নিউজ ডেস্ক:
১. ক্লাসরুমসহ বিদ্যালয়ের পুরো আঙ্গিনা সর্বদা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা এবং জীবাণুমুক্ত করা।
২. বিদ্যালয়ের সমস্ত আসবাবপত্র সার্বক্ষণিকভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা এবং জীবাণুমুক্ত করা।
৩. শরীরের তাপমাত্রা পরিমাপক যন্ত্র ইনফ্রারেড থার্মোমিটার স্থানীয়ভাবে ক্রয়।
৪. সাবান, ব্লিচিং পাউডার ইত্যাদি ক্রয়।
৫. ওয়াশব্লক ও টয়লেট সার্বক্ষণিক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা।
৬. মগ, জগ, বালতি ক্রয়।
৭. অস্থায়ীভাবে হাত ধোয়ার স্থান নির্ধারণ করে হাত ধোয়ার পানি ও পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা।
৮. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য শ্রমিকের যৌক্তিক সেবা ক্রয় (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
৯. কোভিড-১৯ মেয়াদকালে ইন্টারনেট ডাটা ক্রয় (এ খাতে বরাদ্দ না থাকলে)।
পরিপত্রে আরো বলা হয়, বিদ্যালয়ে বরাদ্দ স্লিপ ফান্ড থেকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে স্থানীয়ভাবে সাশ্রয়ী মূল্যে সামগ্রী/সেবা ক্রয়/সংগ্রহ করা যাবে। কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিদ্যালয় পুনরায় চালুর নির্দেশিকার আলোকে স্ব-স্ব বিদ্যালয় স্থানীয়ভাবে প্ল্যান গ্রহণ করে তা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করবে। উপযুক্ত ব্যয়ের ক্ষেত্রে সরকারের প্রচলিত আর্থিক বিধি-বিধান অবশ্যই প্রতিপালন করতে হবে।