নিউজ ডেস্ক:
গতকাল রবিবার শেষ হলো জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদের তিনদিনের জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মেলন। সম্মিলন পরিষদের ৩৬তম এ সম্মেলনে সন্জীদা খাতুনকে সভাপতি, বুলবুল ইসলাম সাধারণ সম্পাদক এবং নাসেহুন আমিনকে কোষাধ্যক্ষ করে ৬৩ সদস্যের কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়।
সকালে পরিষদের সভাপতি সন্জীদা খাতুনের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় গণগ্রন্থাগারের শওকত ওসমান মিলনায়তনে ছিল প্রতিনিধি সম্মেলন। সেখানে প্রতিবেদন পেশ করেন বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক লাইসা আহমদ লিসা। এর আগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন তারা। বিকেলে সমাপনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি ছিলেন ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। রবীন্দ্রসংগীত প্রতিযোগিতার কিশোর ও সাধারণ বিভাগের পুরস্কার ও সনদ, তবলা শিল্পী মদন গোপাল দাস ও পটশিল্পী শম্ভ্রু আচার্য্যকে রবীন্দ্র পদক ও গুণীজন সম্মাননা তুলে দেন তিনি। মদন গোপাল দাসের পক্ষে পুরস্কারটি নেন তার ছেলে। এ বছর রবীন্দ্রসংগীত প্রতিযোগিতায় কিশোর বিভাগে সারা দেশ থেকে অনন্য মান পেয়েছে সিঁথি সরকার। সমাপনী সন্ধ্যায় ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সেখানে গান করেন খন্দকার খায়রুজ্জামান, মনসুরা বেগম, সুস্মিতা আহমেদ, রোকাইয়া হাসিনা, এটিএম জাহাঙ্গীর, স্বপন দত্ত, পাপিয়া সারোয়ার, মিজানুর রহমান, শ্রেয়সী রায়, মজিবুল কাইয়ুম, তানিয়া মান্নান, অনিমেষ বিজন চৌধুরী, মিতা হক, ফাহিম হোসেন চৌধুরী, অদিতি মহসিন, আদৃতা আনোয়ার, সমাপ্তি রায়, হেনরি তালুকদার, লাইসা আহমদ লিসা, মহিউজ্জামান চৌধুরী, পার্থ তানভীর নভেদ্, অনিমা রায়, সালমা সাবেরা, রানা সিনহা, দিবাকর বিশ্বাস, সৈকত মুখার্জী, সেঁজুতি বড়ুয়া, ফারহিন খান জয়িতা, সিমু দে, মানসী সাধু, মামুন জাহিদ খান, ফাহিমা সামাদ। নৃত্য পরিবেশন করেন অমিত চৌধুরী, সুইটি দাস ও নৃত্যনন্দন।