স্থানীয়রা জানান, উপজেলার রক্তা গ্রামের পিন্টু সুলতান ও কেওলা গ্রামের দেওয়ান মিয়ার মধ্যে মধুর বাজারে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংর্ঘষ শুরু হয়।
দুপক্ষের মধ্যে সকাল ১০টা থেকে দফায় দফায় সংঘর্ষ চলছিল। এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে গুোলাগুলি শুরু হয়। এর মধ্যে ইউপি চেয়ারম্যান গুলিবৃদ্ধ হন। স্থানীয়রা তাকে সিলেট নেয়ার পথে তিনি মারা যান।
নিহত ইউপি চেয়ারম্যান কেওলা গ্রামের দেওয়ান মিয়ার চাচাতো ভাই এবং ইউপি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
অন্যান্য আহতদের মৌলভীবাজার ও সিলেটের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
রক্তা গ্রামের পিন্টু সুলতান বলেন, সকাল ১০টার দিকে আমাদের গ্রামের সাইদুল ইসলাম নামের এক কিশোরকে দৌড়িয়ে নিয়ে যান কেওলা গ্রামের দেওয়ান মিয়ার লোকেরা। এক পর্যায়ে উভয় গ্রামের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। দেওয়ান পক্ষের লোকেরা গুলি ছুড়ে এবং আমাদের গ্রামের ১৫টা দোকান লুট করে নিয়ে যায়।
নিহত ইউপি চেয়ারম্যানের চাচাতো ভাই কেওলা গ্রামের দেওয়ান মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, পিন্টু সুলতানের পক্ষের লোক মো. সিরাজুল ইসলাম ছানাকে গুলি করে হত্যা করেছে। আমাদের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।