গত ১৪ মে বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে আইনজীবী পলাশ চন্দ্র রায়ের মাধ্যমে রিট করেন এই নায়িকা।
বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আছেন নিপুণ। সেখান থেকেই দেশের একটি গণমাধ্যমে অভিনেত্রী জানিয়েছিলেন, বিষয়টি যেহেতু আদালতে উঠেছে, সেখানেই দেখা যাবে এটা নাটকীয় না রিয়েলিটি।
সম্প্রতি দেশের আরেকটি সংবাদমাধ্যমে মিশা সওদাগর এবং ডিপজলকে মূর্খ বললেন নিপুণ। অভিনেত্রী বলেন, মিশা-ডিপজল দুজনই মূর্খ। তাদের সঙ্গে কথা বলার ইচ্ছা নেই। তাছাড়া মিশা ভাই তো ভীষণ মিথ্যুক একজন মানুষ। তাদের সঙ্গে এখন আইনজীবীর মাধ্যমে কথা হবে। এটাই সবচেয়ে ভালো উপায়।
জায়েদ খানের প্রসঙ্গে টেনে চিত্রনায়িকা বলেন, কোনো সৌজন্য দেখায়নি তারা। শেষ দুই বছর তারা এফডিসিতে আসেননি। শেষ দুই বছর ধরে যে জায়েদ খান— তিনি যা ইচ্ছা মিডিয়াতে বলে বেড়াচ্ছিল, তখন তারা কোথায় ছিলেন। এই বেয়াদবকে কি তখন থামিয়েছেন? তখন কি তিনি বলেছেন, আমরা কিন্তু ভদ্রতা চাই, সুষ্ঠুতা চাই। তার মানে কী দাঁড়ায়, তারা এই বেয়াদবটাকেই পছন্দ করেন।
প্রসঙ্গত, চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২২-২৪ মেয়াদের সাধারণ সম্পাদকের চেয়ারে বসা নিয়েও দ্বন্দ্বে জড়ান নিপুণ এবং চিত্রনায়ক জায়েদ খান। একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের পর মামলা গড়ায় আদালত পর্যন্ত। এবারের নির্বাচন নিয়েও নতুন কমিটির সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন এই নায়িকা।