সকাল থেকে প্রতিটি ট্রেনই যথা সময়ে কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে গন্তব্যের উদ্দেশে ছেড়ে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত কোনও ট্রেনেরই যাত্রা বিলম্বের খবর পাওয়া যায়নি। ট্রেনে উপচেপড়া ভিড় থাকলেও স্বস্তির কথা জানিয়েছে যাত্রীরা।
কমলাপুর রেলস্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার জানান, শুক্রবার দুটি ঈদ স্পেশালসহ ৪৩টি আন্তঃনগর ও লোকাল মেইল কমিউটার মিলিয়ে ৬৯টি ট্রেন যাত্রী বোঝাই করে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে। সব মিলিয়ে সারাদিনে অন্তত দেড় লাখ মানুষ রেলপথে ঢাকা ছাড়বেন।
তিনি আরও জানান, এখন পর্যন্ত কোনো সিডিউল বিপর্যয় নেই। আশা করি এমনটা ঘটার সম্ভাবনা নেই।
এদিকে, সকাল থেকেই বাস টার্মিনালগুলোতে বাড়ি ফেরা যাত্রীদের ঢল নেমেছে। ঈদের ছুটি শুরু হওয়ায় শুক্রবার সকাল থেকে সড়ক পথে মানুষের চাপ চোখে পড়ার মতো।
কিন্তু মহাসড়কে যানজটের কারণে দূরপাল্লার বাসগুলো রাজধানীতে প্রবেশ করতে দেরি হচ্ছে। এতে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে যাত্রীদের। শত ভোগান্তির পরও বাড়ি ফিরতে উন্মুখ হয়ে রয়েছেন যাত্রীরা।
ঢাকা-সাভার মহসড়ক ঘুরে দেখা গেছে, গাবতলী কোরবানির পশুর হাটের কারণে কল্যাণপুর থেকে আমিনবাজার ব্রিজ পর্যন্ত থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। এতে কিছুটা ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে ঘরমুখো মানুষদের।