যে স্থানে ঘা হয় : মাড়ি, জিহ্বা, তালু ও ভিতরের গালে। এই ক্ষতগুলো সাধারণত বেদনাদায়ক হয় এবং খাওয়া, পানকরা ও কথা বলায়ও অশস্তির কারণ হয়। কারণসমূহ : সাধারণ কিছু কারণ উল্লেখ করা হলো : ১. আঘাত, ২. গালে বা ঠোঁটে কামড় লাগা, ৩. ব্রাশের আঘাত, ৪. মানসিক অস্থিরতা (দীর্ঘমেয়াদি)।
হরমোন পরিবর্তন : মেয়েদের এই সমস্যা হতে পারে। মাসিক, গর্ভাবস্থায়, মেনোপোজের সময়। পুষ্টির ঘাটতি : এছাড়া ভিটামিন বি-১২, আয়রন ও ফলিক এসিডের তারতম্য।
খাদ্য সংবেদনশীলতা : মসলাদার খাবার, অতিরিক্ত চকোলেট, এসিডিক খাবারের কারণে মুখে ঘা হতে পারে। খাবারের এলার্জির কারণেও হতে পারে।
আলসার সম্পর্কিত রোগ :
১. অটোইমুউন রোগ, ২. পাকতন্ত্রজনিত রোগ, ৩. ভাইরাল ইনফেকশন ও ৪. পুষ্টির ঘাটতি।
কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন?
হলে, ২. তিন (০৩) সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হলে, ৩. বড় ও ব্যথাযুক্ত হলে, ও ৪. ওষুধ সেবনের পর ঘা দেখা দিলে।
আমরা ঘরে যা যা করতে পারি : ১. লবণ পানি কুলি করা, ২. মধু লাগানো, ৩. অ্যালোভেরা ব্যবহার করা ও ৪. মসলাযুক্ত ও এসিড খাবার এড়িয়ে চলা।
লেখক : চিফ কনসালট্যান্ট, মনামী ডেন্টাল কেয়ার, সাভার, ঢাকা।