না এবং তাওয়াফ-কিয়ামকারী ও রুকু-সিজদাকারীর জন্য আমার ঘরকে পবিত্র করো।’ (সূরা হজ : ২৬)।

সালফে সালেহিন হজের মৌসুমকে গনিমত মনে করতেন। তারা এ মৌসুমে আমলের যে প্রতীক ছিলেন, তা বর্তমান জমানায় কল্পনাও করা যায় না। ইমাম জারিরি বলেন, আনাস বিন মালিক (রা.) ‘যাতে ইরাক’ (মিকাত) থেকে হজের এহরাম বাঁধেন। এরপর হজ থেকে হালাল হওয়ার আগ পর্যন্ত তার মুখ থেকে কোনো কথা বের হয়নি। অতঃপর হজ শেষে আমাকে তিনি বলেন, হে ভাতিজা, এহরাম এমনই হতে হয়। (তাবাকাতুল কুবরা ৭/২২)।

হজে অপ্রয়োজনীয় কথা বলা নিষেধ। কম কথা বলা মুস্তাহাব। যেহেতু অধিক কথা মানুষকে মিথ্যা, গিবত ও অন্যান্য গোনাহে লিপ্ত করে, তাই সর্বাবস্থায় জবানের হেফাজতের নিমিত্ত কম কথা বলতে হয়। আর হজের মতো এমন মহৎ আমলের ময়দানে অধিক অপ্রয়োজনীয় কথা বলা একেবারেই অনুচিত। সালফে সালেহিন এর উত্তম দৃষ্টান্ত ছিলেন। মানসুর বিন মুতামির বলেন, কাজী শুরাইহ ইবনে হারিস (রহ.) এহরাম বাঁধার পর মনে হতো যেন তিনি একটি বধির সাপ যে আশপাশের কোনো কিছু শুনতে পাচ্ছে না। (তাবাকাতুল কুবরা : ৬/১৪১)।

মুহরিমের উচিত, নিজেকে সর্বদা আল্লাহভক্তি, তাকওয়া, তালবিয়া, জিকরুল্লাহ, কোরআন তেলাওয়াত ও নামাজে লিপ্ত রাখা। সালফে সালেহিন এর উত্তম নমুনা ছিলেন। ইসহাক আসসাবিয়ি বলেন, মাসরুক (রহ.) (প্রখ্যাত তাবেঈ) হজের মৌসুমে সিজদা ছাড়া কপাল মাটিতে রাখেননি। (মুসান্নাফ ইবনে আবি শায়বা : ৭/১৪৮)।

ইবনে রাবিয়া বলেন, আমরা ১৫০ হিজরিতে ইমাম আওজায়ি (রহ.) এর সঙ্গে হজ করি। হজের পুরো সময়ে আমি কখনও তাকে হাওদায় হেলান দিতে দেখিনি। সর্বদা তিনি নামাজ পড়তেন। (সিয়ার আলাম নুবালা : ৭/১১৯)।

রাবি ইবনে সুলাইমান বলেন, আমরা ইমাম শাফেঈ (রহ.) এর সঙ্গে হজ করেছি। এহরাম বাঁধার পর থেকে তিনি রাস্তাঘাটে, পাহাড়-পর্বতে সর্বদা আল্লাহর ভয়ে কাঁদতে ছিলেন।

সালফে সালেহিন কোনো নেক কাজে (যেমন হজ, সিয়াম) ইন্তেকাল হওয়াকে গৌরবের মনে করতেন এবং সর্বদা এটাই কামনা করতেন। ইতিহাসে পাওয়া যায়, অনেক প্রখ্যাত আলেম ও বুজুর্গ হজের মৌসুমে আল্লাহর দরবারে চলে গেছেন।

অধিকন্তু তারা অধিক হজের ব্যাপারে আগ্রহী ছিলেন। আসওয়াদ ইবনে ইয়াজিদ ৮০ বার হজ ও ওমরা করেন। তাবেঈ তাউস ৪০ বার হজ করেন। সুফিয়ান ইবনে ওয়াইনা (রহ.) ৭০ বার হজ করেন। এছাড়াও সাইদ ইবনে মুস্যায়িব, আতা ইবনে রাবাহ, আইউব সিখতিয়ানি, জাফর আল খালদি (রহ.) প্রমুখ বিখ্যাত ওলামায়ে কেরাম ৪০ বারের বেশি হজ করেছেন। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সালফে সালেহিনের পথ ও আদর্শ অনুযায়ী হজ করার তৌফিক দান করুন।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৫:০০
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:২২
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:০৫
  • ১১:৫৩
  • ৩:৪৩
  • ৫:২২
  • ৬:৩৮
  • ৬:১৯

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০